ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বঙ্গোপসাগরে মাছধরার সময় বাংলাদেশি ২টি ট্রলার ও ১৪ জন জেলেকে আটক করেছে আরাকান আর্মি (এএ)। ট্রলার দুটি টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটের মো. কালাম ও সৈয়দ আহমদের মালিকানাধীন বলে জেলেরা জানায়।
মঙ্গলবার,(৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে সেন্টমার্টিনের দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর থেকে ট্রলার দুটি আটক করা হয়। পরে আটক জেলেদেরসহ ট্রলার দুটি রাখাইনের বুথিডং এলাকায় নিয়ে যায় আরাকান আর্মি।
বাংলাদেশি ট্রলার ও ১৪ জন জেলেকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বিবৃতি প্রকাশ করেছে আরাকান আর্মি। মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী তাদের পরিচালিত গ্লোবাল আরাকান নেটওয়ার্ক নামক একটি ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেইজে এ তথ্য প্রচার করেন। তবে তারা দাবি করেছে, বাংলাদেশি জেলেরা আরাকানের জলসীমায় ঢুকে মাছ শিকার করছিলেন, তাই তাদের আটক করা হয়েছে।
টেকনাফ কায়ুকখালী ঘাট বোট মালিক সমিতির সভাপতি সাজেদ আহমেদ বলেন, দুটি ট্রলার আরাকান আর্মি আটক করেছে বলে শুনেছি। কিন্তু এখনও বিস্তারিত জানতে পারছি না, আসলে কোন দুটি ট্রলার আটক করেছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজ-খবর রাখা হচ্ছে।
কায়ুকখালী ঘাটের আরেক ট্রলার মালিক মো. রফিক বলেন, আরাকান আর্মি এর আগেও বাংলাদেশি ট্রলারসহ জেলেদের আটক করেছে। এখনও অনেক জেলে তাদের হেফাজতে রয়েছে। নতুন করে আবারও আমাদের ট্রলারগুলোতে হানা দিচ্ছে আরাকান আর্মি। এতে নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা আমাদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ এহসান উদ্দীন জানান, আমিও বিভিন্ন মাধ্যমে বিষয়টি শুনেছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে মাছধরার সময় বাংলাদেশি ২টি ট্রলার ও ১৪ জন জেলেকে আটক করেছে আরাকান আর্মি (এএ)। ট্রলার দুটি টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটের মো. কালাম ও সৈয়দ আহমদের মালিকানাধীন বলে জেলেরা জানায়।
মঙ্গলবার,(৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে সেন্টমার্টিনের দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর থেকে ট্রলার দুটি আটক করা হয়। পরে আটক জেলেদেরসহ ট্রলার দুটি রাখাইনের বুথিডং এলাকায় নিয়ে যায় আরাকান আর্মি।
বাংলাদেশি ট্রলার ও ১৪ জন জেলেকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বিবৃতি প্রকাশ করেছে আরাকান আর্মি। মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী তাদের পরিচালিত গ্লোবাল আরাকান নেটওয়ার্ক নামক একটি ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেইজে এ তথ্য প্রচার করেন। তবে তারা দাবি করেছে, বাংলাদেশি জেলেরা আরাকানের জলসীমায় ঢুকে মাছ শিকার করছিলেন, তাই তাদের আটক করা হয়েছে।
টেকনাফ কায়ুকখালী ঘাট বোট মালিক সমিতির সভাপতি সাজেদ আহমেদ বলেন, দুটি ট্রলার আরাকান আর্মি আটক করেছে বলে শুনেছি। কিন্তু এখনও বিস্তারিত জানতে পারছি না, আসলে কোন দুটি ট্রলার আটক করেছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজ-খবর রাখা হচ্ছে।
কায়ুকখালী ঘাটের আরেক ট্রলার মালিক মো. রফিক বলেন, আরাকান আর্মি এর আগেও বাংলাদেশি ট্রলারসহ জেলেদের আটক করেছে। এখনও অনেক জেলে তাদের হেফাজতে রয়েছে। নতুন করে আবারও আমাদের ট্রলারগুলোতে হানা দিচ্ছে আরাকান আর্মি। এতে নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা আমাদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ এহসান উদ্দীন জানান, আমিও বিভিন্ন মাধ্যমে বিষয়টি শুনেছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।