ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় ফাহিমা আক্তার (১৬) নামে এক গৃহবধুর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। নিহত নববধূ ফাহিমা আক্তার উপজেলার বান্দুরা ইউনিয়নের বারদুয়ারি গ্রামের মো. হাসান বেপারীর মেয়ে। গত শুক্রবার দুপুর দুইটার দিকে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ। জানা যায়, উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়নের দেওতলা গ্রামের খায়রুল ইসলাম স্বপনের ছেলে সামিরুল ইসলাম সম্রাট (২২) এর সাথে কিশোরী ফাহিমা আক্তারের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রেমিক সামিরুল ইসলাম সম্রাট বান্দুরা বাজারে একটি কাপড়ের দোকানে বিক্রয়কর্মী হিসেবে চাকুরি করে। গত দেড়মাস আগে তারা পালিয়ে বিয়ে করে। কিশোরীর পরিবার এ বিয়ে মেনে নেয়নি। পরে তারা সম্রাটদের বাড়িতে বসবাস করে আসছে। কিশোরীর বাবা হাসান বেপারী অভিযোগ করেন, বিয়ের সপ্তাহখানেক পরে যৌতুকের দাবিতে ফাহিমার উপর শারিরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু হয়। দিন যায় তারা নানাভাবে নির্যাতন বাড়াতে থাকে। গত শুক্রবার দুপুরে আমাদের ফোনে জানানো হয় ফাহিমাকে অসুস্থ অবস্থায় নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়েছে। আমরা এসে ফাহিমাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাই। এ ঘটনায় নবাবগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ফাহিমার মা জেসমিন আক্তার রুপা অভিযোগ করেন, ওরা আমার মেয়েকে নির্যাতন করে হত্যা করেছে। আমি এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় ফাহিমা আক্তার (১৬) নামে এক গৃহবধুর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। নিহত নববধূ ফাহিমা আক্তার উপজেলার বান্দুরা ইউনিয়নের বারদুয়ারি গ্রামের মো. হাসান বেপারীর মেয়ে। গত শুক্রবার দুপুর দুইটার দিকে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ। জানা যায়, উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়নের দেওতলা গ্রামের খায়রুল ইসলাম স্বপনের ছেলে সামিরুল ইসলাম সম্রাট (২২) এর সাথে কিশোরী ফাহিমা আক্তারের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রেমিক সামিরুল ইসলাম সম্রাট বান্দুরা বাজারে একটি কাপড়ের দোকানে বিক্রয়কর্মী হিসেবে চাকুরি করে। গত দেড়মাস আগে তারা পালিয়ে বিয়ে করে। কিশোরীর পরিবার এ বিয়ে মেনে নেয়নি। পরে তারা সম্রাটদের বাড়িতে বসবাস করে আসছে। কিশোরীর বাবা হাসান বেপারী অভিযোগ করেন, বিয়ের সপ্তাহখানেক পরে যৌতুকের দাবিতে ফাহিমার উপর শারিরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু হয়। দিন যায় তারা নানাভাবে নির্যাতন বাড়াতে থাকে। গত শুক্রবার দুপুরে আমাদের ফোনে জানানো হয় ফাহিমাকে অসুস্থ অবস্থায় নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়েছে। আমরা এসে ফাহিমাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাই। এ ঘটনায় নবাবগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ফাহিমার মা জেসমিন আক্তার রুপা অভিযোগ করেন, ওরা আমার মেয়েকে নির্যাতন করে হত্যা করেছে। আমি এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।