ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার শেরপুরে চাঁদাবাজি ও মারধরের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সদ্য বহিস্কৃত যুবদল নেতা মো. আরমান আলীকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার বেলা ১টার দিকে শেরপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আরমান আলী শেরপুর উপজেলার শাহবন্দেগী ইউনিয়নের দহপাড়া গ্রামের মো.সালামের ছেলে এবং ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য। তিনি শেরপুর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন। থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ সেপ্টেম্বর সকালে শেরুয়া দহপাড়া এলাকায় সংঘটিত হামলা ও চাঁদাবাজির ঘটনায় ভুক্তভোগী মো. জালু বাদী হয়ে শেরপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
এজাহারে বলা হয়, আসামিরা সংঘবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্র-সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বাদী ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। এতে তারা গুরুতর আহত হয় এবং নগদ অর্থ ছিনিয়ে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এ ঘটনায় আরমান আলীসহ ৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। শেরপুর থানার এসআই জাহিদুল ইসলাম বলেন, আরমান আলীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। ইতিপূর্বে এই মামলার অন্যতম আসামি মো. লালনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বগুড়ার শেরপুরে চাঁদাবাজি ও মারধরের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সদ্য বহিস্কৃত যুবদল নেতা মো. আরমান আলীকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার বেলা ১টার দিকে শেরপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আরমান আলী শেরপুর উপজেলার শাহবন্দেগী ইউনিয়নের দহপাড়া গ্রামের মো.সালামের ছেলে এবং ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য। তিনি শেরপুর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন। থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ সেপ্টেম্বর সকালে শেরুয়া দহপাড়া এলাকায় সংঘটিত হামলা ও চাঁদাবাজির ঘটনায় ভুক্তভোগী মো. জালু বাদী হয়ে শেরপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
এজাহারে বলা হয়, আসামিরা সংঘবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্র-সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বাদী ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। এতে তারা গুরুতর আহত হয় এবং নগদ অর্থ ছিনিয়ে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এ ঘটনায় আরমান আলীসহ ৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। শেরপুর থানার এসআই জাহিদুল ইসলাম বলেন, আরমান আলীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। ইতিপূর্বে এই মামলার অন্যতম আসামি মো. লালনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।