কুয়াকাটা সৈকতে ১০ ফুট লম্বা এই ইরবতি ডলফিনটি ভেসে আসে -সংবাদ
কুয়াকাটা সৈকতে ১০ ফুট লম্বা একটি ইরবতি ডলফিন ভেসে এসেছে। এটির পুরো মাথা এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে চামড়া উঠানো। মাথা ও শরীরে ক্ষত রয়েছে। শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ দুপুরে কুয়াকাটা সৈকতের গঙ্গমতি এলাকায় এটিকে দেখতে পান স্থানীয় জেলেরা।
জেলেদের মাধ্যমে খবর পেয়ে বন বিভাগ এবং কুয়াকাটা পৌরসভা সমন্বয়ে ডলফিনটি বালুচাপা দেয়া হয়েছে। এটি সকালের জোয়ারে ভেসে এসেছে এমন ধারণা স্থানীয় জেলেদের।
চলতি বছরে এখন পর্যন্ত মোট ১০টি ডলফিনের মৃত্যু দেহ ভেসে আসে। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণগুলো বের করতে পারেনি কেউ।
বাংলাদেশ মেটিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী গবেষক
(সিফ্যাচ) সাগরিকা স্মৃতি বলেন, ডলফিনের মৃতদেহ ভেসে আসা অনেক পুরনো ঘটনা। বর্ষা মৌসুমে এসব বেশি দেখা যায়। উন্নত বিশ্বগুলো সামুদ্রিক পরিবেশ রক্ষায় আমাদের থেকে বেশি এগিয়ে। আসলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন ২০১২ অনুযায়ী ডলফিন ও সংরক্ষিত সামুদ্রিক প্রাণী বাঁচাতে যতদিন সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো এগিয়ে না আসলে ততোদিন এই সমস্যার সমাধান হবে না।
বনবিভাগের মহিপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা কেএম মনিরুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে আমাদের সদস্যদের পাঠিয়ে দ্রুত মাটিচাপা দেয়ার ব্যবস্থা করছি যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।
কুয়াকাটা সৈকতে ১০ ফুট লম্বা এই ইরবতি ডলফিনটি ভেসে আসে -সংবাদ
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কুয়াকাটা সৈকতে ১০ ফুট লম্বা একটি ইরবতি ডলফিন ভেসে এসেছে। এটির পুরো মাথা এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে চামড়া উঠানো। মাথা ও শরীরে ক্ষত রয়েছে। শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ দুপুরে কুয়াকাটা সৈকতের গঙ্গমতি এলাকায় এটিকে দেখতে পান স্থানীয় জেলেরা।
জেলেদের মাধ্যমে খবর পেয়ে বন বিভাগ এবং কুয়াকাটা পৌরসভা সমন্বয়ে ডলফিনটি বালুচাপা দেয়া হয়েছে। এটি সকালের জোয়ারে ভেসে এসেছে এমন ধারণা স্থানীয় জেলেদের।
চলতি বছরে এখন পর্যন্ত মোট ১০টি ডলফিনের মৃত্যু দেহ ভেসে আসে। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণগুলো বের করতে পারেনি কেউ।
বাংলাদেশ মেটিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী গবেষক
(সিফ্যাচ) সাগরিকা স্মৃতি বলেন, ডলফিনের মৃতদেহ ভেসে আসা অনেক পুরনো ঘটনা। বর্ষা মৌসুমে এসব বেশি দেখা যায়। উন্নত বিশ্বগুলো সামুদ্রিক পরিবেশ রক্ষায় আমাদের থেকে বেশি এগিয়ে। আসলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন ২০১২ অনুযায়ী ডলফিন ও সংরক্ষিত সামুদ্রিক প্রাণী বাঁচাতে যতদিন সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো এগিয়ে না আসলে ততোদিন এই সমস্যার সমাধান হবে না।
বনবিভাগের মহিপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা কেএম মনিরুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে আমাদের সদস্যদের পাঠিয়ে দ্রুত মাটিচাপা দেয়ার ব্যবস্থা করছি যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।