দেশে দুই দু’বার কোটাবিরোধী আন্দোলন হয়েছে। ২০২৪ সনের জুলাই মাসের আন্দোলনকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন নামে অভিহিত করা হয়। এই আন্দোলনে একটি নির্বাচিত সরকারের পতন ঘটেছে। কিন্তু সেই কোটাতেই ভর্তি হলেন বরিশাল বিশ^বিদ্যালয়ে উপাচার্য ড. মো. তৌফিক আলমের কন্যা ফাতেমা তৌফিক। তার মেধাক্রম ছিল ৩২ হাজার ৭৪৩। এ ছাড়াও পোষ্য কোটায় ভর্তি হয়েছেন আরও দু’জন। তারা হলেন- স্টোর অফিসার মাহমুদুল হাসানের ছেলে ওমর ফয়সাল। তার মেধাক্রম ছিল ৯ হাজার ৭৩৯। বিশ^বিদ্যালয়ের ইলেট্রিশিয়ান আরিফ হোসেন সুমনের ছেলে রাইসুল ইসলাম ইমন। তার মেধাক্রম ছিল ৩৩ হাজার ১২০।
কোটা পদ্ধতিতে ভর্তি হওয়া আর ২১ জনের মধ্যে রয়েছে প্রতিবন্ধী ৬ জন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ৬ জন, খেলোয়াড় একজন, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৫ জন, হরিজন ৩ জন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. তারিক হোসেন বলেন, আজকের বাংলাদেশ মেধাভিত্তিক স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখে। অথচ বরিশালসহ সব পাবলিক বিশ^বিদ্যালয়েই পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে। এটা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশে দুই দু’বার কোটাবিরোধী আন্দোলন হয়েছে। ২০২৪ সনের জুলাই মাসের আন্দোলনকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন নামে অভিহিত করা হয়। এই আন্দোলনে একটি নির্বাচিত সরকারের পতন ঘটেছে। কিন্তু সেই কোটাতেই ভর্তি হলেন বরিশাল বিশ^বিদ্যালয়ে উপাচার্য ড. মো. তৌফিক আলমের কন্যা ফাতেমা তৌফিক। তার মেধাক্রম ছিল ৩২ হাজার ৭৪৩। এ ছাড়াও পোষ্য কোটায় ভর্তি হয়েছেন আরও দু’জন। তারা হলেন- স্টোর অফিসার মাহমুদুল হাসানের ছেলে ওমর ফয়সাল। তার মেধাক্রম ছিল ৯ হাজার ৭৩৯। বিশ^বিদ্যালয়ের ইলেট্রিশিয়ান আরিফ হোসেন সুমনের ছেলে রাইসুল ইসলাম ইমন। তার মেধাক্রম ছিল ৩৩ হাজার ১২০।
কোটা পদ্ধতিতে ভর্তি হওয়া আর ২১ জনের মধ্যে রয়েছে প্রতিবন্ধী ৬ জন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ৬ জন, খেলোয়াড় একজন, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৫ জন, হরিজন ৩ জন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. তারিক হোসেন বলেন, আজকের বাংলাদেশ মেধাভিত্তিক স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখে। অথচ বরিশালসহ সব পাবলিক বিশ^বিদ্যালয়েই পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে। এটা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।