চণ্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে মর্ত্যে দেবী দুর্গাকে আহ্বান জানান সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা -সংবাদ
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবের পুণ্যলগ্ন ‘শুভ মহালয়া’।
রোববার,(২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) শুভ মহালয়ার মধ্যদিয়ে শারদীয় দুর্গোৎসবের ক্ষণ গণনা শুরু হয়েছে। ভোরের আলো ফুটে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে পিতৃপক্ষের সমাপ্তি ঘটিয়ে সূচনা হয় দেবীপক্ষের।
চন্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে মর্ত্যে দেবী দুর্গাকে আহ্বান জানানো হয়। চলে দেবীর চক্ষু দানের প্রস্তুতি।
মহালয়া উপলক্ষে চন্ডীপাঠ ছাড়াও বিভিন্ন মন্দির ও মন্ডপে ঘট স্থাপন ও বিশেষ পূজা অনুষ্ঠিত হয়। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, আজ দশভুজা শক্তিরূপে দেবী দুর্গা মন্ডপে মন্ডপে অধিষ্ঠান করবেন।
আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর মহাষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসবের মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। আর ২ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে ৫ দিনব্যাপী এই উৎসব শেষ হবে।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, শুভ মহালয়ার দিনে কৈলাশ থেকে মা দুর্গা পিতৃগৃহে আগমন করেন এবং দেবীপক্ষের সূচনা হয়। তাই মহালয়া থেকে দুর্গা উৎসবের আমেজ শুরু হয়। দুর্গাপূজার সূচনার এই দিনটি সারা দেশে বেশ আড়ম্বরের সঙ্গে উদযাপিত হয়েছে।
মহালয়া তিথিতে রাজধানীর ঢাকাসহ সারাদেশের পূজম-পগুলোতে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভক্ত ও অনুরাগীরা দেবী দুর্গার কাছে দেশ ও দশের জন্য প্রার্থণা করেন।
ঢাকেশ্বরী দুর্গাপূজা মণ্ডপের পুরোহিত বরুণ চক্রবর্তী বলেন, মহালয়ার মাধ্যমে দুর্গোৎসবের ক্ষণগণনা শুরু হয়।
মহালয়ায় দেবী দুর্গার ঘট বসানো হয়। ঘট বসানোর মাধ্যমে দেবী দুর্গা বেলতলায় অবস্থান নেন। অর্থাৎ কৈলাস (স্বর্গলোক) থেকে মর্ত্যে (বেলতলায়) আসবেন দেবী দুর্গা।
এবার দেবী দুর্গার আসার বাহন হবে গজে (হাতি), যা শুভ লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়। আর বিদায় হবে দোলায় (পালকি), যা অশুভ লক্ষণ হিসেবে পরিচিত।
চণ্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে মর্ত্যে দেবী দুর্গাকে আহ্বান জানান সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা -সংবাদ
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবের পুণ্যলগ্ন ‘শুভ মহালয়া’।
রোববার,(২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) শুভ মহালয়ার মধ্যদিয়ে শারদীয় দুর্গোৎসবের ক্ষণ গণনা শুরু হয়েছে। ভোরের আলো ফুটে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে পিতৃপক্ষের সমাপ্তি ঘটিয়ে সূচনা হয় দেবীপক্ষের।
চন্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে মর্ত্যে দেবী দুর্গাকে আহ্বান জানানো হয়। চলে দেবীর চক্ষু দানের প্রস্তুতি।
মহালয়া উপলক্ষে চন্ডীপাঠ ছাড়াও বিভিন্ন মন্দির ও মন্ডপে ঘট স্থাপন ও বিশেষ পূজা অনুষ্ঠিত হয়। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, আজ দশভুজা শক্তিরূপে দেবী দুর্গা মন্ডপে মন্ডপে অধিষ্ঠান করবেন।
আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর মহাষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসবের মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। আর ২ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে ৫ দিনব্যাপী এই উৎসব শেষ হবে।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, শুভ মহালয়ার দিনে কৈলাশ থেকে মা দুর্গা পিতৃগৃহে আগমন করেন এবং দেবীপক্ষের সূচনা হয়। তাই মহালয়া থেকে দুর্গা উৎসবের আমেজ শুরু হয়। দুর্গাপূজার সূচনার এই দিনটি সারা দেশে বেশ আড়ম্বরের সঙ্গে উদযাপিত হয়েছে।
মহালয়া তিথিতে রাজধানীর ঢাকাসহ সারাদেশের পূজম-পগুলোতে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভক্ত ও অনুরাগীরা দেবী দুর্গার কাছে দেশ ও দশের জন্য প্রার্থণা করেন।
ঢাকেশ্বরী দুর্গাপূজা মণ্ডপের পুরোহিত বরুণ চক্রবর্তী বলেন, মহালয়ার মাধ্যমে দুর্গোৎসবের ক্ষণগণনা শুরু হয়।
মহালয়ায় দেবী দুর্গার ঘট বসানো হয়। ঘট বসানোর মাধ্যমে দেবী দুর্গা বেলতলায় অবস্থান নেন। অর্থাৎ কৈলাস (স্বর্গলোক) থেকে মর্ত্যে (বেলতলায়) আসবেন দেবী দুর্গা।
এবার দেবী দুর্গার আসার বাহন হবে গজে (হাতি), যা শুভ লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়। আর বিদায় হবে দোলায় (পালকি), যা অশুভ লক্ষণ হিসেবে পরিচিত।