বাগেরহাট সদর মডেল থানায় একদিনের রিমান্ডে থাকা মোজাফফর হোসেন (২৫) নামে চুরি মামলার একজন আসামীর মৃত্যু হয়েছে। থানার ওসি বলছেন সে ষ্ট্রোক করে মারা গেছে।
মোজাফফর হোসেন জেলার রামপাল উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের অহিদ হোসেনের ছেলে। থানা পুলিশ জানায়, বাগেরহাট সদর উপজেলার চুলকাঠি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই বিধান চন্দ্র গত ১৮ সেপ্টেম্বর মোজাফফরকে একটি চুরি মামলায় গ্রেপ্তার করে ৩ দিনের রিমান্ড আবেদনসহ আদালতে প্রেরন করে। আদালতের বিজ্ঞ বিচারক ১ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই বিধান চন্দ্র গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে বাগেরহাট কারাগার থেকে আসামী মোজাফ্ফরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বাগেরহাট সদর মডেল থানায় নিয়ে আসে। শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে তার মৃত্যু হয়। অভিযোগ উঠেছে পুলিশের নির্যাতনে তার মৃত্যু হয়েছে। এ দিকে বাগেরহাট মডেল থানার ওসি মো. মাহামুদ উল হাসান বলেন, মোজাফ্ফর সকাল ৭ টার দিকে ষ্ট্রোক করে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তার আগেই মোজাফ্ফরের মৃত্যু হয়েছে। যেহেতু মামলার আসামী এবং পুলিশ হেফাজতে তার মৃত্যু হয়েছে। এখন লাশের ময়না তদন্ত করে আইনগত প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে লাশ পরিবারের কাছে দেয়া হবে।
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাগেরহাট সদর মডেল থানায় একদিনের রিমান্ডে থাকা মোজাফফর হোসেন (২৫) নামে চুরি মামলার একজন আসামীর মৃত্যু হয়েছে। থানার ওসি বলছেন সে ষ্ট্রোক করে মারা গেছে।
মোজাফফর হোসেন জেলার রামপাল উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের অহিদ হোসেনের ছেলে। থানা পুলিশ জানায়, বাগেরহাট সদর উপজেলার চুলকাঠি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই বিধান চন্দ্র গত ১৮ সেপ্টেম্বর মোজাফফরকে একটি চুরি মামলায় গ্রেপ্তার করে ৩ দিনের রিমান্ড আবেদনসহ আদালতে প্রেরন করে। আদালতের বিজ্ঞ বিচারক ১ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই বিধান চন্দ্র গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে বাগেরহাট কারাগার থেকে আসামী মোজাফ্ফরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বাগেরহাট সদর মডেল থানায় নিয়ে আসে। শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে তার মৃত্যু হয়। অভিযোগ উঠেছে পুলিশের নির্যাতনে তার মৃত্যু হয়েছে। এ দিকে বাগেরহাট মডেল থানার ওসি মো. মাহামুদ উল হাসান বলেন, মোজাফ্ফর সকাল ৭ টার দিকে ষ্ট্রোক করে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তার আগেই মোজাফ্ফরের মৃত্যু হয়েছে। যেহেতু মামলার আসামী এবং পুলিশ হেফাজতে তার মৃত্যু হয়েছে। এখন লাশের ময়না তদন্ত করে আইনগত প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে লাশ পরিবারের কাছে দেয়া হবে।