ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শিক্ষার্থীদের একাডেমিক সাফল্যের যথাযথ মূল্যায়নে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী পরিষদের উদ্যোগে “একাডেমিক এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫” প্রদান করা হয়েছে। গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা স্মারকে এক উৎসবমুখর পরিবেশে এ পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. শওকাত আলী। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাহিদুল ইসলাম। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর,ছাত্র উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে ২২টি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ থেকে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত মোট ৪৭০ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে ক্রেস্ট, সনদপত্র ও সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী রুশাইদ আহমেদ বলেন, “সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে অনুপ্রাণিত বোধ করছি। বিশেষ করে এখানে বিভিন্ন আলোচকরা বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলছেন, জীবনের নানা আঙ্গিক ঘিরে, জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে কথা বলছেন। এটা আসলেই একটা ইতিবাচক । বেরোবি শিক্ষার্থী সংসদ শিক্ষার্থীবান্ধব কাজ করে যেরকম অনুপ্রাণিত করেছে এই সংগঠনের পাশাপাশি আর যেসব সংগঠন আছে তারাও এরকম শিক্ষার্থীর বান্ধব কাজ করুক আমি এটাই প্রত্যাশা করি।
বেরোবি শিক্ষার্থী সংসদের সভাপতি আহমদুল হক আলবীর বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণত বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান বেশি হয়। কিন্তু মেধাবীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রটি অনেকাংশেই অবহেলিত। সেই ঘাটতি পূরণের উদ্দেশ্যেই শিক্ষার্থী পরিষদের এই আয়োজন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শিক্ষার্থীদের একাডেমিক সাফল্যের যথাযথ মূল্যায়নে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী পরিষদের উদ্যোগে “একাডেমিক এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫” প্রদান করা হয়েছে। গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা স্মারকে এক উৎসবমুখর পরিবেশে এ পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. শওকাত আলী। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাহিদুল ইসলাম। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর,ছাত্র উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে ২২টি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ থেকে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত মোট ৪৭০ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে ক্রেস্ট, সনদপত্র ও সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী রুশাইদ আহমেদ বলেন, “সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে অনুপ্রাণিত বোধ করছি। বিশেষ করে এখানে বিভিন্ন আলোচকরা বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলছেন, জীবনের নানা আঙ্গিক ঘিরে, জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে কথা বলছেন। এটা আসলেই একটা ইতিবাচক । বেরোবি শিক্ষার্থী সংসদ শিক্ষার্থীবান্ধব কাজ করে যেরকম অনুপ্রাণিত করেছে এই সংগঠনের পাশাপাশি আর যেসব সংগঠন আছে তারাও এরকম শিক্ষার্থীর বান্ধব কাজ করুক আমি এটাই প্রত্যাশা করি।
বেরোবি শিক্ষার্থী সংসদের সভাপতি আহমদুল হক আলবীর বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণত বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান বেশি হয়। কিন্তু মেধাবীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রটি অনেকাংশেই অবহেলিত। সেই ঘাটতি পূরণের উদ্দেশ্যেই শিক্ষার্থী পরিষদের এই আয়োজন।