ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গ্রামের কৃষক সফিউল ইসলাম। অধিক লাভের আশায় আবাদ করছিলেন মরিচের। ইতোমধ্যে ফসল বিক্রিও শুরু করেন। এরই মধ্যে সেই ক্ষেতে হানা দিয়েছে প্রতিপক্ষরা। উপড়ে ফেলেছে ১৯ শতক জমির মরিচ গাছ। এ ঘটনায় প্রায় দুই লক্ষাধিক টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে এই কৃষককের অভিযোগ। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক সফিউল ইসলামের বাড়ি গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়নের জামুডাঙ্গা গ্রামে। এ গ্রামের মৃত ফজর উদ্দিনের ছেলে তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জামুডাঙ্গা গ্রামের মৃত মজিবর রহমানের স্ত্রী খোতেজা বেগমের কাছ থেকে জমি ক্রয় করেন সফিউল ইসলাম। তখন থেকে জমিটি ভোগদখল করে আসছিলেন। সর্বশেষ সেখানে মরিচ আবাদ করেন তিনি। এরই মধ্যে একই গ্রামের মওদুদ মিয়া ও পাপুল মিয়া গংরা ওই জমিটি নিজেদের বলে দাবি করেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়। চলে মামলা-মোকদ্দমাও। জারি করা হয় ১৪৪-১৪৫ ধারা। এ অবস্থায় শনিবার সকালের দিকে প্রতিপক্ষ মওদুদ মিয়ারা ওই জমিতে গোপনে প্রবেশ করে ১৯ শতক মরিচ ক্ষেতের সবগুলো গাছ উপড়ে ফেলে ক্ষতি সাধন করেছে বলে ভুক্তভোগী সফিউল ইসলামের দাবি।
স্থানীয় খোরশেদ আলম লিটন নামের এক ব্যক্তি বলেন, উল্লেখিত জমির মূল মালিক আমার মা খোতেজা বেগম।
তিনি জমিটি সফিউলের নিকট দলিলমূলে বিক্রি করেছেন। সেই জমিতে সফিউল মরিচ আবাদ করলে তা প্রতিপক্ষরা নষ্ট করে ফেলেছে। অভিযুক্ত পাপুল মিয়ারা বলেন, পৈতৃক সুত্রে ওই জমিটি আমাদের। যার সকল প্রমাণাদি রয়েছে। সফিউলের রোপণ করা মরিচ খেত নিজেরা নষ্ট করে তারা এখন আমাদের দোষারোপ করছে। সাদুল্লাপুর থানার এসআই সুজন সরকার বলেন, জমি সংক্রান্ত বিরোধে সফিউল ইসলাম আদালতে মামলা করেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১১ নভেম্বর উভয় পক্ষকে তথ্য-প্রমাণসহ গাইবান্ধা বিজ্ঞ আদালতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ প্রদান করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গ্রামের কৃষক সফিউল ইসলাম। অধিক লাভের আশায় আবাদ করছিলেন মরিচের। ইতোমধ্যে ফসল বিক্রিও শুরু করেন। এরই মধ্যে সেই ক্ষেতে হানা দিয়েছে প্রতিপক্ষরা। উপড়ে ফেলেছে ১৯ শতক জমির মরিচ গাছ। এ ঘটনায় প্রায় দুই লক্ষাধিক টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে এই কৃষককের অভিযোগ। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক সফিউল ইসলামের বাড়ি গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়নের জামুডাঙ্গা গ্রামে। এ গ্রামের মৃত ফজর উদ্দিনের ছেলে তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জামুডাঙ্গা গ্রামের মৃত মজিবর রহমানের স্ত্রী খোতেজা বেগমের কাছ থেকে জমি ক্রয় করেন সফিউল ইসলাম। তখন থেকে জমিটি ভোগদখল করে আসছিলেন। সর্বশেষ সেখানে মরিচ আবাদ করেন তিনি। এরই মধ্যে একই গ্রামের মওদুদ মিয়া ও পাপুল মিয়া গংরা ওই জমিটি নিজেদের বলে দাবি করেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়। চলে মামলা-মোকদ্দমাও। জারি করা হয় ১৪৪-১৪৫ ধারা। এ অবস্থায় শনিবার সকালের দিকে প্রতিপক্ষ মওদুদ মিয়ারা ওই জমিতে গোপনে প্রবেশ করে ১৯ শতক মরিচ ক্ষেতের সবগুলো গাছ উপড়ে ফেলে ক্ষতি সাধন করেছে বলে ভুক্তভোগী সফিউল ইসলামের দাবি।
স্থানীয় খোরশেদ আলম লিটন নামের এক ব্যক্তি বলেন, উল্লেখিত জমির মূল মালিক আমার মা খোতেজা বেগম।
তিনি জমিটি সফিউলের নিকট দলিলমূলে বিক্রি করেছেন। সেই জমিতে সফিউল মরিচ আবাদ করলে তা প্রতিপক্ষরা নষ্ট করে ফেলেছে। অভিযুক্ত পাপুল মিয়ারা বলেন, পৈতৃক সুত্রে ওই জমিটি আমাদের। যার সকল প্রমাণাদি রয়েছে। সফিউলের রোপণ করা মরিচ খেত নিজেরা নষ্ট করে তারা এখন আমাদের দোষারোপ করছে। সাদুল্লাপুর থানার এসআই সুজন সরকার বলেন, জমি সংক্রান্ত বিরোধে সফিউল ইসলাম আদালতে মামলা করেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১১ নভেম্বর উভয় পক্ষকে তথ্য-প্রমাণসহ গাইবান্ধা বিজ্ঞ আদালতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ প্রদান করা হয়েছে।