ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যৌথ সামরিক মহড়ার নামে চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর সামরিক বিমান ও সেনাসদস্যদের উপস্থিতির তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। এই মহড়ার মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র তার ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় সামরিক কৌশলের সঙ্গে বাংলাদেশকে জড়িয়ে ফেলতে চায় বলেও দলটির দাবি।
বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন এ কথা বলেন। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মধ্যপ্রাচ্য, লাতিন আমেরিকাসহ পুরো দুনিয়ার রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা প্রমাণ করেছে, জনগণের করের টাকা ব্যয় করে এ ধরনের যৌথ সামরিক মহড়ার পেছনে বিরাট ভূ-রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি লুকিয়ে থাকে, যা সংশ্লিষ্ট দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর বিরাট এক হুমকি।’
‘অপারেশন প্যাসিফিক অ্যাঞ্জেল ২৫-৩’ নামের যৌথ মহড়ার আওতায় বাংলাদেশে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি অনুমোদন দিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার তার ‘সীমিত এখতিয়ারের বাইরে চলে গেছে’ মন্তব্য করে তারা বলেন, ‘এটি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ ও নিরাপত্তার পরিপন্থী। কারণ, চট্টগ্রামের মতো স্পর্শকাতর ভৌগোলিক অঞ্চলে, গভীর সমুদ্রে মার্কিন বাহিনী বহু আগে থেকেই সামরিক ঘাঁটি করার জন্য লোভের দৃষ্টি ফেলে রেখেছে।’
এই মহড়ার মধ্য দিয়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ তার ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় সামরিক কৌশলের সঙ্গে বাংলাদেশকে জড়িয়ে ফেলতে তৎপর রয়েছে উল্লেখ করে সিপিবি সরকারের এমন ভূমিকার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
যৌথ সামরিক মহড়ার নামে চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর সামরিক বিমান ও সেনাসদস্যদের উপস্থিতির তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। এই মহড়ার মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র তার ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় সামরিক কৌশলের সঙ্গে বাংলাদেশকে জড়িয়ে ফেলতে চায় বলেও দলটির দাবি।
বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন এ কথা বলেন। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মধ্যপ্রাচ্য, লাতিন আমেরিকাসহ পুরো দুনিয়ার রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা প্রমাণ করেছে, জনগণের করের টাকা ব্যয় করে এ ধরনের যৌথ সামরিক মহড়ার পেছনে বিরাট ভূ-রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি লুকিয়ে থাকে, যা সংশ্লিষ্ট দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর বিরাট এক হুমকি।’
‘অপারেশন প্যাসিফিক অ্যাঞ্জেল ২৫-৩’ নামের যৌথ মহড়ার আওতায় বাংলাদেশে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি অনুমোদন দিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার তার ‘সীমিত এখতিয়ারের বাইরে চলে গেছে’ মন্তব্য করে তারা বলেন, ‘এটি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ ও নিরাপত্তার পরিপন্থী। কারণ, চট্টগ্রামের মতো স্পর্শকাতর ভৌগোলিক অঞ্চলে, গভীর সমুদ্রে মার্কিন বাহিনী বহু আগে থেকেই সামরিক ঘাঁটি করার জন্য লোভের দৃষ্টি ফেলে রেখেছে।’
এই মহড়ার মধ্য দিয়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ তার ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় সামরিক কৌশলের সঙ্গে বাংলাদেশকে জড়িয়ে ফেলতে তৎপর রয়েছে উল্লেখ করে সিপিবি সরকারের এমন ভূমিকার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে।