ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর থানা সমেতপুর গ্রামের মৃত বছির উদ্দিন ছেলে মো. আফসার উদ্দিনের বিরুদ্ধে মৃত ব্যক্তিতে জীবিত দেখিয়ে জমি আত্মসাতের চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওয়ারিশ সনদে দেখা যায় বশির উদ্দিনের প্রথম স্ত্রীর সূর্য ভানু তিনি তিন কন্যা মোসা. শামেলা বেগম, মোসা. আনোয়ারা বেগম ও মোছা. সিলিমা বেগম রেখে মৃত্যুবরণ করেন। এরপর বসির উদ্দীন দ্বিতীয় বিয়ে করেন তার নাম সোহাগী বেগম। তার এক ছেলে মো. আফসার দুই কন্যা মনোয়ারা ও পানু বেগম। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত হতে এফিডেভিট করে সোহাগী বেগম ওরফে সূর্যবানু স্বামী মৃত বশির উদ্দিন ওরফে কছির উদ্দিন করে প্রথম স্ত্রী ও সস্তানদের সম্পত্তি থেকে বেদখলের পায়তারা করেছে। এ প্রসঙ্গে বসির উদ্দিনের মেয়ের জামাই মো. আবু হানিফ বলেন, আমার শাশুড়ি স্বাধীনতার আগেই মৃত্যুবরণ করেন। তার নামেই বর্তমান জমির রেকর্ড রয়েছে। আমার শশুর দ্বিতীয় বিয়ে করে স্বাধীনতার পরে তার নামে কিভাবে বর্তমান রেকর্ড হবে।
এজন্য তারা মেম্বারের সই জাল করে চেয়ারম্যানকে ভুল বুঝিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ওয়ারিশ সনদ নিয়ে এফিডেভিট করেছেন। জহিরুল হক বলেন কছির উদ্দিন আর বশির উদ্দিন একই ব্যক্তি নয়। এখানেও তারা জালিয়াতি করেছে কচির উদ্দিন এর স¤পত্তি তারা নিজের নামে নেওয়ার চেষ্টা করছে। ইউপি সদস্য মো. রিপন বলেন আমি জানি বশির উদ্দিন দুই বিবাহ করেছেন এবং প্রত্যেক ঘরে তার ছেলে মেয়ে রয়েছে। আমি তাদের কোন কাগজপত্রে সই করিনি। তারা নিজেরা আমার নাম লিখে চেয়ারম্যানকে ভুল বুঝিয়ে এ কাজ করেছেন। তবে আমার ধারণা মৃত বশির উদ্দিন এর বড় মেয়ের বয়স আর বর্তমান স্ত্রীর বয়স একই হবে। এর সাথে জড়িত যারা আছে সঠিক তদন্ত করে সঠিক বিচারের দাবি করছি।
যাতে করে ভবিষ্যতে কেউ এরকম জঘন্য কাজ করতে সাহস না পায়। এ প্রসঙ্গে ৬ নং চক মিরপুর ইউনিয়নের পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. আমজাদ হোসেন বলেন প্রত্যেক ওয়ার্ডের মেম্বাররা এগুলো যাচাই-বাছাই করে থাকে। আমি শুধু সিগনেচার করে থাকি। যদি কোন ব্যক্তি জালজালিয়াতি করে থাকে তবে দেশের আইন অনুযায়ী তাদের শাস্তি হওয়া উচিত। যাতে করে ভবিষ্যতে এরকম কাজ কেউ করতে না পারে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর থানা সমেতপুর গ্রামের মৃত বছির উদ্দিন ছেলে মো. আফসার উদ্দিনের বিরুদ্ধে মৃত ব্যক্তিতে জীবিত দেখিয়ে জমি আত্মসাতের চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওয়ারিশ সনদে দেখা যায় বশির উদ্দিনের প্রথম স্ত্রীর সূর্য ভানু তিনি তিন কন্যা মোসা. শামেলা বেগম, মোসা. আনোয়ারা বেগম ও মোছা. সিলিমা বেগম রেখে মৃত্যুবরণ করেন। এরপর বসির উদ্দীন দ্বিতীয় বিয়ে করেন তার নাম সোহাগী বেগম। তার এক ছেলে মো. আফসার দুই কন্যা মনোয়ারা ও পানু বেগম। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত হতে এফিডেভিট করে সোহাগী বেগম ওরফে সূর্যবানু স্বামী মৃত বশির উদ্দিন ওরফে কছির উদ্দিন করে প্রথম স্ত্রী ও সস্তানদের সম্পত্তি থেকে বেদখলের পায়তারা করেছে। এ প্রসঙ্গে বসির উদ্দিনের মেয়ের জামাই মো. আবু হানিফ বলেন, আমার শাশুড়ি স্বাধীনতার আগেই মৃত্যুবরণ করেন। তার নামেই বর্তমান জমির রেকর্ড রয়েছে। আমার শশুর দ্বিতীয় বিয়ে করে স্বাধীনতার পরে তার নামে কিভাবে বর্তমান রেকর্ড হবে।
এজন্য তারা মেম্বারের সই জাল করে চেয়ারম্যানকে ভুল বুঝিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ওয়ারিশ সনদ নিয়ে এফিডেভিট করেছেন। জহিরুল হক বলেন কছির উদ্দিন আর বশির উদ্দিন একই ব্যক্তি নয়। এখানেও তারা জালিয়াতি করেছে কচির উদ্দিন এর স¤পত্তি তারা নিজের নামে নেওয়ার চেষ্টা করছে। ইউপি সদস্য মো. রিপন বলেন আমি জানি বশির উদ্দিন দুই বিবাহ করেছেন এবং প্রত্যেক ঘরে তার ছেলে মেয়ে রয়েছে। আমি তাদের কোন কাগজপত্রে সই করিনি। তারা নিজেরা আমার নাম লিখে চেয়ারম্যানকে ভুল বুঝিয়ে এ কাজ করেছেন। তবে আমার ধারণা মৃত বশির উদ্দিন এর বড় মেয়ের বয়স আর বর্তমান স্ত্রীর বয়স একই হবে। এর সাথে জড়িত যারা আছে সঠিক তদন্ত করে সঠিক বিচারের দাবি করছি।
যাতে করে ভবিষ্যতে কেউ এরকম জঘন্য কাজ করতে সাহস না পায়। এ প্রসঙ্গে ৬ নং চক মিরপুর ইউনিয়নের পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. আমজাদ হোসেন বলেন প্রত্যেক ওয়ার্ডের মেম্বাররা এগুলো যাচাই-বাছাই করে থাকে। আমি শুধু সিগনেচার করে থাকি। যদি কোন ব্যক্তি জালজালিয়াতি করে থাকে তবে দেশের আইন অনুযায়ী তাদের শাস্তি হওয়া উচিত। যাতে করে ভবিষ্যতে এরকম কাজ কেউ করতে না পারে।