কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) : ইটভাটা ভেঙে গুড়িয়ে দিচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের একটি টিম।
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ৩ অবৈধ ইটভাটা ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছে যশোর পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালতের একটি টিম। গতকাল বুধবার দুপুরের পর তারা অভিযান শুরু করে তা চলে বিকাল পর্যন্ত। ইটভাটা গুলো হলো কালীগঞ্জ পৌর এলাকার মধ্যে শিবনগরে অবস্থিত এম এম বি এম ব্রিকস, এইচ এম বি এম ব্রিকস ও ইশ্বরবা এলাকার এ এম বি এম ভাটা।
এ সময় এস্কেভেটর দিয়ে ভাটায় ইট পোড়ানো গোল প্রাচীর ভেঙে গুড়িয়ে দেয়। এ সময় দীর্ঘ সময় ধরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তর কার্যালয়ের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মমতাজ বেগম। এ অভিযানকালে যশোর পরিবেশ অধিদপ্তরের এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর মুনতাসির রহমানসহ কালীগঞ্জ থানা পুলিশের একটি টিম উপস্থিত ছিলেন।
খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মমতাজ বেগম বলেন, সরকারী বিধিমালায় পৌর এলাকার মধ্যে ইট ভাটা পরিচালনা করার কোন নিয়ম নেই। কিন্তু ভাটা মালিকেরা এ নিয়ম কানুনের কোন তোয়াক্কা না করে দীর্ঘদিন অবৈধভাবে ভাটা পরিচালনা করে আসছিল। এজন্য ইটভাটা উচ্ছেদে এই অভিযান পরিচালনা করে তিনটি ভাটা ভেঙে নষ্ট করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, যে এলাকায় এ ইটভাটাগুলো অবস্থিত সেটি আবাসিক এলাকা। পাশেই রয়েছে ফসলী মাঠ। ইটভাটার কারনে আশপাশের অনেক জমি অনাবাদি হয়ে গেছে। আর কালো ধোয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় এলাকা। কখনও কখনও ভাটার ছাই বসতবাড়িতে ভরে বিরক্তির সৃষ্টি করে। কাজেই উচ্ছেদের যে এটি অভিযান তা সাধারন মানুষের জন্য উপকার হয়েছে।
কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) : ইটভাটা ভেঙে গুড়িয়ে দিচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের একটি টিম।
বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ৩ অবৈধ ইটভাটা ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছে যশোর পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালতের একটি টিম। গতকাল বুধবার দুপুরের পর তারা অভিযান শুরু করে তা চলে বিকাল পর্যন্ত। ইটভাটা গুলো হলো কালীগঞ্জ পৌর এলাকার মধ্যে শিবনগরে অবস্থিত এম এম বি এম ব্রিকস, এইচ এম বি এম ব্রিকস ও ইশ্বরবা এলাকার এ এম বি এম ভাটা।
এ সময় এস্কেভেটর দিয়ে ভাটায় ইট পোড়ানো গোল প্রাচীর ভেঙে গুড়িয়ে দেয়। এ সময় দীর্ঘ সময় ধরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তর কার্যালয়ের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মমতাজ বেগম। এ অভিযানকালে যশোর পরিবেশ অধিদপ্তরের এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর মুনতাসির রহমানসহ কালীগঞ্জ থানা পুলিশের একটি টিম উপস্থিত ছিলেন।
খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মমতাজ বেগম বলেন, সরকারী বিধিমালায় পৌর এলাকার মধ্যে ইট ভাটা পরিচালনা করার কোন নিয়ম নেই। কিন্তু ভাটা মালিকেরা এ নিয়ম কানুনের কোন তোয়াক্কা না করে দীর্ঘদিন অবৈধভাবে ভাটা পরিচালনা করে আসছিল। এজন্য ইটভাটা উচ্ছেদে এই অভিযান পরিচালনা করে তিনটি ভাটা ভেঙে নষ্ট করা হয়।
স্থানীয়রা জানান, যে এলাকায় এ ইটভাটাগুলো অবস্থিত সেটি আবাসিক এলাকা। পাশেই রয়েছে ফসলী মাঠ। ইটভাটার কারনে আশপাশের অনেক জমি অনাবাদি হয়ে গেছে। আর কালো ধোয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় এলাকা। কখনও কখনও ভাটার ছাই বসতবাড়িতে ভরে বিরক্তির সৃষ্টি করে। কাজেই উচ্ছেদের যে এটি অভিযান তা সাধারন মানুষের জন্য উপকার হয়েছে।