ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে এলাকার ইমামতি করে আসছেন তিনি। নীরব নিষ্ঠা আর দায়িত্বশীলতার স্বীকৃতিস্বরূপ এবার মুসল্লিদের পক্ষ থেকে পেলেন একটি মোটরসাইকেল উপহার। চাঁদপুর সদর উপজেলার ১২নং চান্দ্রা ইউনিয়নের দক্ষিণ বাখরপুর বায়তুস সালাম জামে মসজিদ-এ দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে ইমামতি করছেন ইমাম সাহেব মাওলানা মো. জহিরুল ইসলাম। মসজিদ পরিচালনা ও মুসল্লিদের ধর্মীয় জীবনে দিকনির্দেশনা দিতে গিয়ে তিনি নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।
তার এই দীর্ঘদিনের সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ দুবাই প্রবাসী সবুজ মিজির উদ্যোগে স্থানীয় মুসল্লিরা যৌথভাবে অর্থ সংগ্রহ করে তাকে একটি মোটরসাইকেল উপহার দেন। গত শুক্রবার ২৬ সেপ্টেম্বর জুমার নামাজের পর মসজিদ কমিটির সভাপতি মোক্তার আহমদ মাস্টারসহ ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ইমাম সাহেবের হাতে মোটরসাইকেলের চাবি হস্তান্তর করা হয়। মোটরসাইকেল উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে ইমাম সাহেব বলেন, মুসল্লিদের এই ভালোবাসা আমাকে আরও আন্তরিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে উৎসাহ দেবে। এলাকাবাসী জানান, ইমাম সাহেব শুধু ইমামতিই করেননি পাশাপাশি এলাকার তরুণদের নৈতিক ও সামাজিক মূল্যবোধ শেখাতেও তিনি সক্রিয় ছিলেন। তাই এই সম্মাননা তাকে দেওয়া হয়েছে কৃতজ্ঞতার নিদর্শন হিসেবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে এলাকার ইমামতি করে আসছেন তিনি। নীরব নিষ্ঠা আর দায়িত্বশীলতার স্বীকৃতিস্বরূপ এবার মুসল্লিদের পক্ষ থেকে পেলেন একটি মোটরসাইকেল উপহার। চাঁদপুর সদর উপজেলার ১২নং চান্দ্রা ইউনিয়নের দক্ষিণ বাখরপুর বায়তুস সালাম জামে মসজিদ-এ দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে ইমামতি করছেন ইমাম সাহেব মাওলানা মো. জহিরুল ইসলাম। মসজিদ পরিচালনা ও মুসল্লিদের ধর্মীয় জীবনে দিকনির্দেশনা দিতে গিয়ে তিনি নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।
তার এই দীর্ঘদিনের সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ দুবাই প্রবাসী সবুজ মিজির উদ্যোগে স্থানীয় মুসল্লিরা যৌথভাবে অর্থ সংগ্রহ করে তাকে একটি মোটরসাইকেল উপহার দেন। গত শুক্রবার ২৬ সেপ্টেম্বর জুমার নামাজের পর মসজিদ কমিটির সভাপতি মোক্তার আহমদ মাস্টারসহ ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ইমাম সাহেবের হাতে মোটরসাইকেলের চাবি হস্তান্তর করা হয়। মোটরসাইকেল উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে ইমাম সাহেব বলেন, মুসল্লিদের এই ভালোবাসা আমাকে আরও আন্তরিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে উৎসাহ দেবে। এলাকাবাসী জানান, ইমাম সাহেব শুধু ইমামতিই করেননি পাশাপাশি এলাকার তরুণদের নৈতিক ও সামাজিক মূল্যবোধ শেখাতেও তিনি সক্রিয় ছিলেন। তাই এই সম্মাননা তাকে দেওয়া হয়েছে কৃতজ্ঞতার নিদর্শন হিসেবে।