বিভিন্ন দাবিতে রোববার সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিক্ষোভ করেন -সংবাদ
নিজেদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর দাবিতে আবারও আন্দোলন শুরু করেছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা।
রোববার,(২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকাল ১১টার দিকে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের নেতাকর্মীরা জড়ো হয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে যান। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে তারা যান অর্থ ভবনে। সেখানে অর্থ সচিবের দপ্তরে যান কর্মচারীরা। এ সময় সচিবকে দপ্তরে পাননি তারা। সেখানে তারা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় সচিবালয়ের অন্তত অর্ধশত কর্মচারী মিছিল সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন।
কর্মচারীদের দাবির মধ্যে রয়েছে- পে-স্কেল দ্রুত বাস্তবায়ন, সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণের মেয়াদ ১০ দিন করা, প্রশিক্ষণ ভাতা ২০ হাজার টাকা নির্ধারণ ও পরিবারের ছয়জনের জন্য রেশন চালুর ব্যবস্থা করা।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদীউল কবির বলেন, কর্মকর্তাদের সুযোগ-সুবিধা দিন দিন বাড়ছে। আর কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা দিন দিন কমছে।
তারা বছরে পাঁচ দিনের জন্য সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণ সুবিধা পেতেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এখন সেটাকে কমিয়ে তিন দিন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা এসবের প্রতিবাদ করতেই আন্দোলনে নেমেছি।’মূলত দেশের বিভিন্ন জেলায় ডিসিদের তত্ত্বাবধানে সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণ পরিচালিত হতো। পাঁচ দিনব্যাপী এ প্রশিক্ষণে বিভিন্ন জেলা সরজমিনে পরিদর্শনের মাধ্যমে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সম্পর্কে কর্মচারীদের উদ্বুদ্ধ করা হতো। সচিবালয়ে কর্মচারীরা বিভিন্ন গ্রুপে এ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের সুযোগ পেতেন।
এর আগে ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে গত জুনে বেশ কিছুদিন টানা আন্দোলন করে সংযুক্ত পরিষদ। পরে জুলাইয়ে সেই অধ্যাদেশ সংশোধন করে নতুন করে গেজেট প্রকাশ করে সরকার।
বিভিন্ন দাবিতে রোববার সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিক্ষোভ করেন -সংবাদ
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নিজেদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর দাবিতে আবারও আন্দোলন শুরু করেছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা।
রোববার,(২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকাল ১১টার দিকে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের নেতাকর্মীরা জড়ো হয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে যান। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে তারা যান অর্থ ভবনে। সেখানে অর্থ সচিবের দপ্তরে যান কর্মচারীরা। এ সময় সচিবকে দপ্তরে পাননি তারা। সেখানে তারা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় সচিবালয়ের অন্তত অর্ধশত কর্মচারী মিছিল সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন।
কর্মচারীদের দাবির মধ্যে রয়েছে- পে-স্কেল দ্রুত বাস্তবায়ন, সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণের মেয়াদ ১০ দিন করা, প্রশিক্ষণ ভাতা ২০ হাজার টাকা নির্ধারণ ও পরিবারের ছয়জনের জন্য রেশন চালুর ব্যবস্থা করা।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদীউল কবির বলেন, কর্মকর্তাদের সুযোগ-সুবিধা দিন দিন বাড়ছে। আর কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা দিন দিন কমছে।
তারা বছরে পাঁচ দিনের জন্য সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণ সুবিধা পেতেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এখন সেটাকে কমিয়ে তিন দিন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা এসবের প্রতিবাদ করতেই আন্দোলনে নেমেছি।’মূলত দেশের বিভিন্ন জেলায় ডিসিদের তত্ত্বাবধানে সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণ পরিচালিত হতো। পাঁচ দিনব্যাপী এ প্রশিক্ষণে বিভিন্ন জেলা সরজমিনে পরিদর্শনের মাধ্যমে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সম্পর্কে কর্মচারীদের উদ্বুদ্ধ করা হতো। সচিবালয়ে কর্মচারীরা বিভিন্ন গ্রুপে এ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের সুযোগ পেতেন।
এর আগে ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে গত জুনে বেশ কিছুদিন টানা আন্দোলন করে সংযুক্ত পরিষদ। পরে জুলাইয়ে সেই অধ্যাদেশ সংশোধন করে নতুন করে গেজেট প্রকাশ করে সরকার।