ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার-বগুড়া সড়কের ইন্দইল নামক স্থানে পিকআপ ভ্যান ও স্কুটির মুখোমুখি সংঘর্ষে মা ও মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ঘটনায় আহত হয়েছেন ছয়জন । মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, আদমদীঘি উপজেলার ছাতনী খাঁপাড়া গ্রামের রমজান আলীর স্ত্রী নাদিরা বেগম মীম(২৭) ও তাঁর শিশু কন্য নাজিফা আক্তার(২) ।
আদমদীঘি ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন লিডার রেজাউল ইসলাম জানান, ঘটনার সময় নাদিরা আক্তার তাঁর শিশু কন্যা নাজিফাকে নিয়ে একটি স্কুটি নিয়ে আদমদীঘি অভিমুখে যাচ্ছিলেন। এ সময় বগুড়া থেকে নওগাঁগামী একটি পিকআপ ভ্যানের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় মা ও মেয়ে বাদে আরো ছয়জন আহত হন । ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আহতদের উদ্ধার করে আদমদীঘি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নাদিরা আক্তার ও তাঁর সন্তান নাজিফাকে মৃত ঘোষনা করেন। আদমদীঘি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. ফজলে রাব্বী বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই মা মেয়ে মারা যান। আহত ছয় জনের মধ্যে পাঁচজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে এবং গুরুতর আহত নাজমা আক্তারকে (৪৫) বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে । আদমদীঘি থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিহতদের লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হবে । আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার-বগুড়া সড়কের ইন্দইল নামক স্থানে পিকআপ ভ্যান ও স্কুটির মুখোমুখি সংঘর্ষে মা ও মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ঘটনায় আহত হয়েছেন ছয়জন । মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, আদমদীঘি উপজেলার ছাতনী খাঁপাড়া গ্রামের রমজান আলীর স্ত্রী নাদিরা বেগম মীম(২৭) ও তাঁর শিশু কন্য নাজিফা আক্তার(২) ।
আদমদীঘি ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন লিডার রেজাউল ইসলাম জানান, ঘটনার সময় নাদিরা আক্তার তাঁর শিশু কন্যা নাজিফাকে নিয়ে একটি স্কুটি নিয়ে আদমদীঘি অভিমুখে যাচ্ছিলেন। এ সময় বগুড়া থেকে নওগাঁগামী একটি পিকআপ ভ্যানের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় মা ও মেয়ে বাদে আরো ছয়জন আহত হন । ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আহতদের উদ্ধার করে আদমদীঘি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নাদিরা আক্তার ও তাঁর সন্তান নাজিফাকে মৃত ঘোষনা করেন। আদমদীঘি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. ফজলে রাব্বী বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই মা মেয়ে মারা যান। আহত ছয় জনের মধ্যে পাঁচজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে এবং গুরুতর আহত নাজমা আক্তারকে (৪৫) বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে । আদমদীঘি থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিহতদের লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হবে । আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে ।