পার্বত্য চট্টগ্রামে অব্যাহত নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে খাগড়াছড়িতে নিপীড়নবিরোধী সমাবেশ হয়েছে। সমাবেশ থেকে শনিবার সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
শুক্রবার সকালে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি শহরের চেঙ্গী স্কয়ার, মহাজন পাড়া, শাপলা চত্বর, ভাঙা ব্রিজ ঘুরে আবার চেঙ্গী স্কয়ারে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়।
বক্তারা অভিযোগ করেন, পাহাড়ে নারী নিপীড়ন ও ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটলেও বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে জড়িতরা বারবার ছাড় পেয়েছেন। সমাবেশে মানুষের উপস্থিতি প্রমাণ করে যে পাহাড়ে আর কেউ ধর্ষণের মতো ঘটনা দেখতে চায় না। তারা বলেন, গত বছরের সেপ্টেম্বরে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তা আজও জাগ্রত রয়েছে।
সমাবেশে আন্দোলনকারীরা সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান এবং জুম্ম নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি তোলেন। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’ আন্দোলনের সংগঠক কবিতা চাকমা বলেন, “মঙ্গলবার আমাদের এক বোন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। আমরা তার বিচারের দাবিতে সমাবেশ করছি। পার্বত্য চট্টগ্রামে ঘটা প্রতিটি ধর্ষণের বিচার করতে হবে।”
এ সময় কৃপায়ন ত্রিপুরা, ক্যাচিংনু মারমা, আকাশ ত্রিপুরা এবং উকানু মারমা বক্তব্য দেন।
সমাবেশ থেকে শনিবার খাগড়াছড়ি জেলায় সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’।
এর আগে মঙ্গলবার খাগড়াছড়ির সদর উপজেলার এক স্কুলছাত্রী প্রাইভেট শেষে বাড়ি ফেরার পথে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় শয়ন শীল (১৯) নামের এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে তাকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় পলাতক রয়েছেন আরও দুই আসামি।
এ ঘটনার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার জেলা শহরে আধাবেলা সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’।
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পার্বত্য চট্টগ্রামে অব্যাহত নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে খাগড়াছড়িতে নিপীড়নবিরোধী সমাবেশ হয়েছে। সমাবেশ থেকে শনিবার সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
শুক্রবার সকালে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি শহরের চেঙ্গী স্কয়ার, মহাজন পাড়া, শাপলা চত্বর, ভাঙা ব্রিজ ঘুরে আবার চেঙ্গী স্কয়ারে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়।
বক্তারা অভিযোগ করেন, পাহাড়ে নারী নিপীড়ন ও ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটলেও বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে জড়িতরা বারবার ছাড় পেয়েছেন। সমাবেশে মানুষের উপস্থিতি প্রমাণ করে যে পাহাড়ে আর কেউ ধর্ষণের মতো ঘটনা দেখতে চায় না। তারা বলেন, গত বছরের সেপ্টেম্বরে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তা আজও জাগ্রত রয়েছে।
সমাবেশে আন্দোলনকারীরা সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান এবং জুম্ম নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি তোলেন। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’ আন্দোলনের সংগঠক কবিতা চাকমা বলেন, “মঙ্গলবার আমাদের এক বোন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। আমরা তার বিচারের দাবিতে সমাবেশ করছি। পার্বত্য চট্টগ্রামে ঘটা প্রতিটি ধর্ষণের বিচার করতে হবে।”
এ সময় কৃপায়ন ত্রিপুরা, ক্যাচিংনু মারমা, আকাশ ত্রিপুরা এবং উকানু মারমা বক্তব্য দেন।
সমাবেশ থেকে শনিবার খাগড়াছড়ি জেলায় সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’।
এর আগে মঙ্গলবার খাগড়াছড়ির সদর উপজেলার এক স্কুলছাত্রী প্রাইভেট শেষে বাড়ি ফেরার পথে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় শয়ন শীল (১৯) নামের এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে তাকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় পলাতক রয়েছেন আরও দুই আসামি।
এ ঘটনার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার জেলা শহরে আধাবেলা সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’।