ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের যৌথ অনুশীলন মহড়া ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত হয়েছে। শুক্রবার আইএসপিআর থেকে এ তথ্য জানিয়েছেন। সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের নির্দেশনা ও বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের অংশগ্রহণে সাত দিনব্যাপী ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ শীর্ষক যৌথ অনুশীলন গত ১৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক-এ সমাপ্ত হয়েছে।
সমাপনী অনুষ্ঠানে সহকারী বিমানবাহিনী প্রধান (পরিচালন) এয়ার ভাইস জাভেদ তানভীর খান সমাপনী বক্তব্য দেন এবং দুই দেশের অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন।
উক্ত অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের দূতবাসের প্রতিনিধিরা, যুক্তরাষ্ট্র প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের জেষ্ঠ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, মহড়ায় অংশগ্রহণকারী বিমানবাহিনীর কর্মকর্তা এবং তিন বাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। উক্ত মহড়া গত ১৪ সেপ্টেম্বর বিমানবাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক-এ শুরু হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্স বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতি বছরই নানাবিধ প্রশিক্ষণমূলক অনুশীলন পরিচালনা করে আসছে। বিভিন্ন প্রতিকূল অবস্থা ও আপদকালীন সংকট নিরসনে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমানসমূহ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ মূলত আপদকালীন এবং প্রতিকূল বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমানগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ধরনের অনুশীলন পরিচালনা করা হয়।
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি সি-১৩০ জে পরিবহন বিমান, একটি এমআই-১৭ হেলিকপ্টার এবং প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের দুইটি সি-১৩০ জে পরিবহন বিমান, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ১৫০ জন সদস্য এবং ইউএস প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের ৯২ জন সদস্য অংশগ্রহণ করে। এছাড়াও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর সদস্যরা উক্ত মহড়ায় অংশগ্রহণ করেন। এই যৌথ অনুশীলনের মাধ্যমে দুই দেশের বিমানবাহিনী শুধু পেশাগত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে না বরং আন্তঃকার্যক্ষমতা বৃদ্ধি, কৌশলগত সহযোগিতা জোরদার এবং আস্থা ও বিশ্বাসের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে। পাশাপাশি বিমানবাহিনীর চিকিৎসা, প্রকৌশল ও লজিস্টিক বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে স্থানীয় জনগণকে সেবা দেয়া দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ককে আরও মানবিক ও স্থিতিশীল ভিত্তি প্রদান করবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের যৌথ অনুশীলন মহড়া ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত হয়েছে। শুক্রবার আইএসপিআর থেকে এ তথ্য জানিয়েছেন। সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের নির্দেশনা ও বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের অংশগ্রহণে সাত দিনব্যাপী ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ শীর্ষক যৌথ অনুশীলন গত ১৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক-এ সমাপ্ত হয়েছে।
সমাপনী অনুষ্ঠানে সহকারী বিমানবাহিনী প্রধান (পরিচালন) এয়ার ভাইস জাভেদ তানভীর খান সমাপনী বক্তব্য দেন এবং দুই দেশের অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন।
উক্ত অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের দূতবাসের প্রতিনিধিরা, যুক্তরাষ্ট্র প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের জেষ্ঠ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, মহড়ায় অংশগ্রহণকারী বিমানবাহিনীর কর্মকর্তা এবং তিন বাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। উক্ত মহড়া গত ১৪ সেপ্টেম্বর বিমানবাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক-এ শুরু হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্স বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতি বছরই নানাবিধ প্রশিক্ষণমূলক অনুশীলন পরিচালনা করে আসছে। বিভিন্ন প্রতিকূল অবস্থা ও আপদকালীন সংকট নিরসনে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমানসমূহ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ মূলত আপদকালীন এবং প্রতিকূল বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমানগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ধরনের অনুশীলন পরিচালনা করা হয়।
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি সি-১৩০ জে পরিবহন বিমান, একটি এমআই-১৭ হেলিকপ্টার এবং প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের দুইটি সি-১৩০ জে পরিবহন বিমান, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ১৫০ জন সদস্য এবং ইউএস প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের ৯২ জন সদস্য অংশগ্রহণ করে। এছাড়াও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর সদস্যরা উক্ত মহড়ায় অংশগ্রহণ করেন। এই যৌথ অনুশীলনের মাধ্যমে দুই দেশের বিমানবাহিনী শুধু পেশাগত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে না বরং আন্তঃকার্যক্ষমতা বৃদ্ধি, কৌশলগত সহযোগিতা জোরদার এবং আস্থা ও বিশ্বাসের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে। পাশাপাশি বিমানবাহিনীর চিকিৎসা, প্রকৌশল ও লজিস্টিক বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে স্থানীয় জনগণকে সেবা দেয়া দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ককে আরও মানবিক ও স্থিতিশীল ভিত্তি প্রদান করবে।