ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় দ্বিতীয় তিস্তা সেতুর পশ্চিম পাশের সেতু রক্ষা বাঁধের ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। ইতোমধ্যে বাঁধটির প্রায় ৭০ মিটার নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। শুক্রবার সকালে ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছে এলজিইডি ঢাকা’র রিভার ট্রেনিং ইঞ্জিনিয়ার কন্সাল্টেন্ট ড. প্রকৌশলী লুৎফর রহমান।
স্থানীয়রা বলছেন, গত তিনদিন থেকে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে কিন্তু এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি
এলজিইডি। ঢাকা থেকে টিম এসেছে তারা কাজ করতে করতে আরো ১০০ থেকে ১৫০ ফিট পর্যন্ত ভেঙে যাবে বলে ধারণা করছেন তারা।
লক্ষীটারী ইউনিয়নের মহিপুর এলাকার বাসিন্দা মনতাজ মিয়া বলেন, তিনদিন পরে আজকে ঢাকা থেকে লোক এসে দেখলো। এখন কোন দিন যে কাজ শুরু করবে? কাজ তাড়াতাড়ি শুরু না করলে অনেক দূর ভেঙে নদীতে বিলীন হবে। আমরা চাই দ্রুত এখানে কাজ শুরু হোক। না হলে তিস্তা ব্রিজ হুমকির মুখে পড়ে যাবে। এলজিইডি রংপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মুসা বলেন, আমাদের ঢাকা থেকে কারিগরি টিম
এসেছে। তারা পরিদর্শন করে রিপোর্ট প্রদান করলে সে অনুযায়ী কাজ করা হবে। এলজিইডি’র রিভার ট্রেনিং ইঞ্জিনিয়ার কনসালটেন্ট ড. প্রকৌশলী লুৎফর রহমান বলেন, নদীর নাব্যতা সংকটের কারনে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সংকট মোকাবেলায় দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় দ্বিতীয় তিস্তা সেতুর পশ্চিম পাশের সেতু রক্ষা বাঁধের ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। ইতোমধ্যে বাঁধটির প্রায় ৭০ মিটার নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। শুক্রবার সকালে ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছে এলজিইডি ঢাকা’র রিভার ট্রেনিং ইঞ্জিনিয়ার কন্সাল্টেন্ট ড. প্রকৌশলী লুৎফর রহমান।
স্থানীয়রা বলছেন, গত তিনদিন থেকে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে কিন্তু এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি
এলজিইডি। ঢাকা থেকে টিম এসেছে তারা কাজ করতে করতে আরো ১০০ থেকে ১৫০ ফিট পর্যন্ত ভেঙে যাবে বলে ধারণা করছেন তারা।
লক্ষীটারী ইউনিয়নের মহিপুর এলাকার বাসিন্দা মনতাজ মিয়া বলেন, তিনদিন পরে আজকে ঢাকা থেকে লোক এসে দেখলো। এখন কোন দিন যে কাজ শুরু করবে? কাজ তাড়াতাড়ি শুরু না করলে অনেক দূর ভেঙে নদীতে বিলীন হবে। আমরা চাই দ্রুত এখানে কাজ শুরু হোক। না হলে তিস্তা ব্রিজ হুমকির মুখে পড়ে যাবে। এলজিইডি রংপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মুসা বলেন, আমাদের ঢাকা থেকে কারিগরি টিম
এসেছে। তারা পরিদর্শন করে রিপোর্ট প্রদান করলে সে অনুযায়ী কাজ করা হবে। এলজিইডি’র রিভার ট্রেনিং ইঞ্জিনিয়ার কনসালটেন্ট ড. প্রকৌশলী লুৎফর রহমান বলেন, নদীর নাব্যতা সংকটের কারনে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সংকট মোকাবেলায় দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া হবে।