ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চাঁদপুর সদর উপজেলার ৭নং তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের ৭ ও ৮নং ওয়ার্ড এলাকায় মেঘনা নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে পানি বৃদ্ধি এবং ঢেউয়ের কারণে প্রতিবছরই এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
মেঘনা নদীর তীব্র এই ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে প্রায় শত বছরের পুরনো একটি গ্রামীণ সড়ক। যেই সড়কটি মেঘনা বাজার ও কাশিমবাজারসহ কয়েকটি এলাকার মানুষের জন্য একমাত্র চলাচলের মাধ্যম।
বর্ষা মৌসুমে পানি বৃদ্ধি এবং ঢেউয়ের কারণে রাস্তাটি ভেঙে গেলে ১০ থেকে ১২ বছর আগে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে একটি গাইড ওয়াল নির্মাণ করে দেয়া হয়।
পরবর্তীতে ২০২৩ সালের ঘূর্ণিঝড়ে রাস্তার পাশের গাইড ওয়ালটি একেবারে ভেঙে যায়। এরপর থেকে দীর্ঘদিন যাবত শত বছরের এই পুরনো রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে কয়টি এলাকার শতশত বাসিন্দাদের।
স্থানীয় বাসিন্দা আলী হোসেন, মনির খান ও সিরু দেওয়ান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন ছেলে মেয়ে শিক্ষার্থীরা স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় যাতায়াত করে। কর্মজীবীরা এই সড়কে চলাচল করে। শহর থেকে মানুষ এই সড়ক দিয়ে তরপুরচন্ডী, কল্যাণপুর ও বিষ্ণুপুরে যাতায়াত করে নিয়মিত। এই সড়কটি শত বছরের পুরনো ছিলো, ভাঙতে ভাঙতে এখন প্রায় বিলীন হওয়ার পথে। এতে আমাদের এলাকার মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে, কারণ এই সড়কটি ভেঙে গেলে পরবর্তীতে সড়কের পূর্বপাশে বসতবাড়িগুলো নদী ভাঙনের মুখে পড়বে। তারা বলেন, এই এলাকার অসংখ্য বসতভিটা ও চলাচলের রাস্তাটি রক্ষা করতে দ্রুত সরকার যদি গাইড ওয়াল নির্মাণ করে দেয়, তাহলে কিছুটা হলেও রক্ষা হবে।
তরপুরচন্ডী ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনসুর আহমদ বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে নদী ভাঙ্গন দেখেছি। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে যে গাইড ওয়াল করা হয়েছে পূর্বে তুই একেবারে ভেঙে পড়েছে। এই এলাকার বাসিন্দাদের নদী ভাঙ্গন থেকে রক্ষা করতে আমরা সর্বোচ্চ কাজ করে যাব।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চাঁদপুর সদর উপজেলার ৭নং তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের ৭ ও ৮নং ওয়ার্ড এলাকায় মেঘনা নদীর তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে পানি বৃদ্ধি এবং ঢেউয়ের কারণে প্রতিবছরই এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
মেঘনা নদীর তীব্র এই ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে প্রায় শত বছরের পুরনো একটি গ্রামীণ সড়ক। যেই সড়কটি মেঘনা বাজার ও কাশিমবাজারসহ কয়েকটি এলাকার মানুষের জন্য একমাত্র চলাচলের মাধ্যম।
বর্ষা মৌসুমে পানি বৃদ্ধি এবং ঢেউয়ের কারণে রাস্তাটি ভেঙে গেলে ১০ থেকে ১২ বছর আগে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে একটি গাইড ওয়াল নির্মাণ করে দেয়া হয়।
পরবর্তীতে ২০২৩ সালের ঘূর্ণিঝড়ে রাস্তার পাশের গাইড ওয়ালটি একেবারে ভেঙে যায়। এরপর থেকে দীর্ঘদিন যাবত শত বছরের এই পুরনো রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে কয়টি এলাকার শতশত বাসিন্দাদের।
স্থানীয় বাসিন্দা আলী হোসেন, মনির খান ও সিরু দেওয়ান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন ছেলে মেয়ে শিক্ষার্থীরা স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় যাতায়াত করে। কর্মজীবীরা এই সড়কে চলাচল করে। শহর থেকে মানুষ এই সড়ক দিয়ে তরপুরচন্ডী, কল্যাণপুর ও বিষ্ণুপুরে যাতায়াত করে নিয়মিত। এই সড়কটি শত বছরের পুরনো ছিলো, ভাঙতে ভাঙতে এখন প্রায় বিলীন হওয়ার পথে। এতে আমাদের এলাকার মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে, কারণ এই সড়কটি ভেঙে গেলে পরবর্তীতে সড়কের পূর্বপাশে বসতবাড়িগুলো নদী ভাঙনের মুখে পড়বে। তারা বলেন, এই এলাকার অসংখ্য বসতভিটা ও চলাচলের রাস্তাটি রক্ষা করতে দ্রুত সরকার যদি গাইড ওয়াল নির্মাণ করে দেয়, তাহলে কিছুটা হলেও রক্ষা হবে।
তরপুরচন্ডী ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনসুর আহমদ বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে নদী ভাঙ্গন দেখেছি। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে যে গাইড ওয়াল করা হয়েছে পূর্বে তুই একেবারে ভেঙে পড়েছে। এই এলাকার বাসিন্দাদের নদী ভাঙ্গন থেকে রক্ষা করতে আমরা সর্বোচ্চ কাজ করে যাব।