ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলায় একই দিনে দুই যুবকের করুণ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় পৃথক ঘটনায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন হাসান আলী (১৯) এবং কীটনাশক পান করে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন ছাব্বির হোসেন (১৮)।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হাসাদাহ গ্রামের মাঝপাড়ার বাসিন্দা ট্রাকচালক আব্দুস সালামের ছেলে হাসান আলী নিজের ঘরের বাঁশের আড়ার সাথে রশি পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন। পরিবার জানায়, কিছুদিন আগে ট্রাকের ডালায় মাথায় আঘাত পাওয়ার পর থেকে হাসান গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।
প্রচ- মাথাব্যথা ও মানসিক অস্থিরতার কারণে তিনি অল্পতেই রেগে যেতেন। অবশেষে সেই অসহনীয় যন্ত্রণাই তার জীবনের ইতি টেনে দিল।
অন্যদিকে, একই সন্ধ্যায় উপজেলার বেনীপুর গ্রামের আবু তালেবের ছেলে ছাব্বির হোসেন পারিবারিক অভিমান থেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। জানা গেছে, মায়ের কাছে মাত্র ১০০ টাকা চেয়েছিলেন ছাব্বির। টাকা না পেয়ে অভিমানে ঘরে রাখা কীটনাশক পান করেন তিনি। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নিলে কিছুক্ষণ পরই তার মৃত্যু হয়।
জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মামুন হোসেন বিশ্বাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পৃথক দুই ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে। মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলায় একই দিনে দুই যুবকের করুণ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় পৃথক ঘটনায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন হাসান আলী (১৯) এবং কীটনাশক পান করে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন ছাব্বির হোসেন (১৮)।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হাসাদাহ গ্রামের মাঝপাড়ার বাসিন্দা ট্রাকচালক আব্দুস সালামের ছেলে হাসান আলী নিজের ঘরের বাঁশের আড়ার সাথে রশি পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন। পরিবার জানায়, কিছুদিন আগে ট্রাকের ডালায় মাথায় আঘাত পাওয়ার পর থেকে হাসান গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।
প্রচ- মাথাব্যথা ও মানসিক অস্থিরতার কারণে তিনি অল্পতেই রেগে যেতেন। অবশেষে সেই অসহনীয় যন্ত্রণাই তার জীবনের ইতি টেনে দিল।
অন্যদিকে, একই সন্ধ্যায় উপজেলার বেনীপুর গ্রামের আবু তালেবের ছেলে ছাব্বির হোসেন পারিবারিক অভিমান থেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। জানা গেছে, মায়ের কাছে মাত্র ১০০ টাকা চেয়েছিলেন ছাব্বির। টাকা না পেয়ে অভিমানে ঘরে রাখা কীটনাশক পান করেন তিনি। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নিলে কিছুক্ষণ পরই তার মৃত্যু হয়।
জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মামুন হোসেন বিশ্বাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পৃথক দুই ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে। মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।