খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় তিনজন পাহাড়ি নিহত হয়েছেন এবং বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন। হামলা, গুলি, অগ্নিসংযোগসহ এই ঘটনা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি)। মানবাধিকার সংস্থাটি ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেছে।
সোমবার এক বিবৃতিতে এইচআরএফবি জানিয়েছে, যেকোনো যৌক্তিক দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন বা প্রতিবাদ হতে পারে, তবে তা কখনোই অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করে বাধা প্রদানের চেষ্টা বা সহিংসতায় রূপ নিতে পারে না। একইভাবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব হলো সংযত, দায়িত্বশীল এবং মানবাধিকারের প্রতি সম্মানজনক আচরণ করা, যাতে বেসামরিক জীবনের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে না পড়ে। সংস্থা মনে করছে, এই মুহূর্তে সংঘটিত প্রতিটি ঘটনার ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া এবং আহতদের চিকিৎসা নিশ্চিত করা জরুরি।
ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের আহ্বান জানিয়ে এইচআরএফবি বলেছে, ঘটনাগুলোর প্রতিটি দিক নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছভাবে উন্মোচিত করতে যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে। একই সঙ্গে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর জন্য দ্রুত ন্যায়বিচার, পরিবারসহ তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সহিংসতায় প্রাণ হারানো ব্যক্তিদের ন্যায্য ক্ষতিপূরণ, পরিবারের নিরাপত্তা ও আহতদের যথাযথ চিকিৎসা প্রদান এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পুনর্বাসন ব্যবস্থা নেওয়া রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সহিংসতা, উসকানি ও সংঘাতমুখী আচরণ পরিহার করে শান্তিপূর্ণ ও প্রচলিত আইনের ভেতরে থেকে সমস্যার সমাধান করতে হবে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ, ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণ এবং নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা বর্তমান পরিস্থিতি উত্তরণে কার্যকর পথ হতে পারে। এই অনাকাঙ্ক্ষিত মুহূর্তে সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন, উত্তেজনা ছড়িয়ে দেওয়া থেকে বিরত থাকা এবং শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধান খুঁজতে হবে।
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় তিনজন পাহাড়ি নিহত হয়েছেন এবং বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন। হামলা, গুলি, অগ্নিসংযোগসহ এই ঘটনা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি)। মানবাধিকার সংস্থাটি ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেছে।
সোমবার এক বিবৃতিতে এইচআরএফবি জানিয়েছে, যেকোনো যৌক্তিক দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন বা প্রতিবাদ হতে পারে, তবে তা কখনোই অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করে বাধা প্রদানের চেষ্টা বা সহিংসতায় রূপ নিতে পারে না। একইভাবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব হলো সংযত, দায়িত্বশীল এবং মানবাধিকারের প্রতি সম্মানজনক আচরণ করা, যাতে বেসামরিক জীবনের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে না পড়ে। সংস্থা মনে করছে, এই মুহূর্তে সংঘটিত প্রতিটি ঘটনার ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া এবং আহতদের চিকিৎসা নিশ্চিত করা জরুরি।
ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের আহ্বান জানিয়ে এইচআরএফবি বলেছে, ঘটনাগুলোর প্রতিটি দিক নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছভাবে উন্মোচিত করতে যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে। একই সঙ্গে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর জন্য দ্রুত ন্যায়বিচার, পরিবারসহ তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সহিংসতায় প্রাণ হারানো ব্যক্তিদের ন্যায্য ক্ষতিপূরণ, পরিবারের নিরাপত্তা ও আহতদের যথাযথ চিকিৎসা প্রদান এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পুনর্বাসন ব্যবস্থা নেওয়া রাষ্ট্রের নৈতিক দায়িত্ব।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সহিংসতা, উসকানি ও সংঘাতমুখী আচরণ পরিহার করে শান্তিপূর্ণ ও প্রচলিত আইনের ভেতরে থেকে সমস্যার সমাধান করতে হবে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ, ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণ এবং নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা বর্তমান পরিস্থিতি উত্তরণে কার্যকর পথ হতে পারে। এই অনাকাঙ্ক্ষিত মুহূর্তে সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন, উত্তেজনা ছড়িয়ে দেওয়া থেকে বিরত থাকা এবং শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধান খুঁজতে হবে।