ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের বরিতলী বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলা, সরকারি বরাদ্দ অনুযায়ী কাজ না করা, শিক্ষার্থীদের মারপিটসহ অসদাচরণের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে এলাকার ৬১ জন ব্যক্তি শেরপুর উপজেলা শিক্ষা অফিসার বরাবরে গত ১১ সেপ্টেম্বর একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন।
অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, শেরপুর উপজেলার বরিতলী বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নূরজাহান খাতুন বিদ্যালয়ে প্রায়ই দেরিতে আসেন এবং টিফিনের পরপরই বিদ্যালয় থেকে চলে যান। তিনি সরকারি বরাদ্দ অনুযায়ী কাজ না করে নিজের খেয়ালখুশিমত বিদ্যালয় পরিচালনা করেন। তাছাড়া ইতোপূর্বে বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারপিট করে আহত করেছিলেন। তার কারণে বিদ্যালয়ের শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিঘ্নিত হচ্ছে। তাই তাকে অন্যত্র বদলীর আবেদনও করেছেন এলাকাবাসী। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক নূরজাহান খাতুনের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, অভিযোগের বিষয়ে আমি কিছু শুনিনি। এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে চাই না।
এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসার নাহিদা আক্তারের সাথে মোবাইল ফোনে একাধিক বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার ফোন বন্ধ থাকায় সংযোগ পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. মোমিনুল ইসলাম জানান, অভিযোগের কপিটি আমি হাতে পেয়েছি। এ ব্যাপারে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের বরিতলী বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলা, সরকারি বরাদ্দ অনুযায়ী কাজ না করা, শিক্ষার্থীদের মারপিটসহ অসদাচরণের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে এলাকার ৬১ জন ব্যক্তি শেরপুর উপজেলা শিক্ষা অফিসার বরাবরে গত ১১ সেপ্টেম্বর একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন।
অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, শেরপুর উপজেলার বরিতলী বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নূরজাহান খাতুন বিদ্যালয়ে প্রায়ই দেরিতে আসেন এবং টিফিনের পরপরই বিদ্যালয় থেকে চলে যান। তিনি সরকারি বরাদ্দ অনুযায়ী কাজ না করে নিজের খেয়ালখুশিমত বিদ্যালয় পরিচালনা করেন। তাছাড়া ইতোপূর্বে বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারপিট করে আহত করেছিলেন। তার কারণে বিদ্যালয়ের শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বিঘ্নিত হচ্ছে। তাই তাকে অন্যত্র বদলীর আবেদনও করেছেন এলাকাবাসী। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক নূরজাহান খাতুনের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, অভিযোগের বিষয়ে আমি কিছু শুনিনি। এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে চাই না।
এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসার নাহিদা আক্তারের সাথে মোবাইল ফোনে একাধিক বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার ফোন বন্ধ থাকায় সংযোগ পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. মোমিনুল ইসলাম জানান, অভিযোগের কপিটি আমি হাতে পেয়েছি। এ ব্যাপারে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।