ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দিনাজপুর জেলার প্রথম শ্রেণীর বিরামপুর পৌরসভার কলাবাগান মহাসড়ক সংলগ্ন ব্যস্ততম খান সুপার মার্কেট মৌলিক নাগরিক সুবিধা থেকে দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত। নিয়মিত পৌরকর ও ট্রেড লাইসেন্স নবায়ণের মাধ্যমে প্রতিবছর পৌরসভার কোষাগারে লাখ লাখ টাকা জমা হলেও বাজারে নেই কোনো কার্যকর ড্রেনেজ ব্যবস্থা। সামান্য বৃষ্টিতেই মার্কেট ও সড়ক জলাবদ্ধ হয়ে কাদা-ময়লায় ব্যবসায়ী, ক্রেতা ও পথচারীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অভিযোগ উঠেছে, বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও পৌরসভা ড্রেন নির্মাণে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। বাধ্য হয়ে মার্কেট মালিক নিজ উদ্যোগে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে ড্রেন ও স্লাব নির্মাণ করছেন। এতে প্রশ্ন উঠেছে এ দায়িত্ব কি পৌরসভার নয়?
পৌরসভার ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ছিল ৬৪ কোটি ১৮ লাখ ৩৫ হাজার ৪০৪ টাকা। এর মধ্যে ড্রেন নির্মাণ ও সংস্কারে ধরা হয়েছিল ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। পরবর্তী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ৫১ কোটি ৯৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩০০ টাকার বাজেটে ড্রেনেজ খাতে রাখা হয় মাত্র ৬৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা। কিন্তু মাঠপর্যায়ে কলাবাগান মার্কেটে আজও কোনো স্থায়ী ড্রেন নির্মাণ হয়নি। ড্রেনেজের এ অচলাবস্থা শুধু মার্কেটেই সীমাবদ্ধ নয়। পূর্বপাশে বিরামপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ, যেটি বড় মাঠ নামে পরিচিত, সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটু পানি জমে যায়। স্কুল মাঠের পাশে থাকা ড্রেনগুলোও বছরের পর বছর পরিষ্কার না করায় পানি আটকে থাকে দীর্ঘ সময়। কলাবাগান খান সুপার মার্কেট থেকে শুরু করে বিরামপুর প্রাণিসম্পদ ভেটেরিনারি হাসপাতাল পর্যন্ত কার্যকর ড্রেন সংযোগ দ্রুত স্থাপন করা হলে এলাকার পানি নিষ্কাশন সমস্যা অনেকটাই সমাধান হতো বলে দাবি স্থানীয়দের।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দিনাজপুর জেলার প্রথম শ্রেণীর বিরামপুর পৌরসভার কলাবাগান মহাসড়ক সংলগ্ন ব্যস্ততম খান সুপার মার্কেট মৌলিক নাগরিক সুবিধা থেকে দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত। নিয়মিত পৌরকর ও ট্রেড লাইসেন্স নবায়ণের মাধ্যমে প্রতিবছর পৌরসভার কোষাগারে লাখ লাখ টাকা জমা হলেও বাজারে নেই কোনো কার্যকর ড্রেনেজ ব্যবস্থা। সামান্য বৃষ্টিতেই মার্কেট ও সড়ক জলাবদ্ধ হয়ে কাদা-ময়লায় ব্যবসায়ী, ক্রেতা ও পথচারীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অভিযোগ উঠেছে, বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও পৌরসভা ড্রেন নির্মাণে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। বাধ্য হয়ে মার্কেট মালিক নিজ উদ্যোগে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে ড্রেন ও স্লাব নির্মাণ করছেন। এতে প্রশ্ন উঠেছে এ দায়িত্ব কি পৌরসভার নয়?
পৌরসভার ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ছিল ৬৪ কোটি ১৮ লাখ ৩৫ হাজার ৪০৪ টাকা। এর মধ্যে ড্রেন নির্মাণ ও সংস্কারে ধরা হয়েছিল ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। পরবর্তী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ৫১ কোটি ৯৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩০০ টাকার বাজেটে ড্রেনেজ খাতে রাখা হয় মাত্র ৬৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা। কিন্তু মাঠপর্যায়ে কলাবাগান মার্কেটে আজও কোনো স্থায়ী ড্রেন নির্মাণ হয়নি। ড্রেনেজের এ অচলাবস্থা শুধু মার্কেটেই সীমাবদ্ধ নয়। পূর্বপাশে বিরামপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ, যেটি বড় মাঠ নামে পরিচিত, সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটু পানি জমে যায়। স্কুল মাঠের পাশে থাকা ড্রেনগুলোও বছরের পর বছর পরিষ্কার না করায় পানি আটকে থাকে দীর্ঘ সময়। কলাবাগান খান সুপার মার্কেট থেকে শুরু করে বিরামপুর প্রাণিসম্পদ ভেটেরিনারি হাসপাতাল পর্যন্ত কার্যকর ড্রেন সংযোগ দ্রুত স্থাপন করা হলে এলাকার পানি নিষ্কাশন সমস্যা অনেকটাই সমাধান হতো বলে দাবি স্থানীয়দের।