খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলায় ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) মূল দলের সঙ্গে সেনাবাহিনীর গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। শনিবার সকালে উপজেলার জগাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে।
আইএসপিআর জানিয়েছে, “পাহাড়ি সশস্ত্র দলের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী দীর্ঘমেয়াদি অভিযান পরিচালনা করছে।” এই অভিযানের অংশ হিসেবে শনিবার সকালে সেনাবাহিনীর একটি টহল দল জগাপাড়া এলাকায় ইউপিডিএফের এক সন্দেহভাজন সদস্যের বাড়িতে তল্লাশি চালায়।
তল্লাশির সময় পাড়ায় অবস্থানরত ইউপিডিএফের ১৫–২০ জনের একটি সশস্ত্র দলের সঙ্গে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। পরে সেনাবাহিনী ওই এলাকায় আরও তল্লাশি চালিয়ে আট রাউন্ড গুলি, একটি রাশিয়ান পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন, ২০০ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, একটি ওয়াকিটকি সেট এবং ইউনিফর্মসহ আনুষাঙ্গিক সরঞ্জাম উদ্ধার করে।
আইএসপিআর জানিয়েছে, “এলাকার দুর্গমতার কারণে ইউপিডিএফ (মূল) এর সশস্ত্র দল পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।” ঘটনার সঙ্গে জড়িত সশস্ত্র সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
আইএসপিআর আরও বলেছে, “পার্বত্য চট্টগ্রামে সকল জাতিগোষ্ঠীর জানমালের নিরাপত্তা রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বদ্ধপরিকর এবং ভবিষ্যতেও সশস্ত্র দলগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর সামরিক অভিযান অব্যাহত থাকবে।”
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলায় ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) মূল দলের সঙ্গে সেনাবাহিনীর গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। শনিবার সকালে উপজেলার জগাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে।
আইএসপিআর জানিয়েছে, “পাহাড়ি সশস্ত্র দলের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী দীর্ঘমেয়াদি অভিযান পরিচালনা করছে।” এই অভিযানের অংশ হিসেবে শনিবার সকালে সেনাবাহিনীর একটি টহল দল জগাপাড়া এলাকায় ইউপিডিএফের এক সন্দেহভাজন সদস্যের বাড়িতে তল্লাশি চালায়।
তল্লাশির সময় পাড়ায় অবস্থানরত ইউপিডিএফের ১৫–২০ জনের একটি সশস্ত্র দলের সঙ্গে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। পরে সেনাবাহিনী ওই এলাকায় আরও তল্লাশি চালিয়ে আট রাউন্ড গুলি, একটি রাশিয়ান পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন, ২০০ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, একটি ওয়াকিটকি সেট এবং ইউনিফর্মসহ আনুষাঙ্গিক সরঞ্জাম উদ্ধার করে।
আইএসপিআর জানিয়েছে, “এলাকার দুর্গমতার কারণে ইউপিডিএফ (মূল) এর সশস্ত্র দল পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।” ঘটনার সঙ্গে জড়িত সশস্ত্র সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
আইএসপিআর আরও বলেছে, “পার্বত্য চট্টগ্রামে সকল জাতিগোষ্ঠীর জানমালের নিরাপত্তা রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বদ্ধপরিকর এবং ভবিষ্যতেও সশস্ত্র দলগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর সামরিক অভিযান অব্যাহত থাকবে।”