সাভার (ঢাকা) : কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেন পোশাক শ্রমিকরা -সংবাদ
সাভারে নাসা গ্রুপের ১৬টি কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে কয়েক হাজার পোশাক শ্রমিক।
শনিবার, (২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে আশুলিয়ার নিশ্চিতপুর এলাকায় নাসা গ্রুপের ওই কারখানার সামনে কয়েক হাজার শ্রমিক জড়ো হয়ে এ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে।
এসময় শ্রমিকরা জানান, গত বুধবার গ্যাস ও কারখানার বিদ্যুৎতের সংকট দেখিয়ে কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে মালিকপক্ষ। এতে হাজার হাজার শ্রমিকেরা কর্মসংস্থানের অভাবে বেকার হয়ে পড়েছে। এছাড়া কারখানার মূল ফটকে তিনটি কিস্তিতে কারখানার শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের নোটিশ টাঙানো হয়। হঠাৎ কারখানা কর্তৃপক্ষে এমন সিদ্ধান্তে তীব্র প্রতিবাদ জানায় কারখানা শ্রমিকরা। এসময় শ্রমিকরা কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ও সোয়েটার্স শ্রমিক ইউনিয়নের আইন বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল মামুন মিন্টু বলেন, ১৯৯০ সাল থেকে নাসা গ্রুপের কারখানাগুলো চলে আসছিল। কিন্তু গত বছরের ৫ আগস্টের আগে পর্যন্ত কারখানাগুলো ভালোই চলছিল। তবে ৫ আগস্টের পরে কারখানার মালিক গ্রেপ্তার হওয়ার পরে কারখানাগুলোর অবস্থা খারাপ হয়। পরে কারখানাগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে আমাদের দাবি, এখানে অনেক শ্রমিক কারখানায় কাজ করতেন। কারখানা বন্ধ হওয়া এটা কোনো সমাধান নয়। তাই সরকারের কাছে আমাদের দাবি কিভাবে কারখানা চলমান রাখা যায় , সেটার পরিকল্পনা করা।
তবে এ বিষয়ে শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মোমিনুল ইসলাম ভূঁইয়ার সঙ্গে একাধিক বার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
সাভার (ঢাকা) : কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেন পোশাক শ্রমিকরা -সংবাদ
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সাভারে নাসা গ্রুপের ১৬টি কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে কয়েক হাজার পোশাক শ্রমিক।
শনিবার, (২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে আশুলিয়ার নিশ্চিতপুর এলাকায় নাসা গ্রুপের ওই কারখানার সামনে কয়েক হাজার শ্রমিক জড়ো হয়ে এ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে।
এসময় শ্রমিকরা জানান, গত বুধবার গ্যাস ও কারখানার বিদ্যুৎতের সংকট দেখিয়ে কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে মালিকপক্ষ। এতে হাজার হাজার শ্রমিকেরা কর্মসংস্থানের অভাবে বেকার হয়ে পড়েছে। এছাড়া কারখানার মূল ফটকে তিনটি কিস্তিতে কারখানার শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের নোটিশ টাঙানো হয়। হঠাৎ কারখানা কর্তৃপক্ষে এমন সিদ্ধান্তে তীব্র প্রতিবাদ জানায় কারখানা শ্রমিকরা। এসময় শ্রমিকরা কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ও সোয়েটার্স শ্রমিক ইউনিয়নের আইন বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল মামুন মিন্টু বলেন, ১৯৯০ সাল থেকে নাসা গ্রুপের কারখানাগুলো চলে আসছিল। কিন্তু গত বছরের ৫ আগস্টের আগে পর্যন্ত কারখানাগুলো ভালোই চলছিল। তবে ৫ আগস্টের পরে কারখানার মালিক গ্রেপ্তার হওয়ার পরে কারখানাগুলোর অবস্থা খারাপ হয়। পরে কারখানাগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে আমাদের দাবি, এখানে অনেক শ্রমিক কারখানায় কাজ করতেন। কারখানা বন্ধ হওয়া এটা কোনো সমাধান নয়। তাই সরকারের কাছে আমাদের দাবি কিভাবে কারখানা চলমান রাখা যায় , সেটার পরিকল্পনা করা।
তবে এ বিষয়ে শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মোমিনুল ইসলাম ভূঁইয়ার সঙ্গে একাধিক বার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।