ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মাগুরা মহম্মদপুর উপজেলায় খোলাবাজারে বিক্রির জন্য বরাদ্দকৃত ৭৭.৮৩৫ মেট্রিক টন ওএমএস খাতের চাল গায়েব হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। দোষ প্রমাণিত হওয়ায় উপজেলা প্রশাসন স্বাক্ষরিত সিদ্ধান্তে ওই ওএমএস ডিলারের লাইসেন্স বাতিল করেছে।
খাদ্য অফিস স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ১৫,৫৬৭ জন টিসিবি উপকারভোগী কার্ডধারীদের জন্য হোসেনিয়া কান্তা ঋতু নামে এক ডিলারের মাধ্যমে চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল।
উপজেলা প্রশাসনের তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ডিলার স্বাক্ষরিত সরকারি গোডাউন থেকে ৫২ কেজির ১,০৫৩ বস্তা এবং ৩০ কেজির ৮৫৬ বস্তা চাল উত্তোলন করেছিলেন, কিন্তু তা কার্ডধারীদের কাছে পৌঁছায়নি।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আট ইউনিয়নের টিসিবি পরিবেশকেরা চাউল না পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। ভুক্তভোগী উপকারভোগীরা জানিয়েছেন, জুলাই মাসে তেল, চিনি ও ডাল পেয়েও চাল পাননি। অনেকেই বাজার থেকে চড়া দামে চাল কিনতে বাধ্য হয়েছেন।
মহম্মদপুর উপজেলা ওএমএস পরিবেশক হোসেনিয়া কান্তা ঋতু স্বীকার করেছেন, তিনি নিজে চাল উত্তোলন করেছিলেন এবং তা টিসিবি ডিলারদের কাছে সরবরাহ করেননি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনুর আক্তার বলেন, জেলা প্রশাসক মাগুরা মহোদয়ে নির্দেশে ঘটনার তদন্ত করে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় ডিলারের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া আত্মসাৎকৃত চাউল সরকারী কোষাগারে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মাগুরা মহম্মদপুর উপজেলায় খোলাবাজারে বিক্রির জন্য বরাদ্দকৃত ৭৭.৮৩৫ মেট্রিক টন ওএমএস খাতের চাল গায়েব হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। দোষ প্রমাণিত হওয়ায় উপজেলা প্রশাসন স্বাক্ষরিত সিদ্ধান্তে ওই ওএমএস ডিলারের লাইসেন্স বাতিল করেছে।
খাদ্য অফিস স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ১৫,৫৬৭ জন টিসিবি উপকারভোগী কার্ডধারীদের জন্য হোসেনিয়া কান্তা ঋতু নামে এক ডিলারের মাধ্যমে চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল।
উপজেলা প্রশাসনের তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ডিলার স্বাক্ষরিত সরকারি গোডাউন থেকে ৫২ কেজির ১,০৫৩ বস্তা এবং ৩০ কেজির ৮৫৬ বস্তা চাল উত্তোলন করেছিলেন, কিন্তু তা কার্ডধারীদের কাছে পৌঁছায়নি।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আট ইউনিয়নের টিসিবি পরিবেশকেরা চাউল না পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। ভুক্তভোগী উপকারভোগীরা জানিয়েছেন, জুলাই মাসে তেল, চিনি ও ডাল পেয়েও চাল পাননি। অনেকেই বাজার থেকে চড়া দামে চাল কিনতে বাধ্য হয়েছেন।
মহম্মদপুর উপজেলা ওএমএস পরিবেশক হোসেনিয়া কান্তা ঋতু স্বীকার করেছেন, তিনি নিজে চাল উত্তোলন করেছিলেন এবং তা টিসিবি ডিলারদের কাছে সরবরাহ করেননি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনুর আক্তার বলেন, জেলা প্রশাসক মাগুরা মহোদয়ে নির্দেশে ঘটনার তদন্ত করে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় ডিলারের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া আত্মসাৎকৃত চাউল সরকারী কোষাগারে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।