পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন প্রজাতির দেশী ফল দিন দিন হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। দেশী ফলের মধ্যে পেয়ারা, লাল পেয়ারা, আম, জাম, কাঁঠাল, শরীফা, আতা, গোলাপজাম, ডেঊয়া, তৈকর, বেতফল, কাউফল, ফলসা, বৈচিফল, গাব, জামফল আজ বিলুপ্তি পথে চলে যাচ্ছে। এক সময়ে উপজেলার গ্রামাঞ্চলে গ্রামীণ ঐতিহ্য ও বাংলার মানুষের কাছে ফলগুলো বেশ পছন্দের ছিল। একই সঙ্গে দেশি ফলগুলো বেশ পরিচিত ছিল। কিন্তু বর্তমানে বিদেশি বিভিন্ন ধরনের ফলের ভিড়ে ঐতিহ্যবাহী দেশি ফলগুলো হারিয়ে যেতে বসেছে।
উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে গ্রামাঞ্চলে আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকে দেশি ফলের সমাহার ছিল। গাছ ভর্তি দেশি ফল দেখে সকলেই খুশি হতো এবং অতিথি আপ্যায়নে ব্যস্ত হয়ে পড়তো। বিদেশি নানা জাতের ফলের প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাওয়ায় দেশি প্রজাতির গাছগুলো অবাধে কেটে ফেলেছে। মানুষের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় অল্প সময়ে অধিক ফলনের আশায় হাইব্রিড ফল গাছ রোপন করছে। ফলে বিদেশি ফলের গাছের প্রতি আগ্রহ বাড়ায় কৃষি উদ্যোক্তরা দেশি ফলের গাছ রোপন করছে না।
উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের গ্রামাঞ্চলে এখন আর আগের মত বিভিন্ন প্রজাতির দেশি ফলের গাছ চোখে পড়ছে না। গ্রামীণ রাস্তার দুই পাশে সারি সারি ফলের গাছ এখন আর আগের মতন নেই। আবাদি কিংবা অনাবাদি জমি ও বসতঘরের আশেপাশে ফলের গাছ থাকলেও মানুষ তার নিজের প্রয়োজনে কেটে ফেলেছে। অনেকে গাছ কেটে জ্বালানী হিসাবে বা টাকার জন্য অল্প দামে বিক্রি করে দিয়েছে। ফলে কালক্রমে ধীরে ধীরে দেশি ফলের গাছের সংখ্যা কমে গেছে। বাণিজ্যিকভাবে এখন আর কেউ রোপন করছে না। এই গাছ রাস্তা, বসতঘর, আবাদি কিংবা অনাবাদি জমির আশেপাশে প্রাকৃতিকভাবেই জন্মে থাকে। আশি ও নব্বইয়ের দশকে গ্রামাঞ্চলে সারি সারি নানা প্রজাতির দেশি ফলের গাছ ছিল। গ্রাম বাংলায় এখন দেখা যায় না।
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন প্রজাতির দেশী ফল দিন দিন হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। দেশী ফলের মধ্যে পেয়ারা, লাল পেয়ারা, আম, জাম, কাঁঠাল, শরীফা, আতা, গোলাপজাম, ডেঊয়া, তৈকর, বেতফল, কাউফল, ফলসা, বৈচিফল, গাব, জামফল আজ বিলুপ্তি পথে চলে যাচ্ছে। এক সময়ে উপজেলার গ্রামাঞ্চলে গ্রামীণ ঐতিহ্য ও বাংলার মানুষের কাছে ফলগুলো বেশ পছন্দের ছিল। একই সঙ্গে দেশি ফলগুলো বেশ পরিচিত ছিল। কিন্তু বর্তমানে বিদেশি বিভিন্ন ধরনের ফলের ভিড়ে ঐতিহ্যবাহী দেশি ফলগুলো হারিয়ে যেতে বসেছে।
উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে গ্রামাঞ্চলে আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকে দেশি ফলের সমাহার ছিল। গাছ ভর্তি দেশি ফল দেখে সকলেই খুশি হতো এবং অতিথি আপ্যায়নে ব্যস্ত হয়ে পড়তো। বিদেশি নানা জাতের ফলের প্রতি আগ্রহ বেড়ে যাওয়ায় দেশি প্রজাতির গাছগুলো অবাধে কেটে ফেলেছে। মানুষের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় অল্প সময়ে অধিক ফলনের আশায় হাইব্রিড ফল গাছ রোপন করছে। ফলে বিদেশি ফলের গাছের প্রতি আগ্রহ বাড়ায় কৃষি উদ্যোক্তরা দেশি ফলের গাছ রোপন করছে না।
উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের গ্রামাঞ্চলে এখন আর আগের মত বিভিন্ন প্রজাতির দেশি ফলের গাছ চোখে পড়ছে না। গ্রামীণ রাস্তার দুই পাশে সারি সারি ফলের গাছ এখন আর আগের মতন নেই। আবাদি কিংবা অনাবাদি জমি ও বসতঘরের আশেপাশে ফলের গাছ থাকলেও মানুষ তার নিজের প্রয়োজনে কেটে ফেলেছে। অনেকে গাছ কেটে জ্বালানী হিসাবে বা টাকার জন্য অল্প দামে বিক্রি করে দিয়েছে। ফলে কালক্রমে ধীরে ধীরে দেশি ফলের গাছের সংখ্যা কমে গেছে। বাণিজ্যিকভাবে এখন আর কেউ রোপন করছে না। এই গাছ রাস্তা, বসতঘর, আবাদি কিংবা অনাবাদি জমির আশেপাশে প্রাকৃতিকভাবেই জন্মে থাকে। আশি ও নব্বইয়ের দশকে গ্রামাঞ্চলে সারি সারি নানা প্রজাতির দেশি ফলের গাছ ছিল। গ্রাম বাংলায় এখন দেখা যায় না।