ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নোয়াখালীতে সাড়ে তিন কেজির বেশী ওজনের এক ইলিশ বিক্রি হয়েছে সাড়ে বারো হাজার টাকায়। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটের মৎস্য আড়তে নিলামে ওই মাছটি বিক্রি করা হয়। নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটে ৩ কেজি ৮০০ গ্রামের একটি বিশাল আকৃতির রানি ইলিশ মাছ ১২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। পরে মাছটি চেয়ারম্যান ঘাটে নিয়ে আসা হলে এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে আশপাশের লোকজন ভিড় জমায় মাছটি এক নজর দেখার জন্য। পরে নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মাছটি ব্যবসায়ী এনায়েত বেপারীর কাছ থেকে ১২ হাজার ৫০০ টাকায় ক্রয় করে নেন। মৎস্য ব্যবসায়ী এনায়েত বেপারী বলেন, এমন বড় সাইজের ইলিশ সচরাচর পাওয়া যায় না। তাই দামও বেশি হয়েছে। মাছটি যে পেয়েছে সে ভাগ্যবান। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ৫ দিন আগে মেঘনা নদীতে ১৪ জন জেলে নিয়ে মাছ ধরতে যান আক্তার মাঝি। এ সময় অন্যান্য মাছের সঙ্গে তাদের জালে ধরা পড়ে বড় আকৃতির ওই ইলিশটি। পরে মাছটি হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটে নিয়ে আসা হলে এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে আশপাশের লোকজন ভিড় জমায় মাছটি এক নজর দেখার জন্য। পরে নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মাছটি ১২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। হাতিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. ফাহাদ হাসান জানান, বর্ষার মৌসুমে নদীতে বড় ইলিশ পাওয়া যায়। তবে এত বড় ও ভারী ইলিশ সচরাচর দেখা যায় না। জেলেরা এ ধরনের ইলিশ ধরতে পারলে অবশ্যই তারা লাভবান হয়। মৎস্য সংরক্ষণে সরকারের দেওয়া বিভিন্ন সময়ের নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করায় নদীতে বড় আকৃতির মাছের সংখ্যা বর্তমানে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা আশা করছি সামনে জেলেরা সাগরে বড় আকৃতির মাছ আরও বেশি পাবেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫
নোয়াখালীতে সাড়ে তিন কেজির বেশী ওজনের এক ইলিশ বিক্রি হয়েছে সাড়ে বারো হাজার টাকায়। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটের মৎস্য আড়তে নিলামে ওই মাছটি বিক্রি করা হয়। নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটে ৩ কেজি ৮০০ গ্রামের একটি বিশাল আকৃতির রানি ইলিশ মাছ ১২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। পরে মাছটি চেয়ারম্যান ঘাটে নিয়ে আসা হলে এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে আশপাশের লোকজন ভিড় জমায় মাছটি এক নজর দেখার জন্য। পরে নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মাছটি ব্যবসায়ী এনায়েত বেপারীর কাছ থেকে ১২ হাজার ৫০০ টাকায় ক্রয় করে নেন। মৎস্য ব্যবসায়ী এনায়েত বেপারী বলেন, এমন বড় সাইজের ইলিশ সচরাচর পাওয়া যায় না। তাই দামও বেশি হয়েছে। মাছটি যে পেয়েছে সে ভাগ্যবান। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ৫ দিন আগে মেঘনা নদীতে ১৪ জন জেলে নিয়ে মাছ ধরতে যান আক্তার মাঝি। এ সময় অন্যান্য মাছের সঙ্গে তাদের জালে ধরা পড়ে বড় আকৃতির ওই ইলিশটি। পরে মাছটি হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটে নিয়ে আসা হলে এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে আশপাশের লোকজন ভিড় জমায় মাছটি এক নজর দেখার জন্য। পরে নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মাছটি ১২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। হাতিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. ফাহাদ হাসান জানান, বর্ষার মৌসুমে নদীতে বড় ইলিশ পাওয়া যায়। তবে এত বড় ও ভারী ইলিশ সচরাচর দেখা যায় না। জেলেরা এ ধরনের ইলিশ ধরতে পারলে অবশ্যই তারা লাভবান হয়। মৎস্য সংরক্ষণে সরকারের দেওয়া বিভিন্ন সময়ের নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করায় নদীতে বড় আকৃতির মাছের সংখ্যা বর্তমানে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা আশা করছি সামনে জেলেরা সাগরে বড় আকৃতির মাছ আরও বেশি পাবেন।