ভৈরব : দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে -সংবাদ
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসময় ট্রাফিক পুলিশ বুথসহ কয়েকটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহরের ভৈরবপুর উত্তর পাড়া এলাকার আড়াই ব্যাপারি বাড়ির ভুবন গ্রুপের সাথে আলিম সরকারের বাড়ির রুজেন গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ও ভৈরব সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভৈরব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু তালেব।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৪/৫ দিন যাবত আড়াই ব্যাপারি বাড়ির ভুবন গ্রুপের সাথে আলিম সরকারের বাড়ির রুজেন গ্রুপের দ্বন্দ্ব চলছিল। গত বৃহস্পতিবার রাতে আলিম সরকারের বাড়ির রুজেন গ্রুপের কয়েকজন যুবককে আড়াই ব্যাপারির বাড়ির ভুবন গ্রুপের যুবকেরা মারধর করে। এর জের ধরে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দুই গ্রুপে সংঘর্ষে জড়ায়। এ সময় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও ভৈরব-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক সড়কে চলাচলকারী ছোট-বড় যানবাহন অভ্যন্তরীণ ও দুরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে ভোগান্তিতে পড়ে শত শত যাত্রী। ঢাকা-সিলটে মহাসড়ক দখল করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ প্রথমে থানা পুলিশ ব্যর্থ হলেও পরে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় উত্তর পাড়ায় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আল আমিন (৩৪), আনন্দ (১৮) ও আবুল মিয়া (৪৫) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্যান্য আহতরা বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
এ বিষয়ে ভৈরব থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবু তালেব জানান, রুজেন ও ভুবন দুইজনই সন্ত্রাসী গ্রুপ। এরা এলাকার চিহ্নিত চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারী। দুই গ্রুপের সংঘর্ষের খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর সহায়তায় ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভৈরব : দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে -সংবাদ
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসময় ট্রাফিক পুলিশ বুথসহ কয়েকটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহরের ভৈরবপুর উত্তর পাড়া এলাকার আড়াই ব্যাপারি বাড়ির ভুবন গ্রুপের সাথে আলিম সরকারের বাড়ির রুজেন গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ও ভৈরব সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভৈরব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু তালেব।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৪/৫ দিন যাবত আড়াই ব্যাপারি বাড়ির ভুবন গ্রুপের সাথে আলিম সরকারের বাড়ির রুজেন গ্রুপের দ্বন্দ্ব চলছিল। গত বৃহস্পতিবার রাতে আলিম সরকারের বাড়ির রুজেন গ্রুপের কয়েকজন যুবককে আড়াই ব্যাপারির বাড়ির ভুবন গ্রুপের যুবকেরা মারধর করে। এর জের ধরে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দুই গ্রুপে সংঘর্ষে জড়ায়। এ সময় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও ভৈরব-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক সড়কে চলাচলকারী ছোট-বড় যানবাহন অভ্যন্তরীণ ও দুরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে ভোগান্তিতে পড়ে শত শত যাত্রী। ঢাকা-সিলটে মহাসড়ক দখল করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ প্রথমে থানা পুলিশ ব্যর্থ হলেও পরে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় উত্তর পাড়ায় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আল আমিন (৩৪), আনন্দ (১৮) ও আবুল মিয়া (৪৫) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্যান্য আহতরা বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
এ বিষয়ে ভৈরব থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবু তালেব জানান, রুজেন ও ভুবন দুইজনই সন্ত্রাসী গ্রুপ। এরা এলাকার চিহ্নিত চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারী। দুই গ্রুপের সংঘর্ষের খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর সহায়তায় ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।