ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে অনিয়মের অভিযোগে নিয়োগ পরীক্ষার খাতা কেড়ে নিলো স্থানীয়রা। অবশেষে জনগণের তোপের মুখে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করেন ডিজি প্রতিনিধি।
জানা যায়, উপজেলার ধুবিল ইউনিয়নের মালতীনগর হযরত শাহজালাল দাখিল মাদ্রাসায় গতকাল শনিবার সকালে সুপারেন্টেনডেন্ট ও ইবতেদায়ী প্রধান দুটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা শুরু হয়। এই নিয়োগ পরীক্ষায় সুপারেন্টেনডেন্ট পদে ৮জন এবং ইবতেদায়ী প্রধান পদে ০৪ প্রার্থী অংশগ্রহণ করেন।
পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে স্থানীয় জনসাধারণ ডিজি প্রতিনিধি মুর্শিদা করিমকে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ এনে একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। এতে কাজ না হওয়ায় পরবর্তীতে স্থানীয় জনসাধারণ পরীক্ষা হলে ঢুকে পরীক্ষার্থীদের খাতা কেড়ে নেন। এর প্রেক্ষিতে জনসাধারণের অভিযোগ ও তোপের মুখে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করেন ডিজি প্রতিনিধি মুর্শিদা করিম।
এ বিষয়ে ধুবিল ইউনিয়ন বিএনপির সহ-প্রচার সম্পাদক দুলাল হোসেন জানান, এই নিয়োগ প্রক্রিয়াটি অনিয়মের ভিত্তিতে হচ্ছে। জানতে পেরেছি দুইটি পদে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকার বাণিজ্য হয়েছে।
মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ওরফে পিলু জানান, এই প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ পরীক্ষাটি স্বচ্ছ ভাবেই হচ্ছিল। কিন্তু স্থানীয় জনসাধারণের তোপের ডিজি প্রতিনিধি নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করে দিয়েছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আমির হোসেন জানান, এই নিয়োগ পরীক্ষাটা নিয়ম মধ্যে দিয়ে শুরু হয়। পরবর্তীতে এলাকাবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে ডিজি প্রতিনিধি নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির জানান, এই নিয়োগের বিষয়টি আমি অবগত ছিলাম না। পরবর্তীতে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও ডিজি প্রতিনিধির সাথে আলোচনা করে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
ডিজি প্রতিনিধি মুর্শিদা করিম জানান, এই নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগ আগে থেকে ছিলো না, পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে অনিয়মের অভিযোগে নিয়োগ পরীক্ষার খাতা কেড়ে নিলো স্থানীয়রা। অবশেষে জনগণের তোপের মুখে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করেন ডিজি প্রতিনিধি।
জানা যায়, উপজেলার ধুবিল ইউনিয়নের মালতীনগর হযরত শাহজালাল দাখিল মাদ্রাসায় গতকাল শনিবার সকালে সুপারেন্টেনডেন্ট ও ইবতেদায়ী প্রধান দুটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা শুরু হয়। এই নিয়োগ পরীক্ষায় সুপারেন্টেনডেন্ট পদে ৮জন এবং ইবতেদায়ী প্রধান পদে ০৪ প্রার্থী অংশগ্রহণ করেন।
পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে স্থানীয় জনসাধারণ ডিজি প্রতিনিধি মুর্শিদা করিমকে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ এনে একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। এতে কাজ না হওয়ায় পরবর্তীতে স্থানীয় জনসাধারণ পরীক্ষা হলে ঢুকে পরীক্ষার্থীদের খাতা কেড়ে নেন। এর প্রেক্ষিতে জনসাধারণের অভিযোগ ও তোপের মুখে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করেন ডিজি প্রতিনিধি মুর্শিদা করিম।
এ বিষয়ে ধুবিল ইউনিয়ন বিএনপির সহ-প্রচার সম্পাদক দুলাল হোসেন জানান, এই নিয়োগ প্রক্রিয়াটি অনিয়মের ভিত্তিতে হচ্ছে। জানতে পেরেছি দুইটি পদে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকার বাণিজ্য হয়েছে।
মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ওরফে পিলু জানান, এই প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ পরীক্ষাটি স্বচ্ছ ভাবেই হচ্ছিল। কিন্তু স্থানীয় জনসাধারণের তোপের ডিজি প্রতিনিধি নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করে দিয়েছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আমির হোসেন জানান, এই নিয়োগ পরীক্ষাটা নিয়ম মধ্যে দিয়ে শুরু হয়। পরবর্তীতে এলাকাবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে ডিজি প্রতিনিধি নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির জানান, এই নিয়োগের বিষয়টি আমি অবগত ছিলাম না। পরবর্তীতে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও ডিজি প্রতিনিধির সাথে আলোচনা করে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
ডিজি প্রতিনিধি মুর্শিদা করিম জানান, এই নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগ আগে থেকে ছিলো না, পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।