ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নাটোরের লালপুরে পৃথক পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ভ্যানচালকসহ ২ জন নিহত হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার চিনিবটতলা মোড়ে ও বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের কয়লার ডহর নামক স্থানে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ২ জন হলেন- লালপুর ইউনিয়নের বালিতিতা ইসলামপুর গ্রামের মৃত দুখু কসাইয়ের ছেলে ভ্যানচালক এরশাদ আলী (৪০) এবং বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের মোহরকয়া গ্রামের মৃত ফজল আলীর ছেলে বাবলু আলী (৬০)। এ সময় মোহরকয়া গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে মোটরসাইকেলচালক নুর আলম ও অজ্ঞাত এক নারী আহত হন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে লালপুর-বাঘা মহাসড়কের চিনিবটতলা মোড়ে রাজশাহীগামী একটি হাইয়েস মাইক্রোবাস ভ্যানচালক এরশাদ আলীকে ধাক্কা দিলে তিনি রাস্তায় ছিটকে পড়েন এবং ওই গাড়ির চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। ঘাতক মাইক্রোবাস ও এর চালক হারুন অর রশিদকে আটক করে লালপুর থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। হারুন অর রশিদ নওগাঁর সাপাহারের অনাথপুর গ্রামের মো. আব্দুল আজিজের ছেলে।
অন্যদিকে, শনিবার রাত সোয়া ৯টার দিকে বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের কয়লার ডহর নামক স্থানে মোহরকয়া গ্রামের বাবলু আলী (৬০) বিলমাড়িয়া থেকে নিজ বাড়িতে আসার পথে রাস্তা পারাপারের সময় দ্রুতগতির একটি মোটরসাইকেল তাকে ধাক্কা দেয়। ধাক্কায় বাবলু আলী ও মোটরসাইকেল চালক নুর আলম গুরুতর আহত হন। এ সময় অজ্ঞাত এক নারীও আহত হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে গুরুতর আহত দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। রামেক হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাজশাহীর বানেশ্বর নামক স্থানে রাত ১০টার দিকে বাবলু আলীর মৃত্যু হয়।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তদন্তের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নাটোরের লালপুরে পৃথক পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ভ্যানচালকসহ ২ জন নিহত হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার চিনিবটতলা মোড়ে ও বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের কয়লার ডহর নামক স্থানে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ২ জন হলেন- লালপুর ইউনিয়নের বালিতিতা ইসলামপুর গ্রামের মৃত দুখু কসাইয়ের ছেলে ভ্যানচালক এরশাদ আলী (৪০) এবং বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের মোহরকয়া গ্রামের মৃত ফজল আলীর ছেলে বাবলু আলী (৬০)। এ সময় মোহরকয়া গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে মোটরসাইকেলচালক নুর আলম ও অজ্ঞাত এক নারী আহত হন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে লালপুর-বাঘা মহাসড়কের চিনিবটতলা মোড়ে রাজশাহীগামী একটি হাইয়েস মাইক্রোবাস ভ্যানচালক এরশাদ আলীকে ধাক্কা দিলে তিনি রাস্তায় ছিটকে পড়েন এবং ওই গাড়ির চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। ঘাতক মাইক্রোবাস ও এর চালক হারুন অর রশিদকে আটক করে লালপুর থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। হারুন অর রশিদ নওগাঁর সাপাহারের অনাথপুর গ্রামের মো. আব্দুল আজিজের ছেলে।
অন্যদিকে, শনিবার রাত সোয়া ৯টার দিকে বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের কয়লার ডহর নামক স্থানে মোহরকয়া গ্রামের বাবলু আলী (৬০) বিলমাড়িয়া থেকে নিজ বাড়িতে আসার পথে রাস্তা পারাপারের সময় দ্রুতগতির একটি মোটরসাইকেল তাকে ধাক্কা দেয়। ধাক্কায় বাবলু আলী ও মোটরসাইকেল চালক নুর আলম গুরুতর আহত হন। এ সময় অজ্ঞাত এক নারীও আহত হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে গুরুতর আহত দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। রামেক হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাজশাহীর বানেশ্বর নামক স্থানে রাত ১০টার দিকে বাবলু আলীর মৃত্যু হয়।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তদন্তের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।