ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় বিদ্যুতের ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ট হয়ে পড়েছে জনজীবন। ফলে ব্যাহত হচ্ছে নৈনন্দিন কার্যক্রম। ভূতুড়ে বিল এবং ঘনঘন লোডশেডিং দুইয়ে মিলে গ্রাহকের অন্তহীন ভোগান্তি। তীব্র গরমে বিদ্যুৎ না থাকায় জনজীবনে বাড়ছে অসহনীয় দুর্ভোগ। দিনে একটু পর পর লোডশেডিং রাতেও থাকেনা বিদ্যুৎ। এতে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এছাড়া দিন দিন বেড়েই চলছে ভূতুরে বিলের বোঝা। বিলে ডিজিটাল কারচুপিতে অসহায় হয়ে পড়ছেন সাধারণ গ্রাহক। প্রতি মাসে কোন কারণ ছাড়ায় ক্রমান্বয়ে বাড়ছে বিদ্যুৎ বিল। ঘনঘন লোডশেডিংয়ে বিদ্যুৎ না থাকলেও ডিজিটাল কারচুপিতে ঠিকই বাড়ছে বিল। কোন মাসে একশত টাকা, পরের মাসে দেড়শ টাকা এবং পরের মাসে হঠাৎ করেই বেড়ে যাচ্ছে হাজার টাকা। এভাবে বাড়তি ভূতুড়ে বিলে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন সাধারণ গ্রাহক। কেউ কেউ বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিয়ে পুরনো দিনের সেই বাতির কথাও চিন্তা করছেন। এসব নিয়ে বিদ্যুৎ অফিসে গেলে নয় ছয় বুঝানো হচ্ছে। মিটার না দেখে মনগড়া বিল তৈরি করা হচ্ছে। এছাড়াও ডিজিটাল কারচুপি করে বিল বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। বেশির ভাগ মিটারগুলো অকেজো হয়ে পড়েছে। নিম্নমানের মিটার থাকায় সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকলেও বিল বাড়ে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ। বিদ্যুৎ বিল আর লোডশেডিং মিলে এক অরাজকতা চলছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩ এর ধোবাউড়া সাব-জোনাল অফিসে। এতে জনগণের টাকা অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে কিন্তু এ সব দেখার যেন কেউ নেই। এমনই অভিযোগ গ্রাহকদের।
গ্রাহক মাজহারুল ইসলাম বলেন, নিম্নমানের মিটারের জন্য বিল বেশি আসে, বারবার মিটার পরিবর্তন করলেও তা সমাধান হয়না। আরেক গ্রাহক রুহুল আমিন বলেন, সারাদিন রাত কারেন্ট থাকেনা কিন্তু বিল আসতাছে অনেক বেশি। প্রতিদিন অসংখ্য গ্রাহক বিল বাড়ানোর অভিযোগ নিয়ে অফিসে যাচ্ছেন। অফিসে গিয়ে দেখা যায়, অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীরা নিজেদের মত করে গ্রাহকদের বুঝাচ্ছেন। এতে বুঝলে ভাল না বুঝলে তাদের কিছু করার নেই বলে বিদায় করে দিচ্ছেন। এ নিয়ে প্রায় প্রতিদিন গ্রাহকের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়াচ্ছেন কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
গ্রাহকদের অভিযোগ মনগড়া বিল করে সাধারণ গ্রাহকের লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে ধোবাউড়া সাব জোনাল অফিসের ডিজিএম প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, উৎপাদন কম তাই লোডশেডিং হচ্ছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় বিদ্যুতের ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ট হয়ে পড়েছে জনজীবন। ফলে ব্যাহত হচ্ছে নৈনন্দিন কার্যক্রম। ভূতুড়ে বিল এবং ঘনঘন লোডশেডিং দুইয়ে মিলে গ্রাহকের অন্তহীন ভোগান্তি। তীব্র গরমে বিদ্যুৎ না থাকায় জনজীবনে বাড়ছে অসহনীয় দুর্ভোগ। দিনে একটু পর পর লোডশেডিং রাতেও থাকেনা বিদ্যুৎ। এতে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এছাড়া দিন দিন বেড়েই চলছে ভূতুরে বিলের বোঝা। বিলে ডিজিটাল কারচুপিতে অসহায় হয়ে পড়ছেন সাধারণ গ্রাহক। প্রতি মাসে কোন কারণ ছাড়ায় ক্রমান্বয়ে বাড়ছে বিদ্যুৎ বিল। ঘনঘন লোডশেডিংয়ে বিদ্যুৎ না থাকলেও ডিজিটাল কারচুপিতে ঠিকই বাড়ছে বিল। কোন মাসে একশত টাকা, পরের মাসে দেড়শ টাকা এবং পরের মাসে হঠাৎ করেই বেড়ে যাচ্ছে হাজার টাকা। এভাবে বাড়তি ভূতুড়ে বিলে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন সাধারণ গ্রাহক। কেউ কেউ বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিয়ে পুরনো দিনের সেই বাতির কথাও চিন্তা করছেন। এসব নিয়ে বিদ্যুৎ অফিসে গেলে নয় ছয় বুঝানো হচ্ছে। মিটার না দেখে মনগড়া বিল তৈরি করা হচ্ছে। এছাড়াও ডিজিটাল কারচুপি করে বিল বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। বেশির ভাগ মিটারগুলো অকেজো হয়ে পড়েছে। নিম্নমানের মিটার থাকায় সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকলেও বিল বাড়ে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ। বিদ্যুৎ বিল আর লোডশেডিং মিলে এক অরাজকতা চলছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩ এর ধোবাউড়া সাব-জোনাল অফিসে। এতে জনগণের টাকা অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে কিন্তু এ সব দেখার যেন কেউ নেই। এমনই অভিযোগ গ্রাহকদের।
গ্রাহক মাজহারুল ইসলাম বলেন, নিম্নমানের মিটারের জন্য বিল বেশি আসে, বারবার মিটার পরিবর্তন করলেও তা সমাধান হয়না। আরেক গ্রাহক রুহুল আমিন বলেন, সারাদিন রাত কারেন্ট থাকেনা কিন্তু বিল আসতাছে অনেক বেশি। প্রতিদিন অসংখ্য গ্রাহক বিল বাড়ানোর অভিযোগ নিয়ে অফিসে যাচ্ছেন। অফিসে গিয়ে দেখা যায়, অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীরা নিজেদের মত করে গ্রাহকদের বুঝাচ্ছেন। এতে বুঝলে ভাল না বুঝলে তাদের কিছু করার নেই বলে বিদায় করে দিচ্ছেন। এ নিয়ে প্রায় প্রতিদিন গ্রাহকের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়াচ্ছেন কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
গ্রাহকদের অভিযোগ মনগড়া বিল করে সাধারণ গ্রাহকের লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে ধোবাউড়া সাব জোনাল অফিসের ডিজিএম প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, উৎপাদন কম তাই লোডশেডিং হচ্ছে।