ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোরের রাজারহাটে পুলিশ পরিচয়ে সোনা ডাকাতির ঘটনায় আরও চারজনকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ। আটকের পর তারা ডাকাতির সাথে জড়িত বলে স্বীকারও করেছে। আটককৃতরা হলো, কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার আবুরী মল্লিকপাড়া গ্রামের আয়ুব আলীর ছেলে রায়হানুল হক, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার দক্ষিণকাঠিয়া গ্রামের মৃত জানকিনাথ সরকারের ছেলে গৌরাঙ্গ সরকার, ইটাগাছা ঘোষপাড়ার গণেষ মজুমদারের ছেলে বিকাশ মজুমদার বাবু ও ঝিকরগাছা উপজেলার বহিরামপুর গ্রামের আনিছুর রহমানের ছেলে মাহিন রহমান সাগর। মঙ্গলবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিবি পুলিশ জানায়, চলতি বছরের ৪ জুলাই সকালে সাতক্ষীরার স্বর্ণ ব্যবসায়ী সুধীর কুমার দাসের শ্যালক আনন্দ বসু এবং দোকানের কর্মচারী রাসেল যশোর থেকে স্বর্ণ কিনে নিয়ে যা”ছলেন। পথে যশোরের রাজারহাট রেল ক্রসিং-এ পৌঁছাতেই পুলিশ পরিচয়ে ২ থেকে ৩ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি প্রাইভেটকার থামিয়ে তাদের চোখ বেঁধে, হাতে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে কাছে থাকা ১৯ ভরি আট আনা স্বর্ণ, নগদ ২৬ হাজার টাকা এবং চারটি মোবাইল সেট ছিনিয়ে নেয়। এরপর তাদের মণিরামপুর থানাধীন ট্যাংরাখালী এলাকার একটি ফাঁকা জায়গায় চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে রেখে চলে যায়। এ ঘটনায় যশোর কোতোয়ালি থানায় মামলা হয়। ওই মামলার কয়েকজন আসামি আটকের পর তারা আদালতে আরও কয়েকজনের নাম জানায়। তাদের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে ডিবির এসআই অলক কুমার দে’র নেতৃত্বে একটি টিম গতকাল সোমবার সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা হতে রায়হানুল হককে, সাতক্ষীরা শহরের নিউমার্কেট এলাকা হতে গৌরঙ্গ সরকার ও বিকাশ মজুমদার বাবুকে এবং সাতক্ষীরা সদর থানা এলাকা হতে মাহিন রহমান সাগরকে গ্রেপ্তার করে। এরপর বিকেলে আদালতে সোপর্দ করা হলে তাদের মধ্যে দুইজন মাহিন রহমান সাগর ও রায়হানুল হক ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করে জবানবন্দি দেয়। বিচারক তাদের জবানবন্দি গ্রহণ শেষে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
যশোরের রাজারহাটে পুলিশ পরিচয়ে সোনা ডাকাতির ঘটনায় আরও চারজনকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ। আটকের পর তারা ডাকাতির সাথে জড়িত বলে স্বীকারও করেছে। আটককৃতরা হলো, কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার আবুরী মল্লিকপাড়া গ্রামের আয়ুব আলীর ছেলে রায়হানুল হক, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার দক্ষিণকাঠিয়া গ্রামের মৃত জানকিনাথ সরকারের ছেলে গৌরাঙ্গ সরকার, ইটাগাছা ঘোষপাড়ার গণেষ মজুমদারের ছেলে বিকাশ মজুমদার বাবু ও ঝিকরগাছা উপজেলার বহিরামপুর গ্রামের আনিছুর রহমানের ছেলে মাহিন রহমান সাগর। মঙ্গলবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিবি পুলিশ জানায়, চলতি বছরের ৪ জুলাই সকালে সাতক্ষীরার স্বর্ণ ব্যবসায়ী সুধীর কুমার দাসের শ্যালক আনন্দ বসু এবং দোকানের কর্মচারী রাসেল যশোর থেকে স্বর্ণ কিনে নিয়ে যা”ছলেন। পথে যশোরের রাজারহাট রেল ক্রসিং-এ পৌঁছাতেই পুলিশ পরিচয়ে ২ থেকে ৩ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি প্রাইভেটকার থামিয়ে তাদের চোখ বেঁধে, হাতে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে কাছে থাকা ১৯ ভরি আট আনা স্বর্ণ, নগদ ২৬ হাজার টাকা এবং চারটি মোবাইল সেট ছিনিয়ে নেয়। এরপর তাদের মণিরামপুর থানাধীন ট্যাংরাখালী এলাকার একটি ফাঁকা জায়গায় চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে রেখে চলে যায়। এ ঘটনায় যশোর কোতোয়ালি থানায় মামলা হয়। ওই মামলার কয়েকজন আসামি আটকের পর তারা আদালতে আরও কয়েকজনের নাম জানায়। তাদের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে ডিবির এসআই অলক কুমার দে’র নেতৃত্বে একটি টিম গতকাল সোমবার সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা হতে রায়হানুল হককে, সাতক্ষীরা শহরের নিউমার্কেট এলাকা হতে গৌরঙ্গ সরকার ও বিকাশ মজুমদার বাবুকে এবং সাতক্ষীরা সদর থানা এলাকা হতে মাহিন রহমান সাগরকে গ্রেপ্তার করে। এরপর বিকেলে আদালতে সোপর্দ করা হলে তাদের মধ্যে দুইজন মাহিন রহমান সাগর ও রায়হানুল হক ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করে জবানবন্দি দেয়। বিচারক তাদের জবানবন্দি গ্রহণ শেষে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।