চাঁদপুর : পুরানবাজার দাসপাড়ায় ইলিশ মাছ, জাল, জেলে ও সাম্পান নৌকায় সাজানো দূর্গাপূজার মন্ডপের সৌন্দর্য এভাবেই ফুটিয়ে তোলা হয় -সংবাদ
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সমাজিক দায়বদ্ধতামূলক বার্তা বহনকারী সাজসজ্জা নিয়ে ইলিশের বাড়ী চাঁদপুর নামকরণে ব্যাতিক্রমী দূর্গাপূজার মন্ডপ সাজিয়ে নজর কেড়েছে একটি দূর্গাপূজা মন্ডপ। এটি চাঁদপুরের পুরানবাজার দাসপাড়া সর্বজনীন কালী মন্দির ও দূর্গা মন্দির কমিটির আয়োজনে এই পূজোমন্ডপের কারুকাজ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
২৯ সেপ্টেম্বর সোমবার দারুন আকর্ষিত এই পূজোমন্ডপটি দেখতে সনাতনী ভক্তদের উপচে পড়া ভীড় লক্ষ্য করা যায়। সপ্তমী পূজার দিন সরেজমিনে দেখা যায়, ১৮ শতাংশের জায়গা জুড়ে নানা রঙ্গের বাতি ও ডেকোরেটরের কাজে পূজোমন্ডপটিতে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে জেলে, জাটকা ইলিশ, মা ইলিশ, কারাগারে অপরাধী জেলে, সাম্পান নৌকা দিয়ে জেলেদের মাছ ধরা, নদী, জাল, ক্রেতার ইলিশ মাছ কেনা বেচা, ইলিশ চত্ত্বরসহ প্রাকৃতিক নানা দিক। ইলিশময় পুরো এই সাজসজ্জাময় মন্ডপটির নাম দেয়া হয়েছে ইলিশের বাড়ী চাঁদপুর। আর আয়োজকরা এই উদ্যোগে এবারের প্রতিপ্রাদ্য রেখেছে ‘মা আসছে জীবনের বার্তা নিয়ে-নদী বাঁচুক-ইলিশ ফিরুক ঘরে’।
চাঁদপুরের পুরানবাজার দাসপাড়া সর্বজনীন কালী মন্দির ও দূর্গা মন্দির কমিটির পূজোর সমন্বয়ক উৎপল দাস ও সঞ্জয় মজুমদার বলেন, আমরা এই নিয়ে ১৮তম বার এখানে পূজোর আয়োজন করছি। এই মন্দির কমিটি সবসময়ই প্রাকৃতিক বিলুপ্তির পথে সুন্দর্য ও সমাজ সংস্কারক বার্তা নিয়ে কাজ করে। সে ধারাবাহিকতায় এবার এই সাজসজ্জা। এর পুরো খরছ যোগিয়েছেন আয়োজক কমিটি এবং পুরানবাজারের দাসপাড়াবাসী। তারা আরও বলেন, মা দূর্গার আরাধনার পাশাপাশি পূজোর দিনগুলোতে পূজো দেখতে আসা ভক্তদের জন্য মহাঅষ্টমীর দিন অঞ্জলী ও দুপুরে মহা প্রসাদ বিতরণ, অসহায়দের মাঝে বস্ত্র বিতরণ, সন্ধ্যায় আরতি ও ধর্মীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান রয়েছে। এছাড়াও আরতিসহ নানা পর্বের এই আয়োজন চলবে বৃহস্পতিবার পূজোর শেষ দিনের সন্ধ্যা পর্যন্ত। আর পুরো আয়োজনে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে প্রশাসনের সাথে সমন্বয় রেখে অজিত দাস, সুমন দাস, পলাশ দাস রাম, সুমন, রিপন দাস, সুশীল দাস, গৌতম দাসের তত্ত্বাবধানে ২০ থেকে ২৫ জনের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী রেখেছি। যারা নির্বিগ্নে পূজার্চনা ও ভক্তদের পূজো দেখতে আসা যাওয়ায় সহায়তা করবে।
চাঁদপুর : পুরানবাজার দাসপাড়ায় ইলিশ মাছ, জাল, জেলে ও সাম্পান নৌকায় সাজানো দূর্গাপূজার মন্ডপের সৌন্দর্য এভাবেই ফুটিয়ে তোলা হয় -সংবাদ
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সমাজিক দায়বদ্ধতামূলক বার্তা বহনকারী সাজসজ্জা নিয়ে ইলিশের বাড়ী চাঁদপুর নামকরণে ব্যাতিক্রমী দূর্গাপূজার মন্ডপ সাজিয়ে নজর কেড়েছে একটি দূর্গাপূজা মন্ডপ। এটি চাঁদপুরের পুরানবাজার দাসপাড়া সর্বজনীন কালী মন্দির ও দূর্গা মন্দির কমিটির আয়োজনে এই পূজোমন্ডপের কারুকাজ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
২৯ সেপ্টেম্বর সোমবার দারুন আকর্ষিত এই পূজোমন্ডপটি দেখতে সনাতনী ভক্তদের উপচে পড়া ভীড় লক্ষ্য করা যায়। সপ্তমী পূজার দিন সরেজমিনে দেখা যায়, ১৮ শতাংশের জায়গা জুড়ে নানা রঙ্গের বাতি ও ডেকোরেটরের কাজে পূজোমন্ডপটিতে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে জেলে, জাটকা ইলিশ, মা ইলিশ, কারাগারে অপরাধী জেলে, সাম্পান নৌকা দিয়ে জেলেদের মাছ ধরা, নদী, জাল, ক্রেতার ইলিশ মাছ কেনা বেচা, ইলিশ চত্ত্বরসহ প্রাকৃতিক নানা দিক। ইলিশময় পুরো এই সাজসজ্জাময় মন্ডপটির নাম দেয়া হয়েছে ইলিশের বাড়ী চাঁদপুর। আর আয়োজকরা এই উদ্যোগে এবারের প্রতিপ্রাদ্য রেখেছে ‘মা আসছে জীবনের বার্তা নিয়ে-নদী বাঁচুক-ইলিশ ফিরুক ঘরে’।
চাঁদপুরের পুরানবাজার দাসপাড়া সর্বজনীন কালী মন্দির ও দূর্গা মন্দির কমিটির পূজোর সমন্বয়ক উৎপল দাস ও সঞ্জয় মজুমদার বলেন, আমরা এই নিয়ে ১৮তম বার এখানে পূজোর আয়োজন করছি। এই মন্দির কমিটি সবসময়ই প্রাকৃতিক বিলুপ্তির পথে সুন্দর্য ও সমাজ সংস্কারক বার্তা নিয়ে কাজ করে। সে ধারাবাহিকতায় এবার এই সাজসজ্জা। এর পুরো খরছ যোগিয়েছেন আয়োজক কমিটি এবং পুরানবাজারের দাসপাড়াবাসী। তারা আরও বলেন, মা দূর্গার আরাধনার পাশাপাশি পূজোর দিনগুলোতে পূজো দেখতে আসা ভক্তদের জন্য মহাঅষ্টমীর দিন অঞ্জলী ও দুপুরে মহা প্রসাদ বিতরণ, অসহায়দের মাঝে বস্ত্র বিতরণ, সন্ধ্যায় আরতি ও ধর্মীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান রয়েছে। এছাড়াও আরতিসহ নানা পর্বের এই আয়োজন চলবে বৃহস্পতিবার পূজোর শেষ দিনের সন্ধ্যা পর্যন্ত। আর পুরো আয়োজনে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে প্রশাসনের সাথে সমন্বয় রেখে অজিত দাস, সুমন দাস, পলাশ দাস রাম, সুমন, রিপন দাস, সুশীল দাস, গৌতম দাসের তত্ত্বাবধানে ২০ থেকে ২৫ জনের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী রেখেছি। যারা নির্বিগ্নে পূজার্চনা ও ভক্তদের পূজো দেখতে আসা যাওয়ায় সহায়তা করবে।