ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া অংশের ১৩ কিলোমিটারে আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে দুর্ঘটনা। সর্বোপরি উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা।
ভুক্তভোগী পরিবার ও সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, গত ৯ মাসে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় ১০ জন নিহত ও অর্ধশতাধিক চালক ও যাত্রী আহত হয়েছেন।
মহাসড়কের মেঘনা-গোমতী সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার জুরে মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর সংখ্যা বেশি।
সড়ক দুর্ঘটনায় মানুষ নিহত হলেও দুর্ঘটনা রোধে স্হানীয় হাইওয়ে পুলিশের কোনো কার্যকরী উদ্যোগ নেই। প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনায় পারিবারিক, সামজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীবন ও সম্পদের। একটি দুর্ঘটনায় সারা জীবনের কান্না বয়ে বেড়ায় ভুক্তভোগী পরিবার।
সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর পাশাপাশি অসংখ্য মানুষ সারাজীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করছে।
ওই মহসাড়ক ব্যবহাকারীদের দাবী, ২০২৪ এর ৫ই অগষ্টের পর হাইওয়ে পুলিশের তৎপরতা কমে যাওয়ায় সড়কে বেড়েছে সিএনজি অটোরিকশাসহ বিভিন্ন ত্রিচক্র যানের দৌরাত্ম্য। সেই সাথে বারছে নম্বরবিহীন মোটরসাইকেল।
ব্যস্থতম সড়কে অপ্রাপ্ত বয়স্কদের দ্রুত গতিতে বেপড়োয়া মোটরসাইকেল চালানোসহ নিয়ম না মেনে অবাধে চালানো কে দায়ী করছেন সচেতন মহল।
এ বিষয়ে আইনের যথার্থ বাস্তবায়ন হচ্ছে না বলে দুর্ঘটনা ভেরে যাওয়ার কারন বলে মনে করছেন তারা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের মধ্যে স্কুল কলেজ শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশী। মোটরসাইকেল চালানোর সময় সর্তক থাকতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনকেও মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা রোধে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ট্রাফিক আইনের যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে।
একই সাথে প্রতিজন চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ও মোটরসাইকেল যেন নিবন্ধিত হয় সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
হাইওয়ে পুলিশ বলছেন সড়কে যানবাহনে চাপ বেশি, দূর্ঘটনা প্রতিরোধে বাইক চালানোর প্রাথমিক জ্ঞান মাথায় রাখতে হবে। ২০/৩০ কিলোমিটার পর পর বিশ্রাম নিতে হবে। এতে গাড়ির ইঞ্জিনের উত্তপ্ততা একটু হ্রাস পাবে। সেফটি গিয়ার ব্যবহার, যেমন হেলমেট, গ্লাভস, জুতা, হাটু-কনুই গার্ড, চেস্ট প্রটেক্টর ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া অংশের ১৩ কিলোমিটারে আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে দুর্ঘটনা। সর্বোপরি উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা।
ভুক্তভোগী পরিবার ও সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, গত ৯ মাসে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় ১০ জন নিহত ও অর্ধশতাধিক চালক ও যাত্রী আহত হয়েছেন।
মহাসড়কের মেঘনা-গোমতী সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার জুরে মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর সংখ্যা বেশি।
সড়ক দুর্ঘটনায় মানুষ নিহত হলেও দুর্ঘটনা রোধে স্হানীয় হাইওয়ে পুলিশের কোনো কার্যকরী উদ্যোগ নেই। প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনায় পারিবারিক, সামজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীবন ও সম্পদের। একটি দুর্ঘটনায় সারা জীবনের কান্না বয়ে বেড়ায় ভুক্তভোগী পরিবার।
সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর পাশাপাশি অসংখ্য মানুষ সারাজীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করছে।
ওই মহসাড়ক ব্যবহাকারীদের দাবী, ২০২৪ এর ৫ই অগষ্টের পর হাইওয়ে পুলিশের তৎপরতা কমে যাওয়ায় সড়কে বেড়েছে সিএনজি অটোরিকশাসহ বিভিন্ন ত্রিচক্র যানের দৌরাত্ম্য। সেই সাথে বারছে নম্বরবিহীন মোটরসাইকেল।
ব্যস্থতম সড়কে অপ্রাপ্ত বয়স্কদের দ্রুত গতিতে বেপড়োয়া মোটরসাইকেল চালানোসহ নিয়ম না মেনে অবাধে চালানো কে দায়ী করছেন সচেতন মহল।
এ বিষয়ে আইনের যথার্থ বাস্তবায়ন হচ্ছে না বলে দুর্ঘটনা ভেরে যাওয়ার কারন বলে মনে করছেন তারা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের মধ্যে স্কুল কলেজ শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশী। মোটরসাইকেল চালানোর সময় সর্তক থাকতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনকেও মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা রোধে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ট্রাফিক আইনের যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে।
একই সাথে প্রতিজন চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ও মোটরসাইকেল যেন নিবন্ধিত হয় সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
হাইওয়ে পুলিশ বলছেন সড়কে যানবাহনে চাপ বেশি, দূর্ঘটনা প্রতিরোধে বাইক চালানোর প্রাথমিক জ্ঞান মাথায় রাখতে হবে। ২০/৩০ কিলোমিটার পর পর বিশ্রাম নিতে হবে। এতে গাড়ির ইঞ্জিনের উত্তপ্ততা একটু হ্রাস পাবে। সেফটি গিয়ার ব্যবহার, যেমন হেলমেট, গ্লাভস, জুতা, হাটু-কনুই গার্ড, চেস্ট প্রটেক্টর ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।