চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় এক যুবককে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন একটি আদালত। সোমবার, (২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫) প্রথম অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ইসমত জাহানের আদালত পাঁচলাইশ থানার ১৭ বছর আগে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধারের মামলায় এই রায় দেন। দণ্ডিত ওই যুবক হলো- মো.কাউছার (৩৭), সে লক্ষ্মীপুর জেলার সদর থানার ইদিলপুর গ্রামের সফিউল্ল্যাহ-এর ছেলে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০০৮ সালের ২৫ জানুয়ারি নগরের পাঁচলাইশ থানার মুরাদপুর ফরেস্ট গেইট এলাকার ফরেস্ট গেইট রেলক্রসিং রোড থেকে মো. কাউছারসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় মো. কাউছার থেকে দেশীয় তৈরি সচল রিভলবার ও ৫টি গুলি উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও গ্রেপ্তার মো. আবদুর রহমানের কাছ থেকে ১১ ইঞ্চি লম্বা ধারালো ছুরি ও হাবিবুর রহমান লেদুর কাছ থেকে ২৬ ইঞ্চি লম্বা একটি রামদা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা আদালতে স্বীকার করেছিলেন তারা ডাকাতির উদ্দেশ্যে সেখানে সমবেত হয়েছিল। এ ঘটনায় পাঁচলাইশ থানায় দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। একটি ডাকাতির প্রস্তুতির অভিযোগে এবং অন্যটি অস্ত্র আইনে। অস্ত্র আইনের মামলায় এই ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় তদন্ত শেষে একই বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দেয়া হয়। একই বছরের ৩০ জুন অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. নাছির উদ্দীন ভূঁইয়া বলেন, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধারের মামলায় ৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য প্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি মো. কাউছারকে রিভলবার উদ্ধারের জন্য ১০ বছর এবং গুলির জন্য ৭ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। তবে দুটি সাজা একসঙ্গে চলবে। সে হিসেবে সাজা হবে ১০ বছর। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাকে সাজা পরোয়ানা মূলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় এক যুবককে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন একটি আদালত। সোমবার, (২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫) প্রথম অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ইসমত জাহানের আদালত পাঁচলাইশ থানার ১৭ বছর আগে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধারের মামলায় এই রায় দেন। দণ্ডিত ওই যুবক হলো- মো.কাউছার (৩৭), সে লক্ষ্মীপুর জেলার সদর থানার ইদিলপুর গ্রামের সফিউল্ল্যাহ-এর ছেলে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০০৮ সালের ২৫ জানুয়ারি নগরের পাঁচলাইশ থানার মুরাদপুর ফরেস্ট গেইট এলাকার ফরেস্ট গেইট রেলক্রসিং রোড থেকে মো. কাউছারসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় মো. কাউছার থেকে দেশীয় তৈরি সচল রিভলবার ও ৫টি গুলি উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও গ্রেপ্তার মো. আবদুর রহমানের কাছ থেকে ১১ ইঞ্চি লম্বা ধারালো ছুরি ও হাবিবুর রহমান লেদুর কাছ থেকে ২৬ ইঞ্চি লম্বা একটি রামদা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা আদালতে স্বীকার করেছিলেন তারা ডাকাতির উদ্দেশ্যে সেখানে সমবেত হয়েছিল। এ ঘটনায় পাঁচলাইশ থানায় দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। একটি ডাকাতির প্রস্তুতির অভিযোগে এবং অন্যটি অস্ত্র আইনে। অস্ত্র আইনের মামলায় এই ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় তদন্ত শেষে একই বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দেয়া হয়। একই বছরের ৩০ জুন অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. নাছির উদ্দীন ভূঁইয়া বলেন, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধারের মামলায় ৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য প্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি মো. কাউছারকে রিভলবার উদ্ধারের জন্য ১০ বছর এবং গুলির জন্য ৭ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। তবে দুটি সাজা একসঙ্গে চলবে। সে হিসেবে সাজা হবে ১০ বছর। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাকে সাজা পরোয়ানা মূলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।