ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম বলেছেন, স্বল্পতম সময়ের মধ্যে সিলেটে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ক্যান্সার হাসপাতাল তৈরি হবে, যাতে করে সিলেটের ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের ঢাকা কিংবা দেশের বাইরে যেতে না হয়। আগামী ৩ মাসের মধ্যেই এর কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার, (০২ অক্টোবর ২০২৫) সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে নির্মিতব্য ক্যান্সার ইউনিটের কাঠামোগত উন্নয়ন পরিদর্শনে আসেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমসহ হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ। পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জেলা প্রশাসক সারওয়ার আলম।
জেলা প্রশাসক আরও জানান, অক্টোবর-নভেম্বর মাস নাগাদ ওসমানীতে চিকিৎসক সংকট কেটে যাবে।
এছাড়াও জটিলতা কাটিয়ে মাস দুয়েকের মধ্যে সিলেট জেলা হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হবে। এটি চালু হলে ওসমানীতে রোগীর চাপ কমবে বলে আশা প্রকাশ করেন সিলেটের ডিসি।
জেলা প্রশাসক বলেন, ওসমানী হাসপাতালকে দালালমুক্ত করতে কাজ চলছে। তিনি বলেন, এখানকার চিকিৎসক ও নার্সরা খুবই আন্তরিক। কিন্তু অতিরিক্ত রোগীর কারণে সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
এখানে ৫০০ শয্যার জনবল রয়েছে । কিন্তু রোগী থাকেন প্রায় ৩ হাজার। এছাড়া রোগীদের স্বজনরাও ভীড় করেন। এ কারণে সবকিছুতে ঝামেলা হচ্ছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম বলেছেন, স্বল্পতম সময়ের মধ্যে সিলেটে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ক্যান্সার হাসপাতাল তৈরি হবে, যাতে করে সিলেটের ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের ঢাকা কিংবা দেশের বাইরে যেতে না হয়। আগামী ৩ মাসের মধ্যেই এর কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার, (০২ অক্টোবর ২০২৫) সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে নির্মিতব্য ক্যান্সার ইউনিটের কাঠামোগত উন্নয়ন পরিদর্শনে আসেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমসহ হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ। পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জেলা প্রশাসক সারওয়ার আলম।
জেলা প্রশাসক আরও জানান, অক্টোবর-নভেম্বর মাস নাগাদ ওসমানীতে চিকিৎসক সংকট কেটে যাবে।
এছাড়াও জটিলতা কাটিয়ে মাস দুয়েকের মধ্যে সিলেট জেলা হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হবে। এটি চালু হলে ওসমানীতে রোগীর চাপ কমবে বলে আশা প্রকাশ করেন সিলেটের ডিসি।
জেলা প্রশাসক বলেন, ওসমানী হাসপাতালকে দালালমুক্ত করতে কাজ চলছে। তিনি বলেন, এখানকার চিকিৎসক ও নার্সরা খুবই আন্তরিক। কিন্তু অতিরিক্ত রোগীর কারণে সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
এখানে ৫০০ শয্যার জনবল রয়েছে । কিন্তু রোগী থাকেন প্রায় ৩ হাজার। এছাড়া রোগীদের স্বজনরাও ভীড় করেন। এ কারণে সবকিছুতে ঝামেলা হচ্ছে।