ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের একটি পুকুর থেকে প্রায় ৫ মণ ওজনের কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার করেছে র্যাব-১২ বগুড়া। এই ঘটনায় পুকুরের মালিক (লীজ গ্রহীতা) আবুল বাশার রুবেল (৫৫) ও বিক্রির সহায়তাকারী আল আমিন (৪৮) কে গ্রেপ্তার করেছে। রুবেল শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নের শেরুয়া ফরেষ্টগেট এলাকার মৃত আফাজ উদ্দিনের ছেলে ও আল আমিন সিরাজগঞ্জ সদরের মৃত আবু বকর সিদ্দিকের ছেলে। রোববার বিকেল পাঁচটার দিকে উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের দক্ষিণ আমন এলাকার সোনালী পুকুরপাড় থেকে এই মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়। এলাকাবাসি সূত্রে জানা যায়, প্রায় তিন বছর আগে রুবেল পুকুরটি লিজ নেন। গত বছর সংস্কার করার পর থেকে ওই পুকুরপাড়ে অচেনা মানুষের আসা-যাওয়া বেড়ে যায়। এরই এক পর্যায়ে গতকাল রোববার বিকেলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১২ অভিযান চালান। এ সময় পুকুর পাড়ের একটি মেশিন ঘরের ভেতর থেকে খড়কুটো দিয়ে ঢেকে রাখা ১৯০ কেজি ওজনের একটি কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার ও পুকুরের মালিক (লীজ গ্রহীতা) রুবেলকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তিতে এই মূর্তিটি বিক্রির কাজে সহায়তাকারী আল আমিনকে শেরপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুকুরের পাহারাদার হানিফ জানান, তিনি অসুস্থ থাকার কারণে মেশিন ঘরের ভেতরে তেমন একটা যাতায়াত করেননা, শুধুমাত্র বসানো মেশিনের সুইচ দেয়ার জন্য যেতেন। ঘরটি অনেকদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকায় মূর্তিটি সেখানে রাখা হয়েছিল, যা তাদের কেউ টের পাননি। গতকাল রোববার র্যাব এসে মূর্তিটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে সিপিএসসি বগুড়ার কোম্পানী কমান্ডার র্যাব-১২ ( স্কোয়াড্রন লীডার) ফিরোজ আহমেদ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে প্রায় ৫ মণ (১৯০ কেজি) ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার করার পাশাপাশি ২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের একটি পুকুর থেকে প্রায় ৫ মণ ওজনের কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার করেছে র্যাব-১২ বগুড়া। এই ঘটনায় পুকুরের মালিক (লীজ গ্রহীতা) আবুল বাশার রুবেল (৫৫) ও বিক্রির সহায়তাকারী আল আমিন (৪৮) কে গ্রেপ্তার করেছে। রুবেল শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নের শেরুয়া ফরেষ্টগেট এলাকার মৃত আফাজ উদ্দিনের ছেলে ও আল আমিন সিরাজগঞ্জ সদরের মৃত আবু বকর সিদ্দিকের ছেলে। রোববার বিকেল পাঁচটার দিকে উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের দক্ষিণ আমন এলাকার সোনালী পুকুরপাড় থেকে এই মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়। এলাকাবাসি সূত্রে জানা যায়, প্রায় তিন বছর আগে রুবেল পুকুরটি লিজ নেন। গত বছর সংস্কার করার পর থেকে ওই পুকুরপাড়ে অচেনা মানুষের আসা-যাওয়া বেড়ে যায়। এরই এক পর্যায়ে গতকাল রোববার বিকেলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১২ অভিযান চালান। এ সময় পুকুর পাড়ের একটি মেশিন ঘরের ভেতর থেকে খড়কুটো দিয়ে ঢেকে রাখা ১৯০ কেজি ওজনের একটি কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার ও পুকুরের মালিক (লীজ গ্রহীতা) রুবেলকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তিতে এই মূর্তিটি বিক্রির কাজে সহায়তাকারী আল আমিনকে শেরপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুকুরের পাহারাদার হানিফ জানান, তিনি অসুস্থ থাকার কারণে মেশিন ঘরের ভেতরে তেমন একটা যাতায়াত করেননা, শুধুমাত্র বসানো মেশিনের সুইচ দেয়ার জন্য যেতেন। ঘরটি অনেকদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকায় মূর্তিটি সেখানে রাখা হয়েছিল, যা তাদের কেউ টের পাননি। গতকাল রোববার র্যাব এসে মূর্তিটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে সিপিএসসি বগুড়ার কোম্পানী কমান্ডার র্যাব-১২ ( স্কোয়াড্রন লীডার) ফিরোজ আহমেদ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে প্রায় ৫ মণ (১৯০ কেজি) ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার করার পাশাপাশি ২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।