সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় ট্রাক ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকাল সোয়া ৭টার দিকে সিলেট-সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পশ্চিম পাগলা ইউনিয়নের শত্রুমর্দন বাঘেরকোনা গ্রামের পুরান বাড়ির সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন সুনামগঞ্জ পৌর শহরের উকিলপাড়া আবাসিক এলাকার বাসিন্দা কেশবা প্রিয় (৪০), তার মেয়ে প্রথমা দাস এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের সজল ঘোষ (৫০)। কেশবা প্রিয় ও তার পরিবার হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার নবীপুর গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা হলেও বর্তমানে উকিলপাড়ায় বসবাস করছিলেন। সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রথমা সুনামগঞ্জ সতীশ চন্দ্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সিলেটগামী ট্রাকের সঙ্গে অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে ঘটনাস্থলেই কেশবা প্রিয় ও সজল ঘোষ নিহত হন। গুরুতর আহত প্রথমাকে শান্তিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত কেশবা প্রিয়ের স্বামী প্রণয় দাস জানান, স্ত্রী ও মেয়ে সিলেটে আত্মীয়ের বাসায় যাচ্ছিলেন।
দুর্ঘটনার পর ট্রাকচালক পালিয়ে যান বলে জানিয়েছেন শান্তিগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল আহাদ। তিনি বলেন, চালককে শনাক্তের চেষ্টা চলছে এবং ঘটনাটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এ সড়কে দ্রুতগতির যানবাহন ও অনিয়ন্ত্রিত চলাচলের কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। তারা দ্রুত স্পিডব্রেকার স্থাপন ও নজরদারি বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় ট্রাক ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকাল সোয়া ৭টার দিকে সিলেট-সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পশ্চিম পাগলা ইউনিয়নের শত্রুমর্দন বাঘেরকোনা গ্রামের পুরান বাড়ির সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন সুনামগঞ্জ পৌর শহরের উকিলপাড়া আবাসিক এলাকার বাসিন্দা কেশবা প্রিয় (৪০), তার মেয়ে প্রথমা দাস এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের সজল ঘোষ (৫০)। কেশবা প্রিয় ও তার পরিবার হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার নবীপুর গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা হলেও বর্তমানে উকিলপাড়ায় বসবাস করছিলেন। সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রথমা সুনামগঞ্জ সতীশ চন্দ্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সিলেটগামী ট্রাকের সঙ্গে অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে ঘটনাস্থলেই কেশবা প্রিয় ও সজল ঘোষ নিহত হন। গুরুতর আহত প্রথমাকে শান্তিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত কেশবা প্রিয়ের স্বামী প্রণয় দাস জানান, স্ত্রী ও মেয়ে সিলেটে আত্মীয়ের বাসায় যাচ্ছিলেন।
দুর্ঘটনার পর ট্রাকচালক পালিয়ে যান বলে জানিয়েছেন শান্তিগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল আহাদ। তিনি বলেন, চালককে শনাক্তের চেষ্টা চলছে এবং ঘটনাটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এ সড়কে দ্রুতগতির যানবাহন ও অনিয়ন্ত্রিত চলাচলের কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। তারা দ্রুত স্পিডব্রেকার স্থাপন ও নজরদারি বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।