শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে সারাদেশের পূজা মণ্ডপে নিরাপত্তার কোনো ঝুঁকি নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, “বিগত বছরের চেয়ে এবার দুর্গাপূজায় আরও ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কা নেই। এটি একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এর পবিত্রতা রক্ষা করে সব ধর্মের মানুষ যেন এখানে কাজ করতে পারে সে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কোথাও নিরাপত্তার কোনো ঝুঁকি নেই।”
সোমবার সকালে নারায়ণগঞ্জ শহরের রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। পরে দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় অংশ নেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পূজা মণ্ডপগুলোতে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “মণ্ডপ তৈরির শুরুর দিন থেকে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তার জন্য স্বেচ্ছাসেবী রাখবে কমিটির লোকজন। ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে উৎসব শেষ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ, আনসার ও নারী স্বেচ্ছাসেবী থাকবে মণ্ডপে।”
এবার সারাদেশে প্রায় ৩৩ হাজারের মতো পূজামণ্ডপ রয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, “প্রতিটি মণ্ডপে সরকারি অনুদান দেওয়া হয়েছে। পূজা মণ্ডপের সামনে দোকান থাকতে পারবে কিন্তু মেলা থাকবে না। আর যে দোকানগুলো বসবে তারা জেলা প্রশাসন ও পূজা কমিটির সঙ্গে কথা বলে বসবে।”
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আলমগীর হোসেন, র্যাব-১১ অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম সাজ্জাদ হোসেন, ৬২ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালাউদ্দিন চৌধুরী এবং রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের অধ্যক্ষ স্বামী একনাথনন্দ।
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে সারাদেশের পূজা মণ্ডপে নিরাপত্তার কোনো ঝুঁকি নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, “বিগত বছরের চেয়ে এবার দুর্গাপূজায় আরও ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কা নেই। এটি একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এর পবিত্রতা রক্ষা করে সব ধর্মের মানুষ যেন এখানে কাজ করতে পারে সে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কোথাও নিরাপত্তার কোনো ঝুঁকি নেই।”
সোমবার সকালে নারায়ণগঞ্জ শহরের রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। পরে দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় অংশ নেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পূজা মণ্ডপগুলোতে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “মণ্ডপ তৈরির শুরুর দিন থেকে ২৪ ঘণ্টা নিরাপত্তার জন্য স্বেচ্ছাসেবী রাখবে কমিটির লোকজন। ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে উৎসব শেষ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ, আনসার ও নারী স্বেচ্ছাসেবী থাকবে মণ্ডপে।”
এবার সারাদেশে প্রায় ৩৩ হাজারের মতো পূজামণ্ডপ রয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, “প্রতিটি মণ্ডপে সরকারি অনুদান দেওয়া হয়েছে। পূজা মণ্ডপের সামনে দোকান থাকতে পারবে কিন্তু মেলা থাকবে না। আর যে দোকানগুলো বসবে তারা জেলা প্রশাসন ও পূজা কমিটির সঙ্গে কথা বলে বসবে।”
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আলমগীর হোসেন, র্যাব-১১ অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম সাজ্জাদ হোসেন, ৬২ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালাউদ্দিন চৌধুরী এবং রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের অধ্যক্ষ স্বামী একনাথনন্দ।