লৌহজং (মুন্সীগঞ্জ) : উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স -সংবাদ
মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ক্রমেই বাড়ছে। প্রতি বছর বর্ষা এলেই নতুন করে দেখা দেয় ডেঙ্গু আতঙ্ক। লৌহজং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গতকাল রোববার পর্যন্ত মোট ৭০ জন রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে জানুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিলে কোনো রোগী না থাকলেও ফেব্রুয়ারিতে ৪ জন এবং মে মাসে ২ জন ভর্তি হন।
জুন মাস থেকে হঠাৎ করেই ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। জুনে ১১ জন, জুলাইয়ে ১৬ জন, আগস্টে ২৪ জন এবং চলতি সেপ্টেম্বর মাসের ২১ তারিখ পর্যন্ত ১৩ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। সর্বশেষ রবিবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৬ জন ভর্তি, ৪ জন সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন। বর্তমানে হাসপাতালে ৬ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, এডিস মশার বিস্তার রোধে নাগরিকদের সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। চারপাশে জমে থাকা পানি দ্রুত অপসারণ, এডিস মশার লার্ভা ধ্বংস, ব্যক্তিগত সাবধানতা অবলম্বন এবং মশা নিধনে সক্রিয় হওয়ার জন্য সবাইকে আহ্বান জানানো হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ ফাহমিদা লস্কর বলেন, “ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের কোনো ভ্যাকসিন নেই। মশার কামড় থেকে বাঁচা এবং মশার সংখ্যা হ্রাস করাই ডেঙ্গু থেকে রক্ষার সর্বোত্তম উপায়। এ জন্য ফুলদানি, ক্যানসহ পানি জমতে পারে এমন জায়গা নিয়মিত পরীক্ষা করে খালি করতে হবে। আশপাশের জমা পানি পরিষ্কার রাখতে হবে। পাশাপাশি মশার কামড় এড়াতে লম্বা হাতা জামা, প্যান্ট ও মোজা পরতে হবে।
লৌহজং (মুন্সীগঞ্জ) : উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স -সংবাদ
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ক্রমেই বাড়ছে। প্রতি বছর বর্ষা এলেই নতুন করে দেখা দেয় ডেঙ্গু আতঙ্ক। লৌহজং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গতকাল রোববার পর্যন্ত মোট ৭০ জন রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে জানুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিলে কোনো রোগী না থাকলেও ফেব্রুয়ারিতে ৪ জন এবং মে মাসে ২ জন ভর্তি হন।
জুন মাস থেকে হঠাৎ করেই ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। জুনে ১১ জন, জুলাইয়ে ১৬ জন, আগস্টে ২৪ জন এবং চলতি সেপ্টেম্বর মাসের ২১ তারিখ পর্যন্ত ১৩ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। সর্বশেষ রবিবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৬ জন ভর্তি, ৪ জন সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন। বর্তমানে হাসপাতালে ৬ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, এডিস মশার বিস্তার রোধে নাগরিকদের সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। চারপাশে জমে থাকা পানি দ্রুত অপসারণ, এডিস মশার লার্ভা ধ্বংস, ব্যক্তিগত সাবধানতা অবলম্বন এবং মশা নিধনে সক্রিয় হওয়ার জন্য সবাইকে আহ্বান জানানো হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ ফাহমিদা লস্কর বলেন, “ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের কোনো ভ্যাকসিন নেই। মশার কামড় থেকে বাঁচা এবং মশার সংখ্যা হ্রাস করাই ডেঙ্গু থেকে রক্ষার সর্বোত্তম উপায়। এ জন্য ফুলদানি, ক্যানসহ পানি জমতে পারে এমন জায়গা নিয়মিত পরীক্ষা করে খালি করতে হবে। আশপাশের জমা পানি পরিষ্কার রাখতে হবে। পাশাপাশি মশার কামড় এড়াতে লম্বা হাতা জামা, প্যান্ট ও মোজা পরতে হবে।