ডিমলা (নীলফামারী) : বালু স্তূপ -সংবাদ
নীলফামারীর ডিমলায় ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে শক্তিশালী বোমা মেশিন দিয়ে গভীর গর্ত থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে জমজমাট ব্যবসা করে আসছে এক পাথর- বালুর ব্যবসায়ী।
জানা গেছে, নীলফামার জেলার ডিমলা উপজেলা টেপা খড়িবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন এলাকায় মৃত আতিয়ার রহমানের ছেলে ও পাথর-বালু ব্যবসায়ী আ.করিম পাথর উত্তোলনের গভীর গর্ত থেকে শক্তিশালী বোমা মেশিন বসিয়ে স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিশাল স্তুপ করছেন। স্তুপকৃত বালু নিজের ট্রলিতে করে বিক্রি করে আসছেন দীর্ঘদিন থেকে। প্রতি ট্রলি বালু ২ হাজার থেকে ২৫ শত টাকায় বিক্রি করে থাকেন ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ওই এলাকার পাথর-বালু ব্যাবসায়ী আ.করিম দীর্ঘদিন থেকে অবৈধভাবে মাটির তলদেশ থেকে পাথর উত্তোলন করে জমজমাট ব্যবসা করে আসছিলেন। পরবর্তীতে সরকারিভাবে মাটির তলদেশ থেকে পাথর ও বালু উত্তোলনে কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। তখন থেকেই পাথর উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। পাথর উত্তোলনের অনুমতির জন্য উপজেলা প্রশাসন , জেলা প্রশাসন ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে দীর্ঘদিন যাবত ধরনা ধরেও কোন প্রকার অনুমতি পাননি । অবশেষে নিরুপায় হয়ে গত ১ বছর যাবত স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইতিপূর্বের পাথর উত্তোলনের গভীর গর্তে বোমা মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে জমজমাট ব্যবসা করে আসছে। এলাকার সচেতন মহলের অভিযোগ, টেপাখরড়বাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় ও ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (তহশীলদার) অফিসের ১০০-১৫০ গজের মধ্যে শক্তিশালী বোমা মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে । অনেকটা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তার (তহশীলদার) নাকের ডগায়। ম্যানেজ হওয়ার কারণে তিনি দেখেও না দেখার ভান করেন।
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি সরকারি কর্মকর্তা শামসুল হকের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ইমরানুজ্জামান বলেন, মাটির তলদেশ থেকে মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলনের আইনগত কোন সুযোগ নেই। যে কেউ অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করলে তার বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ডিমলা (নীলফামারী) : বালু স্তূপ -সংবাদ
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নীলফামারীর ডিমলায় ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে শক্তিশালী বোমা মেশিন দিয়ে গভীর গর্ত থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে জমজমাট ব্যবসা করে আসছে এক পাথর- বালুর ব্যবসায়ী।
জানা গেছে, নীলফামার জেলার ডিমলা উপজেলা টেপা খড়িবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন এলাকায় মৃত আতিয়ার রহমানের ছেলে ও পাথর-বালু ব্যবসায়ী আ.করিম পাথর উত্তোলনের গভীর গর্ত থেকে শক্তিশালী বোমা মেশিন বসিয়ে স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিশাল স্তুপ করছেন। স্তুপকৃত বালু নিজের ট্রলিতে করে বিক্রি করে আসছেন দীর্ঘদিন থেকে। প্রতি ট্রলি বালু ২ হাজার থেকে ২৫ শত টাকায় বিক্রি করে থাকেন ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ওই এলাকার পাথর-বালু ব্যাবসায়ী আ.করিম দীর্ঘদিন থেকে অবৈধভাবে মাটির তলদেশ থেকে পাথর উত্তোলন করে জমজমাট ব্যবসা করে আসছিলেন। পরবর্তীতে সরকারিভাবে মাটির তলদেশ থেকে পাথর ও বালু উত্তোলনে কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। তখন থেকেই পাথর উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। পাথর উত্তোলনের অনুমতির জন্য উপজেলা প্রশাসন , জেলা প্রশাসন ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে দীর্ঘদিন যাবত ধরনা ধরেও কোন প্রকার অনুমতি পাননি । অবশেষে নিরুপায় হয়ে গত ১ বছর যাবত স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইতিপূর্বের পাথর উত্তোলনের গভীর গর্তে বোমা মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে জমজমাট ব্যবসা করে আসছে। এলাকার সচেতন মহলের অভিযোগ, টেপাখরড়বাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় ও ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (তহশীলদার) অফিসের ১০০-১৫০ গজের মধ্যে শক্তিশালী বোমা মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে । অনেকটা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তার (তহশীলদার) নাকের ডগায়। ম্যানেজ হওয়ার কারণে তিনি দেখেও না দেখার ভান করেন।
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি সরকারি কর্মকর্তা শামসুল হকের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ইমরানুজ্জামান বলেন, মাটির তলদেশ থেকে মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলনের আইনগত কোন সুযোগ নেই। যে কেউ অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করলে তার বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।