ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার বেতমোর ইউনিয়নের বিসিআইসি (বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন) ডিলার মো. রুহুল আমিন সিকদারের বিরুদ্ধে সার উত্তোলন না করেই ডিপোতে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ৩ বছর ধরে এ অনিয়ম করলেও রহস্যজনক কারণে আদৌ কোন পদক্ষেপ নেয়নি উপজেলা কৃষি অফিস।
জানা গেছে, সাবেক সরকারের আমলে রাজনৈতিক বিবেচনায় বেতমোর ইউনিয়নের বিসিআইসি ডিলারশীপ ভাগিয়ে নেন রুহুল আমিন সিকদার। ডিলারশীপ পেয়ে কয়েক বছর মঠবাড়িয়া পৌর শহরে ঘর ভাড়া নিয়ে ইউনিয়নের খুচরা ডিলার ও কৃষকদের কাছে সার সরবরাহ করলেও গত ৩ বছর ধরে উধাও তিনি।বেতমোর বাজারে একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে ঘরের মধ্যে কয়েক বস্তা সার রেখে ডিলারশীপের বৈধতা তৈরির চেষ্টা করলেও ২৪ ঘন্টাই বন্ধ থাকে ঘরটি।
ইতোপূর্বে বিভিন্ন খুচরা ডিলাররদের নিকট থেকে সার দেওয়ার কথা বলে টাকা নিয়ে আদৌ কোন সার না দিয়ে আত্মগোপনে রয়েছেন তিনি।কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারনে ওই ডিলার বছরের পর বছর অনিয়ম করেও পার পেয়ে যাওয়ায় সার উত্তোলন না করেও প্রতি ডিউতে তার লাইসেন্সের বিপরীতে ৩০/৪০ হাজার টাকা পান তিনি। ঘরে বসেই পেয়ে যাওয়া এ টাকার একটি অংশ পান উপজেলা কৃষি অফিসের সংশ্লিষ্ট উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা।এ বিষয়
উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা পার্থ বেপারীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোন সদুত্তর দিতে না পারেনি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কামরুন্নাহার সুমী জানান, বিষয়টি অবগত হয়েছি। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। বিগত সরকারের আমলে ওই ডিলারের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলার সাহস পায়নি। এর আগে কৃষি অফিসে এসেও তিনি প্রভাব খাটাতেন।অভিযুক্ত ওই ডিলারের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও উপজেলা প্রশাসক আব্দুল কাইয়ুম গণমাধ্যম কে জানান, ডিলারদের সঠিকভাবে মনিটরিং করলে এ ধরনের অনিয়ম হতে পারে না। এ বিষয় কোন কর্মকর্তার গাফিলতি আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে সভা আহবান করে সংশ্লিষ্ট বিসিআইসি ডিলারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার বেতমোর ইউনিয়নের বিসিআইসি (বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন) ডিলার মো. রুহুল আমিন সিকদারের বিরুদ্ধে সার উত্তোলন না করেই ডিপোতে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ৩ বছর ধরে এ অনিয়ম করলেও রহস্যজনক কারণে আদৌ কোন পদক্ষেপ নেয়নি উপজেলা কৃষি অফিস।
জানা গেছে, সাবেক সরকারের আমলে রাজনৈতিক বিবেচনায় বেতমোর ইউনিয়নের বিসিআইসি ডিলারশীপ ভাগিয়ে নেন রুহুল আমিন সিকদার। ডিলারশীপ পেয়ে কয়েক বছর মঠবাড়িয়া পৌর শহরে ঘর ভাড়া নিয়ে ইউনিয়নের খুচরা ডিলার ও কৃষকদের কাছে সার সরবরাহ করলেও গত ৩ বছর ধরে উধাও তিনি।বেতমোর বাজারে একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে ঘরের মধ্যে কয়েক বস্তা সার রেখে ডিলারশীপের বৈধতা তৈরির চেষ্টা করলেও ২৪ ঘন্টাই বন্ধ থাকে ঘরটি।
ইতোপূর্বে বিভিন্ন খুচরা ডিলাররদের নিকট থেকে সার দেওয়ার কথা বলে টাকা নিয়ে আদৌ কোন সার না দিয়ে আত্মগোপনে রয়েছেন তিনি।কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারনে ওই ডিলার বছরের পর বছর অনিয়ম করেও পার পেয়ে যাওয়ায় সার উত্তোলন না করেও প্রতি ডিউতে তার লাইসেন্সের বিপরীতে ৩০/৪০ হাজার টাকা পান তিনি। ঘরে বসেই পেয়ে যাওয়া এ টাকার একটি অংশ পান উপজেলা কৃষি অফিসের সংশ্লিষ্ট উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা।এ বিষয়
উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা পার্থ বেপারীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোন সদুত্তর দিতে না পারেনি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কামরুন্নাহার সুমী জানান, বিষয়টি অবগত হয়েছি। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। বিগত সরকারের আমলে ওই ডিলারের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলার সাহস পায়নি। এর আগে কৃষি অফিসে এসেও তিনি প্রভাব খাটাতেন।অভিযুক্ত ওই ডিলারের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও উপজেলা প্রশাসক আব্দুল কাইয়ুম গণমাধ্যম কে জানান, ডিলারদের সঠিকভাবে মনিটরিং করলে এ ধরনের অনিয়ম হতে পারে না। এ বিষয় কোন কর্মকর্তার গাফিলতি আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে সভা আহবান করে সংশ্লিষ্ট বিসিআইসি ডিলারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।