রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) : ঘাটে নোঙ্গর করা নৌকা, ট্রলার -সংবাদ
আজ থেকে শুরু হলো মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা। চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইলিশের প্রজনন মৌসুমে প্রতি বছর এই নিষেধাজ্ঞা জারী করেন সরকার। এই ক দিনে মাছ ধরা, বিক্রি, মওজুদ, পরিহন সম্পুর্ন নিষিদ্ধ। এ আইন লংঘনকারীর বিরুদ্ধে জেল জরিমানার ব্যবস্থা রয়েছে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নৌকা ট্রলার নিয়ে ঘাটে ফিরছে উপকুলীয় এলাকার জেলেরা।
তারা জানান, গত বছর এ নিষেধাজ্ঞা শুরু হয় ১২ অক্টোবর থেকে। এবার তা এগিয়ে ৪ অক্টোবর থেকে শুরু করা হচ্ছে। চলবে ২২ দিন। এতে বিপাকে পরেছে অনেক জেলেরা। তাদের ঘরে খাবার নেই। অগ্রিম খাদ্য সহায়তা না দিলে ছেলে মেয়ে নিয়ে উপোস কাটাতে হবে তাদের। তাই নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সময়ের মধ্যেই খাদ্য সহায়তা দেয়ার দাবী জেলে পরিবারগুলোর।
রাঙ্গাবালী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, মা ইলিশ রক্ষায় সরকারের এই নিষেধাজ্ঞা মৎস্য মন্ত্রনালয়ের গবেষণার ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা আশাকরি নিষেধাজ্ঞা শেষে নদী ও সাগরে প্রচুর মাছ ধরা যাবে। জেলেরা ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারবে।
উল্লেখ্য, আগে বাংলাদেশের জলসীমায় নিষেধাজ্ঞা জারী করলে দেশের জেলেরা নৌকা, ট্রলার নিয়ে ঘাটে এসে নোঙ্গর করে রাখতো। এই সুযোগে ভিন দেশি জেলেরা অবৈধ অনু প্রবেশ করে সাগর থেকে মাছ ধরে নিয়ে যেত। নিষেধাজ্ঞা শেষে দেশের জেলেরা সাগরে গিয়ে মাছ না পেয়ে ঋনের বোঝা মাথায় নিয়ে ঘাটে ফিরতে বাধ্য হতো। বর্তমান সরকারের সু দৃষ্টি, বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড ও নৌ পুলিশের কড়া নজরদারীতে অনেকটা কমে গেছে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের অপতৎপরতা। অবরোধ শেষে প্রচুর ইলিশ ধরা পরবে জেলেদের জালে, এমনটা আশা করছেন জেলেরা।
রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) : ঘাটে নোঙ্গর করা নৌকা, ট্রলার -সংবাদ
শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫
আজ থেকে শুরু হলো মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা। চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইলিশের প্রজনন মৌসুমে প্রতি বছর এই নিষেধাজ্ঞা জারী করেন সরকার। এই ক দিনে মাছ ধরা, বিক্রি, মওজুদ, পরিহন সম্পুর্ন নিষিদ্ধ। এ আইন লংঘনকারীর বিরুদ্ধে জেল জরিমানার ব্যবস্থা রয়েছে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নৌকা ট্রলার নিয়ে ঘাটে ফিরছে উপকুলীয় এলাকার জেলেরা।
তারা জানান, গত বছর এ নিষেধাজ্ঞা শুরু হয় ১২ অক্টোবর থেকে। এবার তা এগিয়ে ৪ অক্টোবর থেকে শুরু করা হচ্ছে। চলবে ২২ দিন। এতে বিপাকে পরেছে অনেক জেলেরা। তাদের ঘরে খাবার নেই। অগ্রিম খাদ্য সহায়তা না দিলে ছেলে মেয়ে নিয়ে উপোস কাটাতে হবে তাদের। তাই নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সময়ের মধ্যেই খাদ্য সহায়তা দেয়ার দাবী জেলে পরিবারগুলোর।
রাঙ্গাবালী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, মা ইলিশ রক্ষায় সরকারের এই নিষেধাজ্ঞা মৎস্য মন্ত্রনালয়ের গবেষণার ভিত্তিতেই নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা আশাকরি নিষেধাজ্ঞা শেষে নদী ও সাগরে প্রচুর মাছ ধরা যাবে। জেলেরা ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারবে।
উল্লেখ্য, আগে বাংলাদেশের জলসীমায় নিষেধাজ্ঞা জারী করলে দেশের জেলেরা নৌকা, ট্রলার নিয়ে ঘাটে এসে নোঙ্গর করে রাখতো। এই সুযোগে ভিন দেশি জেলেরা অবৈধ অনু প্রবেশ করে সাগর থেকে মাছ ধরে নিয়ে যেত। নিষেধাজ্ঞা শেষে দেশের জেলেরা সাগরে গিয়ে মাছ না পেয়ে ঋনের বোঝা মাথায় নিয়ে ঘাটে ফিরতে বাধ্য হতো। বর্তমান সরকারের সু দৃষ্টি, বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড ও নৌ পুলিশের কড়া নজরদারীতে অনেকটা কমে গেছে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের অপতৎপরতা। অবরোধ শেষে প্রচুর ইলিশ ধরা পরবে জেলেদের জালে, এমনটা আশা করছেন জেলেরা।