পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা খাগড়াছড়িতে চলমান আন্দোলনের পেছনে একটি পক্ষের ইন্ধন থাকতে পারে বলে ধারণা ব্যক্ত করেছেন।
রোববার খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে, গত ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় খাগড়াছড়ি সদরের সিঙ্গিনালা এলাকায় অষ্টম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনার পর থেকে জেলায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এর জেরে কয়েক দিন ধরে অবরোধ, মিছিল, সমাবেশ ও সহিংসতা চলছে।
সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, “আন্দোলনের নামে সহিংসতা তৈরি করতে সেখানে একটি পক্ষ অর্থায়ন করছে। আমি নিশ্চিত, কেউ না কেউ এদের পেছনে অর্থায়ন করছে। যারা আন্দোলনে অংশ নিচ্ছে তাদের বয়স অনেক কম। তাদের পক্ষে গাড়ি ভাড়া খরচ করে দীঘিনালা, পানছড়ি থেকে জেলা সদরে আসা সম্ভব নয়। একটি পক্ষ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে।”
তিনি আরও বলেন, “পাহাড়ে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি রোধ ও পরিস্থিতি শান্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। জেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছে। যদি ১৪৪ ধারা কেউ ভাঙে তাহলে তাদের সঙ্গে সঙ্গে অ্যারেস্ট করতে হবে। আজকে নতুন নতুন ইস্যু তৈরি করে পাহাড়কে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করার চেষ্টা চালাচ্ছে। সরকার নির্বাচন প্রদানে প্রধান চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। কেউ যদি নির্বাচন বানচাল করার চেষ্টা করে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নতুন করে কোন ইস্যু তৈরি করতে দেওয়া হবে না। এখন ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া কেউ মিছিল বা মিটিং করতে পারবেন না। তারা যে অবরোধ করছে সেটা অবৈধ। পাহাড়ে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ছাড়া কারো হাতে অস্ত্র থাকবে না।”
সভায় জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকারের সভাপতিত্বে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধতন কর্মকর্তা, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেফালিকা ত্রিপুরা, পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েলসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা খাগড়াছড়িতে চলমান আন্দোলনের পেছনে একটি পক্ষের ইন্ধন থাকতে পারে বলে ধারণা ব্যক্ত করেছেন।
রোববার খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে, গত ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় খাগড়াছড়ি সদরের সিঙ্গিনালা এলাকায় অষ্টম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনার পর থেকে জেলায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এর জেরে কয়েক দিন ধরে অবরোধ, মিছিল, সমাবেশ ও সহিংসতা চলছে।
সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, “আন্দোলনের নামে সহিংসতা তৈরি করতে সেখানে একটি পক্ষ অর্থায়ন করছে। আমি নিশ্চিত, কেউ না কেউ এদের পেছনে অর্থায়ন করছে। যারা আন্দোলনে অংশ নিচ্ছে তাদের বয়স অনেক কম। তাদের পক্ষে গাড়ি ভাড়া খরচ করে দীঘিনালা, পানছড়ি থেকে জেলা সদরে আসা সম্ভব নয়। একটি পক্ষ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে।”
তিনি আরও বলেন, “পাহাড়ে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি রোধ ও পরিস্থিতি শান্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। জেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছে। যদি ১৪৪ ধারা কেউ ভাঙে তাহলে তাদের সঙ্গে সঙ্গে অ্যারেস্ট করতে হবে। আজকে নতুন নতুন ইস্যু তৈরি করে পাহাড়কে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করার চেষ্টা চালাচ্ছে। সরকার নির্বাচন প্রদানে প্রধান চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। কেউ যদি নির্বাচন বানচাল করার চেষ্টা করে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নতুন করে কোন ইস্যু তৈরি করতে দেওয়া হবে না। এখন ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া কেউ মিছিল বা মিটিং করতে পারবেন না। তারা যে অবরোধ করছে সেটা অবৈধ। পাহাড়ে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ছাড়া কারো হাতে অস্ত্র থাকবে না।”
সভায় জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকারের সভাপতিত্বে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধতন কর্মকর্তা, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেফালিকা ত্রিপুরা, পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েলসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।