ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কাকুয়া ইউনিয়নের ওমরপুর ও চরপৌলী এলাকায় নদী ভাঙন রোধে আপদকালীন জরুরি অস্থায়ী তীর প্রতিরক্ষামুলক কাজের অংশ হিসেবে ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে ৫১০ মিটার এলাকাজুড়ে জিও-টিউব ও জিও-ব্যাগ ডাম্পিং এবং প্লেসিং কাজ করা হচ্ছে। শুক্রবার সকালে আপদকালীন জরুরী প্রতিরক্ষামূলক এই কাজের শুভ উদ্বোধন করেন টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরীফা হক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মতিউর রহমান, টাঙ্গাইল সদরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা আক্তার, টাঙ্গাইল সদরের উপজেলা প্রকৌশলী জাকির হোসেন প্রমুখ।
এ সময় জেলা প্রশাসক শরীফা হক জানান, ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে আকস্মিক নদী ভাঙন দেখা দেয়। ভাঙনের ফলে ঘর-বাড়ী, আবাদি জমি, গ্রামীণ রাস্তা, মাদ্রাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হুমকিতে পড়ে। আপদকালীন জরুরী অস্থায়ী তীর প্রতিরক্ষামুলক কাজের অংশ হিসেবে ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে ৫১০ মিটার এলাকাজুড়ে ৯৮ লাখ ৭১ হাজার টাকা ব্যয়ে জিও-টিউব ও জিও-ব্যাগ ডাম্পিং এবং প্লেসিং কাজ করা হচ্ছে।
এরফলে নদীর তীরের প্রায় ৫০০ পরিবারের বসতবাড়ি, আবাদি জমি, গ্রামীণ রাস্তা এবং মাদ্রাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিরাপদে থাকবে। পরবর্তীতে ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কাকুয়া ইউনিয়নের ওমরপুর ও চরপৌলী এলাকায় নদী ভাঙন রোধে আপদকালীন জরুরি অস্থায়ী তীর প্রতিরক্ষামুলক কাজের অংশ হিসেবে ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে ৫১০ মিটার এলাকাজুড়ে জিও-টিউব ও জিও-ব্যাগ ডাম্পিং এবং প্লেসিং কাজ করা হচ্ছে। শুক্রবার সকালে আপদকালীন জরুরী প্রতিরক্ষামূলক এই কাজের শুভ উদ্বোধন করেন টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরীফা হক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মতিউর রহমান, টাঙ্গাইল সদরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা আক্তার, টাঙ্গাইল সদরের উপজেলা প্রকৌশলী জাকির হোসেন প্রমুখ।
এ সময় জেলা প্রশাসক শরীফা হক জানান, ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে আকস্মিক নদী ভাঙন দেখা দেয়। ভাঙনের ফলে ঘর-বাড়ী, আবাদি জমি, গ্রামীণ রাস্তা, মাদ্রাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হুমকিতে পড়ে। আপদকালীন জরুরী অস্থায়ী তীর প্রতিরক্ষামুলক কাজের অংশ হিসেবে ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে ৫১০ মিটার এলাকাজুড়ে ৯৮ লাখ ৭১ হাজার টাকা ব্যয়ে জিও-টিউব ও জিও-ব্যাগ ডাম্পিং এবং প্লেসিং কাজ করা হচ্ছে।
এরফলে নদীর তীরের প্রায় ৫০০ পরিবারের বসতবাড়ি, আবাদি জমি, গ্রামীণ রাস্তা এবং মাদ্রাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিরাপদে থাকবে। পরবর্তীতে ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।