ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
অবৈধভাবে সরকারি সুবিধা ও চাঁদা না পাওয়ায় পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার ছোট বাইশদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক বায়েজিদ আহম্মেদ কালু ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে। ভাংচুর শেষে সরকারি মালামাল নিয়ে যায় তারা। এ ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত ) কামাল পাশা বাদী হয়ে রাঙ্গাবালী থানায় মামলা করেছেন। তবে এখন পর্যন্ত কোন আসামী গ্রেপ্তার হয়নি। পরিষদের সেবা প্রদানের কম্পিউটার ও দুইটি অফিস কক্ষ ভাংচুর করায় নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত এ ইউনিয়নের মানুষ। এদিকে হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে গতকাল শনিবার বিকেলে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় মাঠে বিক্ষোভ কর্মসূচী ও মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। ঘন্টাব্যাপী এ কর্মসূচিতে নানা শ্রেণী পেশার কয়েকশত মানুষ অংশ নেন। পরে বিক্ষোভ করেন তারা।
বক্তারা বলেন, চিহ্নিত সন্ত্রাসী, মামলাবাজ ও ভূমিদস্যু বায়েজিদ আহম্মেদ কালুর নেতৃত্বে তার বাহিনী ইউনিয়ন পরিষদ ভাঙচুর করেছে। সরকারি চাল, বিভন্ন প্রকল্প ও কাজ থেকে চাঁদা না দেয়ার কারনে এ বাহিনী সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়েছে। এরা জোরপূর্বক সাধারণ মানুষের জমি জমা, মাছের ঘের দখলে নিয়েছে। বায়েজিদ কালুর নামে হত্যা, ঘের দখল, মাছ লুটসহ বিস্তর অভিযোগ রয়েছে।
ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সোহেলুর রহমান বলেন, নাগরিক সেবা প্রদানের দুইটি অফিস ভাঙচুর করে কম্পিউটার, ল্যাপটপসহ জরুরী মালামাল নিয়ে গেছে। আমরা এখন নাগরিক সেবা দিতে পারছি না।
ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কামাল পাশা বলেন, থানায় মামলা করেছি। অতিদ্রুত জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে বলে আশা করছি। রাঙ্গাবালী থানার ওসি শামীম হাওলাদার বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বাদী হয়ে মামলা করেছেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
অবৈধভাবে সরকারি সুবিধা ও চাঁদা না পাওয়ায় পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার ছোট বাইশদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক বায়েজিদ আহম্মেদ কালু ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে। ভাংচুর শেষে সরকারি মালামাল নিয়ে যায় তারা। এ ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত ) কামাল পাশা বাদী হয়ে রাঙ্গাবালী থানায় মামলা করেছেন। তবে এখন পর্যন্ত কোন আসামী গ্রেপ্তার হয়নি। পরিষদের সেবা প্রদানের কম্পিউটার ও দুইটি অফিস কক্ষ ভাংচুর করায় নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত এ ইউনিয়নের মানুষ। এদিকে হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে গতকাল শনিবার বিকেলে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় মাঠে বিক্ষোভ কর্মসূচী ও মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। ঘন্টাব্যাপী এ কর্মসূচিতে নানা শ্রেণী পেশার কয়েকশত মানুষ অংশ নেন। পরে বিক্ষোভ করেন তারা।
বক্তারা বলেন, চিহ্নিত সন্ত্রাসী, মামলাবাজ ও ভূমিদস্যু বায়েজিদ আহম্মেদ কালুর নেতৃত্বে তার বাহিনী ইউনিয়ন পরিষদ ভাঙচুর করেছে। সরকারি চাল, বিভন্ন প্রকল্প ও কাজ থেকে চাঁদা না দেয়ার কারনে এ বাহিনী সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়েছে। এরা জোরপূর্বক সাধারণ মানুষের জমি জমা, মাছের ঘের দখলে নিয়েছে। বায়েজিদ কালুর নামে হত্যা, ঘের দখল, মাছ লুটসহ বিস্তর অভিযোগ রয়েছে।
ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সোহেলুর রহমান বলেন, নাগরিক সেবা প্রদানের দুইটি অফিস ভাঙচুর করে কম্পিউটার, ল্যাপটপসহ জরুরী মালামাল নিয়ে গেছে। আমরা এখন নাগরিক সেবা দিতে পারছি না।
ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কামাল পাশা বলেন, থানায় মামলা করেছি। অতিদ্রুত জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে বলে আশা করছি। রাঙ্গাবালী থানার ওসি শামীম হাওলাদার বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বাদী হয়ে মামলা করেছেন।