alt

উলিপুরে ভিডাব্লিউবি কর্মসূচির পচা এবং দূর্গন্ধযুক্ত চাল সরবরাহের অভিযোগ

প্রতিনিধি, উলিপুর (কুড়িগ্রাম) : শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

উলিপুর (কুড়িগ্রাম) : গন্ধযুক্ত খাদ্য গুদামের চাল -সংবাদ

কুড়িগ্রামের উলিপুরে ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুস্থ ও অসহায় মহিলাদের জন্য ভিডাব্লিউবি কর্মসূচির আওতায় ৩০ কেজি চালের বস্তায় পচা এবং দূর্গন্ধযুক্ত খাবার অযোগ্য চাল সরবরাহের অভিযোগ উঠেছে। নিম্নমানের চাল হওয়ায় তা দুস্থদের মাঝে বিতরণ বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার বজরা ইউনিয়ন পরিষদে। এদিকে ওই খাদ্য গুদাম কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বোরো মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠেছে।

বজরা ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫-২৬ অর্থ বছরে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধিনে অতি দরিদ্র ও অসচ্ছল নারীদের খাদ্য সহায়তা হিসাবে প্রতি মাসে ৩০ কেজি করে চাল প্রদানের কথা। সেই হিসাবে জুলাই ও আগষ্ট মাসে ওই ইউনিয়নের ২শ ৯০ জন সুবিধাভোগী দুই মাসের ৬০ কেজি চাল পাবেন। সে মোতাবেক গত ১০ সেপ্টেম্বর উলিপুর খাদ্য গুদাম থেকে ৩০ কেজি ওজনের ৫শ ৮০ বস্তায় ১৭ টন ৪শ কেজি চাল উত্তোলন করে বজরা ইউনিয়ন পরিষদের গুদামে নেয়া হয়।

সরেজমিন বজরা ইউনিয়ন পরিষদে গেলে কথা হয় পরিষদের সদস্য আরজু মিয়া, লুৎফর রহমান ও এনামুল হকের সাথে। তারা জানান, উলিপুর সরকারি খাদ্য গুদাম থেকে জুলাই ও আগষ্ট মাসে ভিডাব্লিউবি এর চাল উত্তোলন করা হয়। পরিষদের গুদামে চালগুলো আনার পর দেখা যায় অধিকাংশ বস্তায় পচা ও দূর্গন্ধযুক্ত চাল সরবারহ করা হয়েছে। চালগুলো একেক বস্তায় একেক ধরনের। তাই চালগুলো বিতরন করা হয়নি। বিষয়টি চেয়ারম্যানসহ আমরা ইউএনওকে অবগত করেছি।

উলিপুর খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা হিসাবে মোহাম্মদ আলী চলতি বছরের এপ্রিল মাসে যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। শুরুতেই চলতি বছরের বোরো মৌসুমে ধান চাল সংগ্রহে ব্যাপক অনিয়ম করেন। বোরো মৌসুমে ধান সংগ্রহের লটারী হয়। সেখানে ৫শ ২৩ জন কৃষক নির্বাচিত হন। তাদের কাছ থেকে ৩৬ টাকা কেজি দরে ১ হাজার ৫শ ৬৫ মেঃ টন ধান সংগ্রহ করা হয়। একজন কৃষক সর্বোচ্চ ৩ টন করে ধান খাদ্য গুদামে বিক্রি করেছেন। খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা লটারীতে নাম ওঠা কৃষকের নাম বাদ দিয়ে প্রায় ৫০ব্যক্তির কাছে ধান সংগ্রহ দেখিয়ে বিল উত্তোলন করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন বলে খাদ্য গুদামের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক খাদ্য ব্যবসায়ী বলেন, লটারীতে নাম ওঠা যেসব কৃষকের নামে গুদামে ধান সংগ্রহ হয়েছে তাদের নিকট টন প্রতি ১ হাজার ২শত টাকা করে প্রায় ১৯ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন গুদাম কর্মকর্তা। এছাড়া বোরো মৌসুমে ১ হাজার ৪শ ৬৯ মে. টন চাল সংগ্রহ করা হয়। সরকারি বিধি মোতাবেক চুক্তিবদ্ধ মিলারদের কাছ থেকে ৪৯ টাকা কেজি দরে শুটার (পালিশ) চাল সংগ্রহ করার নিয়ম। কিন্তু গুদাম কর্মকর্তা মিলারদের কাছে অধিকাংশ নন শুটার ও নিম্নমানের চাল সংগ্রহ করেন। এর বিনিময়ে টন প্রতি ২ হাজার ৫শ থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত উৎকোচ নেন। এভাবে প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেন। চালগুলো খাবার অযোগ্য হওয়ায় তা নিতে অস্বীকার করেছেন দরিদ্র সুবিধাভোগীরা। ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী নিম্নমানের চাল সরবরাহের কথা অস্বীকার করে বলেন, পরিষদের লোকজনের সাথে পজেটিভ আলোচনা হয়েছে। খারাপ চাল যাওয়ার কথা না। গুদাম থেকে চালগুলো সরবরাহের সময় আপনি দেখেছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেখে দিয়েছে একটু উনিশ-বিশ হতে পারে। বোরো মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহে অনিয়ম ও উৎকোচের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি তা অস্বীকার করেন। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মিসবাহুল হুসাইন বজরা ইউনিয়নে নিম্নমানের চাল সরবরাহের অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম কর্মকর্তাকে ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে বিষয়টি দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নয়ন কুমার সাহা জানান, নিমানের চালের বিষয়ে বজরা ইউপি চেয়ারম্যান আমাকে অবগত করেছেন। উপজেলা খাদ্য বিভাগকে সরেজমিন দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বলা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই খারাপ চাল বিতরন করা যাবে না।

ছবি

মারমা ছাত্রী ধর্ষণকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়িতে উত্তেজনা, গুইমারায় ১৪৪ ধারা জারি

ছবি

মোটরসাইকেল উপহার পেলেন মসজিদের ইমাম

ছবি

উপকূলের ৪ লাখ মানুষের সুপেয় পানি নিশ্চিত করার দাবি

ছবি

নাসা গ্রুপে ১৬ কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ

ছবি

মোংলায় ফসলি জমি ও ঘেরের মাছ নষ্ট করার প্রতিবাদে মানববন্ধন

ছবি

ভৈরবে তুচ্ছ ঘটনায় বাড়ি-ঘর দোকানপাট ভাঙচুর, আহত ১৫

ছবি

সৈকতে দখলের প্রতিযোগিতায় হুমকিতে পর্যটন শিল্প

ছবি

নবাবগঞ্জে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

ছবি

হিন্দু সেজে মেলায় চুরি করতে গিয়ে নারী আটক

ছবি

সিলেট বিভাগের সাথে নতুন ট্রেন চালুর দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

ছবি

ফটিকছড়িতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

দুমকিতে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে চোর শনাক্ত

ছবি

শান্তির বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছে বিএনপি : কর্নেল আজাদ

ছবি

হবিগঞ্জে সড়ক দু’র্ঘটনায় কারখানা শ্রমিকের মৃত্যু

ছবি

জীবননগরে একইদিনে দুই যুবকের আত্মহত্যা

ছবি

বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে প্রথম মাছ চাষি আমিন

ছবি

চাটমোহরে বিশ্ব নদী দিবস পালন

ছবি

অপরিকল্পিতি ড্রেনে পানিবন্দি থেকে মুক্তি মেলেনি লালপুরবাসীর

ছবি

৩ নদী ১০ সংযোগ খাল পুনঃখনন, জলাবদ্ধতা নিরসনে পাউবো

ছবি

কোনো দল এককভাবে অভ্যুত্থান করেনি : সাকি

ছবি

সীমান্ত দিয়ে মায়ানমারে সার পাচার হওয়ায় নাইক্ষ্যংছড়িতে সার সংকট

ছবি

শ্রীনগরে হাত বাধা ব্যক্তির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ছবি

‘নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নানা ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে’

ছবি

ঘোড়াশালে প্রবাসী যুবক ও অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

ছবি

মেডিকেল কলেজে ছাত্রদলের নতুন সভাপতি ছাত্রলীগ নেতা সফি

ছবি

চাঁদপুরে মাদক নিরাময়কেন্দ্রে অব্যবস্থাপনা, বন্ধ করল প্রশাসন

ছবি

খাগড়াছড়ি সদরে ১৪৪ ধারা জারি

ছবি

ভোগান্তির শেষ নেই নরসিংদী পৌরবাসির

ছবি

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ইজিবাইকের চার যাত্রী নিহত

ছবি

৩ দফা দাবিতে ক্যাম্পে আবারও রোহিঙ্গা সমাবেশ

ছবি

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসচাপায় শিক্ষার্থী নিহত, বিক্ষোভে সড়ক অবরোধ

ছবি

বদরগঞ্জে বারি-১ ওল কচু আবাদে সফল আমিনুল

ছবি

নাসিরনগরে নিখোঁজ বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

ছবি

গজারিয়ায় গাড়ি চাপায় স্কুল ছাত্রী নিহত

ছবি

দোহারে দুঃস্থ নারীদের সেলাই মেশিন বিতরণ

ছবি

হবিগঞ্জে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু

tab

উলিপুরে ভিডাব্লিউবি কর্মসূচির পচা এবং দূর্গন্ধযুক্ত চাল সরবরাহের অভিযোগ

প্রতিনিধি, উলিপুর (কুড়িগ্রাম)

উলিপুর (কুড়িগ্রাম) : গন্ধযুক্ত খাদ্য গুদামের চাল -সংবাদ

শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কুড়িগ্রামের উলিপুরে ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুস্থ ও অসহায় মহিলাদের জন্য ভিডাব্লিউবি কর্মসূচির আওতায় ৩০ কেজি চালের বস্তায় পচা এবং দূর্গন্ধযুক্ত খাবার অযোগ্য চাল সরবরাহের অভিযোগ উঠেছে। নিম্নমানের চাল হওয়ায় তা দুস্থদের মাঝে বিতরণ বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার বজরা ইউনিয়ন পরিষদে। এদিকে ওই খাদ্য গুদাম কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বোরো মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠেছে।

বজরা ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, ২০২৫-২৬ অর্থ বছরে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধিনে অতি দরিদ্র ও অসচ্ছল নারীদের খাদ্য সহায়তা হিসাবে প্রতি মাসে ৩০ কেজি করে চাল প্রদানের কথা। সেই হিসাবে জুলাই ও আগষ্ট মাসে ওই ইউনিয়নের ২শ ৯০ জন সুবিধাভোগী দুই মাসের ৬০ কেজি চাল পাবেন। সে মোতাবেক গত ১০ সেপ্টেম্বর উলিপুর খাদ্য গুদাম থেকে ৩০ কেজি ওজনের ৫শ ৮০ বস্তায় ১৭ টন ৪শ কেজি চাল উত্তোলন করে বজরা ইউনিয়ন পরিষদের গুদামে নেয়া হয়।

সরেজমিন বজরা ইউনিয়ন পরিষদে গেলে কথা হয় পরিষদের সদস্য আরজু মিয়া, লুৎফর রহমান ও এনামুল হকের সাথে। তারা জানান, উলিপুর সরকারি খাদ্য গুদাম থেকে জুলাই ও আগষ্ট মাসে ভিডাব্লিউবি এর চাল উত্তোলন করা হয়। পরিষদের গুদামে চালগুলো আনার পর দেখা যায় অধিকাংশ বস্তায় পচা ও দূর্গন্ধযুক্ত চাল সরবারহ করা হয়েছে। চালগুলো একেক বস্তায় একেক ধরনের। তাই চালগুলো বিতরন করা হয়নি। বিষয়টি চেয়ারম্যানসহ আমরা ইউএনওকে অবগত করেছি।

উলিপুর খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা হিসাবে মোহাম্মদ আলী চলতি বছরের এপ্রিল মাসে যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। শুরুতেই চলতি বছরের বোরো মৌসুমে ধান চাল সংগ্রহে ব্যাপক অনিয়ম করেন। বোরো মৌসুমে ধান সংগ্রহের লটারী হয়। সেখানে ৫শ ২৩ জন কৃষক নির্বাচিত হন। তাদের কাছ থেকে ৩৬ টাকা কেজি দরে ১ হাজার ৫শ ৬৫ মেঃ টন ধান সংগ্রহ করা হয়। একজন কৃষক সর্বোচ্চ ৩ টন করে ধান খাদ্য গুদামে বিক্রি করেছেন। খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা লটারীতে নাম ওঠা কৃষকের নাম বাদ দিয়ে প্রায় ৫০ব্যক্তির কাছে ধান সংগ্রহ দেখিয়ে বিল উত্তোলন করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন বলে খাদ্য গুদামের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক খাদ্য ব্যবসায়ী বলেন, লটারীতে নাম ওঠা যেসব কৃষকের নামে গুদামে ধান সংগ্রহ হয়েছে তাদের নিকট টন প্রতি ১ হাজার ২শত টাকা করে প্রায় ১৯ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন গুদাম কর্মকর্তা। এছাড়া বোরো মৌসুমে ১ হাজার ৪শ ৬৯ মে. টন চাল সংগ্রহ করা হয়। সরকারি বিধি মোতাবেক চুক্তিবদ্ধ মিলারদের কাছ থেকে ৪৯ টাকা কেজি দরে শুটার (পালিশ) চাল সংগ্রহ করার নিয়ম। কিন্তু গুদাম কর্মকর্তা মিলারদের কাছে অধিকাংশ নন শুটার ও নিম্নমানের চাল সংগ্রহ করেন। এর বিনিময়ে টন প্রতি ২ হাজার ৫শ থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত উৎকোচ নেন। এভাবে প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেন। চালগুলো খাবার অযোগ্য হওয়ায় তা নিতে অস্বীকার করেছেন দরিদ্র সুবিধাভোগীরা। ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী নিম্নমানের চাল সরবরাহের কথা অস্বীকার করে বলেন, পরিষদের লোকজনের সাথে পজেটিভ আলোচনা হয়েছে। খারাপ চাল যাওয়ার কথা না। গুদাম থেকে চালগুলো সরবরাহের সময় আপনি দেখেছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেখে দিয়েছে একটু উনিশ-বিশ হতে পারে। বোরো মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহে অনিয়ম ও উৎকোচের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি তা অস্বীকার করেন। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মিসবাহুল হুসাইন বজরা ইউনিয়নে নিম্নমানের চাল সরবরাহের অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম কর্মকর্তাকে ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে বিষয়টি দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নয়ন কুমার সাহা জানান, নিমানের চালের বিষয়ে বজরা ইউপি চেয়ারম্যান আমাকে অবগত করেছেন। উপজেলা খাদ্য বিভাগকে সরেজমিন দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বলা হয়েছে। কোন অবস্থাতেই খারাপ চাল বিতরন করা যাবে না।

back to top