ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার শেরপুরে আলভী আমিন নামের এক সহপাঠি কর্তৃক ধর্ষণের শিকার হয়ে স্কুল ছাত্রী আট মাসের অন্তঃসত্ত্বার ঘটনায় আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই ঘটনায় গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ধর্ষণ মামলার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আলভী উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের ভবানীপুর গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে। গতকাল বুধবার দুপুরে আসামীকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে আলভী আমিন একই গ্রামের স্কুল ছাত্রীর সঙ্গে লেখাপড়া করে। গত ৩১ জানুয়ারি আলভীর বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ওই কিশোরীকে নোট বই দেয়ার কথা বলে বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে তাকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করায় স্কুলছাত্রী অন্ত:সত্ত্বা হলে তাকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়। আলভী বিয়ে না করতে নানা তালবাহানা শুরু করলে আট মাস অতিবাহিত হয়ে যায়।
বিষয়টি জানা জানি হলে গত মঙ্গলবার ধর্ষিতা নিজেই বাদি হয়ে আলভী আমিনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করলে আদালত থেকে মামলাটি শেরপুর থানায় রেকর্ডের নির্দেশ দেন। মামলা রেকর্ডের পর এস আই সাইফ ও এস আই সিয়াম অভিযান চালিয়ে মঙ্গলবার রাতেই আসামি আলভী আমিনকে গ্রেপ্তার করেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন বলেন, ধর্ষণ মামলায় আলভী আমিনকে রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিকে গতকাল বুধবার দুপুরে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫
বগুড়ার শেরপুরে আলভী আমিন নামের এক সহপাঠি কর্তৃক ধর্ষণের শিকার হয়ে স্কুল ছাত্রী আট মাসের অন্তঃসত্ত্বার ঘটনায় আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই ঘটনায় গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ধর্ষণ মামলার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আলভী উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের ভবানীপুর গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে। গতকাল বুধবার দুপুরে আসামীকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে আলভী আমিন একই গ্রামের স্কুল ছাত্রীর সঙ্গে লেখাপড়া করে। গত ৩১ জানুয়ারি আলভীর বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ওই কিশোরীকে নোট বই দেয়ার কথা বলে বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে তাকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করায় স্কুলছাত্রী অন্ত:সত্ত্বা হলে তাকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়। আলভী বিয়ে না করতে নানা তালবাহানা শুরু করলে আট মাস অতিবাহিত হয়ে যায়।
বিষয়টি জানা জানি হলে গত মঙ্গলবার ধর্ষিতা নিজেই বাদি হয়ে আলভী আমিনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করলে আদালত থেকে মামলাটি শেরপুর থানায় রেকর্ডের নির্দেশ দেন। মামলা রেকর্ডের পর এস আই সাইফ ও এস আই সিয়াম অভিযান চালিয়ে মঙ্গলবার রাতেই আসামি আলভী আমিনকে গ্রেপ্তার করেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন বলেন, ধর্ষণ মামলায় আলভী আমিনকে রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিকে গতকাল বুধবার দুপুরে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।