ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, দুবাই ও সিঙ্গাপুরে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পদের ৫৮২টি নথি পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন ও কম্বোডিয়াতেও তার সম্পদ অর্জনের তথ্য পেয়েছে সংস্থাটি। দুদক বলছে, এসব নথিতে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিদেশে অর্থপাচার ও মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণও রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। এছাড়া দেশে-বিদেশে কেনা বাড়ির মালিকানা, ভাড়ার আয় ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়সহ নানা নথি পাওয়া গেছে।
গতকাল রোববার ভোর পৌনে পাঁচটার দিকে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহা ইউনিয়নের একটি বাড়ি থেকে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পদের এসব নথি উদ্ধার করা হয়। প্রায় ২৩ বস্তা সম্পদের নথি উদ্ধার করে দুদক।
দুদকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৩ বস্তা নথি প্রথমে আরামিট গ্রুপের শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে সরিয়ে নিয়ে আসা হয়। ১৬ সেপ্টেম্বর এগুলো ইউসিবিএল ব্যাংকের চেয়ারম্যান রুকমিলা জামানের গাড়িচালক মো. ইলিয়াস তালুকদার তার নিজ বাড়িতে (শিকলবাহা ইউনিয়নে) রাখেন। পরে ১৮ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অভিযানের কিছু আগে তার বাড়ি থেকে সেগুলো পার্শ্ববর্তী ওসমান তালুকদারের বাড়িতে সরিয়ে নেয়া হয়।
সোমবার,(২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ভোর সাড়ে পৌনে পাঁচটার দিকে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, কর্ণফুলী থানার পুলিশ ও অন্যান্য সাক্ষীর উপস্থিতিতে ওই বাড়ি থেকে আলামত উদ্ধার করে দুদক। সংস্থাটি জানিয়েছে, বিপুল পরিমাণ এই নথি পর্যালোচনা করতে সময় লাগবে। ধাপে ধাপে সব নথি বিশ্লেষণ করে সুনির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ কমিশনের কাছে উপস্থাপন করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, দুবাই ও সিঙ্গাপুরে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পদের ৫৮২টি নথি পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন ও কম্বোডিয়াতেও তার সম্পদ অর্জনের তথ্য পেয়েছে সংস্থাটি। দুদক বলছে, এসব নথিতে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিদেশে অর্থপাচার ও মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণও রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। এছাড়া দেশে-বিদেশে কেনা বাড়ির মালিকানা, ভাড়ার আয় ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়সহ নানা নথি পাওয়া গেছে।
গতকাল রোববার ভোর পৌনে পাঁচটার দিকে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহা ইউনিয়নের একটি বাড়ি থেকে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পদের এসব নথি উদ্ধার করা হয়। প্রায় ২৩ বস্তা সম্পদের নথি উদ্ধার করে দুদক।
দুদকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৩ বস্তা নথি প্রথমে আরামিট গ্রুপের শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে সরিয়ে নিয়ে আসা হয়। ১৬ সেপ্টেম্বর এগুলো ইউসিবিএল ব্যাংকের চেয়ারম্যান রুকমিলা জামানের গাড়িচালক মো. ইলিয়াস তালুকদার তার নিজ বাড়িতে (শিকলবাহা ইউনিয়নে) রাখেন। পরে ১৮ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অভিযানের কিছু আগে তার বাড়ি থেকে সেগুলো পার্শ্ববর্তী ওসমান তালুকদারের বাড়িতে সরিয়ে নেয়া হয়।
সোমবার,(২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ভোর সাড়ে পৌনে পাঁচটার দিকে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, কর্ণফুলী থানার পুলিশ ও অন্যান্য সাক্ষীর উপস্থিতিতে ওই বাড়ি থেকে আলামত উদ্ধার করে দুদক। সংস্থাটি জানিয়েছে, বিপুল পরিমাণ এই নথি পর্যালোচনা করতে সময় লাগবে। ধাপে ধাপে সব নথি বিশ্লেষণ করে সুনির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ কমিশনের কাছে উপস্থাপন করা হবে।